প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সীমিত পরিসরে হলেও প্রবাসীদের ভোটাধিকার দিতে চায় নির্বাচন কমিশন। আর্থসামাজিক রাজনৈতিক বাস্তবতা ও ভোটারদের শিক্ষাগত যোগ্যতা সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে প্রবাসীদের ভোটদানের পদ্ধতি ঠিক করা হবে বলেও মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার বিষয়ে অংশীজনদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন আয়োজিত এক সেমিনারের শুরুতে এসব কথা বলেন সিইসি।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে সিইসি বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে আউট অব কান্ট্রি ভোটিং আছে। তবে অনেক দেশ এটি শুরু করেও পারেনি নানা সমস্যায়। পাশের দেশ ভারতও এখনো এটি চালু করতে পারেনি। আমরা এটি চালু করতে চাই। সীমিত পরিসরে শুরুটা অন্তত হোক।
নাসির উদ্দিন বলেন, আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা আমাদের ওয়াদা। সবার দাবিও এটা আমাদের কাছে। আমরা এটা নিয়ে কাজ করেছি। দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতা ও শিক্ষা সব কিছু পর্যালোচনা করে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব। রাজনৈতিক নেতারা সমর্থন না দিলে কোনো কিছুই বাস্তবায়ন হবে না। মানুষের আস্থা যেন থাকে, কম খরচে যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই পদ্ধতি বেছে নিতে হবে। পরবর্তী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোট দেওয়া চালু করতে চাই।
নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, প্রবাসীরা ভোট দিতে না পারলে ভোটের কাস্ট হারে প্রভাব পড়ে। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ নির্বাচন কমিশন। আমরা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট চাই। এই উৎসবে প্রবাসীদের অন্তর্ভুক্ত করতে চাই।
তবে রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পেলে কোনো চেষ্টায় সফল হবে না বলেও মনে করিয়ে দিয়েছেন সিইসি।
এদিকে আগামী ১৫ মে’র মধ্যে সকল রাজনৈতিক দলকে প্রবাসী ভোটারদের ভোটদানের পদ্ধতি সম্পর্কে মতামত জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন কমিশনার প্রধান আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। সেমিনারে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা উপস্থিত রয়েছেন।
সীমিত পরিসরে হলেও প্রবাসীদের ভোটাধিকার দিতে চায় নির্বাচন কমিশন। আর্থসামাজিক রাজনৈতিক বাস্তবতা ও ভোটারদের শিক্ষাগত যোগ্যতা সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে প্রবাসীদের ভোটদানের পদ্ধতি ঠিক করা হবে বলেও মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার বিষয়ে অংশীজনদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন আয়োজিত এক সেমিনারের শুরুতে এসব কথা বলেন সিইসি।
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে সিইসি বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে আউট অব কান্ট্রি ভোটিং আছে। তবে অনেক দেশ এটি শুরু করেও পারেনি নানা সমস্যায়। পাশের দেশ ভারতও এখনো এটি চালু করতে পারেনি। আমরা এটি চালু করতে চাই। সীমিত পরিসরে শুরুটা অন্তত হোক।
নাসির উদ্দিন বলেন, আগামী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা আমাদের ওয়াদা। সবার দাবিও এটা আমাদের কাছে। আমরা এটা নিয়ে কাজ করেছি। দেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতা ও শিক্ষা সব কিছু পর্যালোচনা করে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব। রাজনৈতিক নেতারা সমর্থন না দিলে কোনো কিছুই বাস্তবায়ন হবে না। মানুষের আস্থা যেন থাকে, কম খরচে যেন বাস্তবায়ন করতে পারি সেই পদ্ধতি বেছে নিতে হবে। পরবর্তী নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোট দেওয়া চালু করতে চাই।
নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, প্রবাসীরা ভোট দিতে না পারলে ভোটের কাস্ট হারে প্রভাব পড়ে। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ নির্বাচন কমিশন। আমরা উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট চাই। এই উৎসবে প্রবাসীদের অন্তর্ভুক্ত করতে চাই।
তবে রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পেলে কোনো চেষ্টায় সফল হবে না বলেও মনে করিয়ে দিয়েছেন সিইসি।
এদিকে আগামী ১৫ মে’র মধ্যে সকল রাজনৈতিক দলকে প্রবাসী ভোটারদের ভোটদানের পদ্ধতি সম্পর্কে মতামত জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন কমিশনার প্রধান আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। সেমিনারে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা উপস্থিত রয়েছেন।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১০ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৬ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে