প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে শুরু করে আগামী বছরের জুন মাসের মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যত দ্রুতসম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা হবে। যে যাই বলুক জুনের পরে নির্বাচন যাবে না।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠকের পর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার বাইরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, সংস্কারের ব্যাপারে বিএনপি অত্যন্ত আন্তরিক। বিএনপি নেতাদের সঙ্গে খোলামেলা পরিবেশে কথা হয়েছে। তারা তাদের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন। সরকারের পক্ষ থেকেও তাদের সম্ভাব্য সব বিষয়ে আশ্বস্ত করা হয়েছে।
এর আগে দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বৈঠক শুরু হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে দুপুর ২টার দিকে যমুনার সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ডেডলাইন দেননি। তিনি বলেছেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন শেষ করতে চান। তবে এ নিয়ে আমরা একেবারেই সন্তুষ্ট নই।
নির্বাচন নিয়ে আইন উপদেষ্টা ব্রিফিংয়ে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের কথা। তার অর্থ এই নয় যে নির্বাচন পিছিয়ে মে-জুন মাসে নিয়ে যাওয়া হবে। ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যত দ্রুতসম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা হবে।
এই সময় সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, দলগুলো জুলাই চার্টার নিয়ে একমত পোষণ করেছে। কিন্তু জুলাই চার্টারেও যেসব সংস্কার থাকবে, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে কত সময় লাগবে, সেটি তো আমরা জানি না। বৈঠকেও বিএনপি নেতাদের উদাহরণ দিয়ে বলা হয়েছে, এর মধ্যে একটি অধ্যাদেশ জারির আগে ২৩ বার খসড়া করতে হয়েছে।
‘এ রকম কোনো সংস্কার প্রয়োজন হলে তার জন্য দীর্ঘ সময় লাগবে। তবে আমরা এটুকু বলতে পারি, ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য কিংবা অন্য কোনো কারণে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার মতো চিন্তাভাবনা সরকারের কারও মধ্যে নেই,’— বলেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে বিএনপি নেতাদের নামে হয়রানিমূলক মামলার বিষয়টিও বৈঠকে বিএনপি নেতারা তুলে ধরেছেন বলে জানান উপদেষ্টা। বলেন, এসব বিষয়েও প্রক্রিয়াগুলো বিএনপি নেতাদের জানানো হয়েছে।
চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে শুরু করে আগামী বছরের জুন মাসের মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যত দ্রুতসম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা হবে। যে যাই বলুক জুনের পরে নির্বাচন যাবে না।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠকের পর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার বাইরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, সংস্কারের ব্যাপারে বিএনপি অত্যন্ত আন্তরিক। বিএনপি নেতাদের সঙ্গে খোলামেলা পরিবেশে কথা হয়েছে। তারা তাদের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন। সরকারের পক্ষ থেকেও তাদের সম্ভাব্য সব বিষয়ে আশ্বস্ত করা হয়েছে।
এর আগে দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বৈঠক শুরু হয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বৈঠক শেষে যমুনা থেকে বেরিয়ে দুপুর ২টার দিকে যমুনার সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ডেডলাইন দেননি। তিনি বলেছেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন শেষ করতে চান। তবে এ নিয়ে আমরা একেবারেই সন্তুষ্ট নই।
নির্বাচন নিয়ে আইন উপদেষ্টা ব্রিফিংয়ে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের কথা। তার অর্থ এই নয় যে নির্বাচন পিছিয়ে মে-জুন মাসে নিয়ে যাওয়া হবে। ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যত দ্রুতসম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা হবে।
এই সময় সংস্কার প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, দলগুলো জুলাই চার্টার নিয়ে একমত পোষণ করেছে। কিন্তু জুলাই চার্টারেও যেসব সংস্কার থাকবে, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে কত সময় লাগবে, সেটি তো আমরা জানি না। বৈঠকেও বিএনপি নেতাদের উদাহরণ দিয়ে বলা হয়েছে, এর মধ্যে একটি অধ্যাদেশ জারির আগে ২৩ বার খসড়া করতে হয়েছে।
‘এ রকম কোনো সংস্কার প্রয়োজন হলে তার জন্য দীর্ঘ সময় লাগবে। তবে আমরা এটুকু বলতে পারি, ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য কিংবা অন্য কোনো কারণে নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার মতো চিন্তাভাবনা সরকারের কারও মধ্যে নেই,’— বলেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে বিএনপি নেতাদের নামে হয়রানিমূলক মামলার বিষয়টিও বৈঠকে বিএনপি নেতারা তুলে ধরেছেন বলে জানান উপদেষ্টা। বলেন, এসব বিষয়েও প্রক্রিয়াগুলো বিএনপি নেতাদের জানানো হয়েছে।
আন্দালিব পার্থ বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অনেক বেশি সময় দেওয়া হয়েছে। কোনোভাবে এ সরকার আরও বেশি সময় থাকলে অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো থাকবে না। দেশে ১৭ বছরে গণতন্ত্রের পথচলার যে বাধাগ্রস্ত হয়েছে বিএনপি তা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।
৫ ঘণ্টা আগেতবে ফখরুল বলেন, এটি ভুলে গেলে চলবে না যে, দেশের এখন এমন একটি সরকার প্রয়োজন যেটি সত্যিকার অর্থেই জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। কারণ জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে কাজ করার মধ্যে এবং ম্যান্ডেট ছাড়া কাজ করার মধ্যে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে।'
২১ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, আমরা দেখেছি বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের নিদিষ্ট কিছু জেলায় ও অঞ্চলে হাজার হাজার কোটি টাকার বরাদ্দ গেছে। কিন্তু এই যমুনার পাড়ে টাঙ্গাইলের মানুষের জন্য হাজার কোটি টাকার বরাদ্দ আসেনি। বরং যেটুকু এসেছে সেটুকুর অর্ধেকের বেশিও তাদের নেতাকর্মীরা লুটপাট করে খেয়েছে।
১ দিন আগে