নির্বাচন
লন্ডন বৈঠকের পর ‘কাছাকাছি’ বিএনপি-জামায়াত
গত ৫ আগস্টের পর থেকে সংস্কার, নির্বাচন ও মুক্তিযুদ্ধের মতো বিষয়গুলো নিয়ে স্পষ্ট হয়েছে পারস্পরিক মতভেদ। এমন প্রেক্ষাপটে দুই দলের শীর্ষ নেতাদের বিদেশে সাক্ষাৎ রাজনীতির অঙ্গনে কৌতূহল তৈরি করেছে।

ভোটের আগে ৩ শর্ত পূরণ করতে হবে: জামায়াতের আমির
জামায়াতের আমির নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে তিনটি শর্তের কথা তাদের জানিয়েছেন বলে মিট দ্য প্রেসে তুলে ধরেন। এগুলো হলো— দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য মৌলিক সংস্কার, জুলাই আন্দোলনে হতাহতের ঘটনায় জড়িতদের দৃশ্যমান বিচার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্য পারস্পরিক সম্মানের পরিবেশ তৈরি করা।

নির্বাচন ঘিরে একদিনে ৫ পক্ষের প্রতিক্রিয়া
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপি আশা করেছিল প্রধান উপদেষ্টা তাদের নির্বাচনের সম্ভাব্য দিন-তারিখ জানাবেন। এই বৈঠকের মূল লক্ষ্যও ছিল তাই। এতদিন বক্তৃতা-বিবৃতি ও ঘরের আলোচনায় বিএনপি তার এই মনোভাবের কথা প্রকাশ করে আসছিল। নির্বাচনের তারিখ না পেয়ে আজ দলটির ক্ষোভ অনেকটাই প্রকাশ্য হলো। এ অবস্থায় নির্বাচনে

‘যে যাই বলুক, নির্বাচন জুনের পরে যাবে না’
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। যে যাই বলুক জুনের পরে নির্বাচন যাবে না।

‘আশ্বস্ত’ হলে ভোটের লড়াইয়ের কৌশল, না হলে কর্মসূচি দেবে বিএনপি
দলটির নেতারা জানিয়েছেন, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যে আলোচনা হবে তাতে যদি তারা নির্বাচন নিয়ে ‘আশ্বস্ত’ বোধ করেন, তাহলে তারা জাতীয় নির্বাচনের ভোটের মাঠের কৌশল নির্ধারণে মনোযোগী হবে। তবে আলোচনা থেকে যদি বিএনপি আশ্বস্ত হতে না পারে, তাহলে নির্বাচনি রোডম্যাপের জন্য কর্মসূচি ঘোষণার দিকে যাবে দলটি।

নির্বাচন পেছানোর ‘ষড়যন্ত্র’ দেখছে বিএনপি, সরকারের ‘পক্ষে’ এনসিপি-জামায়াত
সরকার বারবার এ কথা বললেও বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চাইছে। তারা সরকারসহ বিভিন্ন মহলের কার্যক্রমে সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ‘ষড়যন্ত্র’ও দেখছে। তবে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও ইসলামী আন্দোলনসহ বেশকিছু দলই নির্বাচন প্রশ্নে সরকারকেই সমর্থন করছে। তাদের অবস্থান সরকারের ‘পক
