
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

টানা দুই টেস্ট ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে ইতিহাস গড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এই জয়ে স্বাগতিকদের হোয়াইটওয়াশ করল দক্ষিণ আফ্রিকা।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) গুয়াহাটিতে ভারতকে ১৪০ রানে অলআউট করে ৪০৮ রানে জয় পেয়েছে প্রোটিয়ারা এর আগে কলকাতা টেস্টে ভারতকে ৩০ রানে হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
টেস্ট ক্রিকেটে ভারতের মাটিতে দ্বিতীয়বার সিরিজ জিতল তারা। প্রথমবার হ্যান্সি ক্রনিয়ের অধীনে ২০০০ সালে এমন সাফল্য পেয়েছিল প্রোটিয়ারা। ২৫ বছর পর তার সঙ্গে যোগ দিলেন বাভুমা।
৫৪৯ রানের অসম্ভব লক্ষ্য ছিল ভারতের সামনে। তবে জয় নয়, ড্র করাই ছিল তাদের লক্ষ্য। অন্তত হোয়াইটওয়াশ এড়ানো যেত। শেষ দিন ৮ উইকেট ছিল তাদের হাতে। ২ উইকেটে ২৭ রানে আজ (বুধবার) খেলা শুরু করেছিল ভারত।
সিমন হারমার প্রথম সেশনের মাঝামাঝি সময়ে জোড়া আঘাত হানলেন। এক ওভারে কুলদীপ যাদব ও ধ্রুব জুরেল বিদায় নিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকান স্পিনার এরপর ঋশাভ পান্তকে মাঠছাড়া করে ভারতকে প্রতিরোধ গড়ার আগেই ভেঙে দেন।
সাই সুদর্শন ও রবীন্দ্র জাদেজার কঠিন প্রতিরোধে ভারত ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা জাগায়। প্রথম সেশন শেষে ১৩৮ বলে ১৪ রানে অপরাজিত ছিলেন সুদর্শন। আর ৪০ বলে ২৩ রানে টিকে ছিলেন জাদেজা।
দ্বিতীয় সেশনের পঞ্চম বলেই এই জুটি ভেঙে যায়। সেনুরান মুথুসামির বলে এজ হয়ে এইডেন মারক্রামকে ক্যাচ দেন সুদর্শন। ১৩৯ বলে ১৪ রানে ফেরেন তিনি।
ওয়াশিংটন সুন্দর ও জাদেজা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলেন ম্যাচ বাঁচানোর। হারমারের বলে মারক্রামকে ক্যাচ দেন ওয়াশিংটন। তার ক্যাচ নিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েন দক্ষিণ আফ্রিকান ফিল্ডার।
মারক্রাম এক টেস্ট ম্যাচে সর্বোচ্চ ৯ ক্যাচ নিয়ে ছাড়িয়ে যান ২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজিঙ্কা রাহানের গড়া কীর্তিকে। এটি ছিল হারমারের পঞ্চম উইকেট। পরের ওভারে প্রোটিয়া স্পিনারের ষষ্ঠ শিকার হন নিতিশ রেড্ডি। কাইল ভেরেইন্নার ক্যাচ হন তিনি।
জাদেজা ফিফটি গড়ে একাই লড়ছিলেন। তবে টিকতে পারেননি। বাকি দুটি উইকেট ভারত হারিয়েছে পরের ওভারে। মহারাজের জোড়া শিকার হন জাদেজা (৫৪) ও সিরাজ।
হারমার ২৩ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে ছয় উইকেট নেন। ম্যাচে ৯ উইকেট নিয়েছেন তিনি।

টানা দুই টেস্ট ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে ইতিহাস গড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এই জয়ে স্বাগতিকদের হোয়াইটওয়াশ করল দক্ষিণ আফ্রিকা।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) গুয়াহাটিতে ভারতকে ১৪০ রানে অলআউট করে ৪০৮ রানে জয় পেয়েছে প্রোটিয়ারা এর আগে কলকাতা টেস্টে ভারতকে ৩০ রানে হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
টেস্ট ক্রিকেটে ভারতের মাটিতে দ্বিতীয়বার সিরিজ জিতল তারা। প্রথমবার হ্যান্সি ক্রনিয়ের অধীনে ২০০০ সালে এমন সাফল্য পেয়েছিল প্রোটিয়ারা। ২৫ বছর পর তার সঙ্গে যোগ দিলেন বাভুমা।
৫৪৯ রানের অসম্ভব লক্ষ্য ছিল ভারতের সামনে। তবে জয় নয়, ড্র করাই ছিল তাদের লক্ষ্য। অন্তত হোয়াইটওয়াশ এড়ানো যেত। শেষ দিন ৮ উইকেট ছিল তাদের হাতে। ২ উইকেটে ২৭ রানে আজ (বুধবার) খেলা শুরু করেছিল ভারত।
সিমন হারমার প্রথম সেশনের মাঝামাঝি সময়ে জোড়া আঘাত হানলেন। এক ওভারে কুলদীপ যাদব ও ধ্রুব জুরেল বিদায় নিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকান স্পিনার এরপর ঋশাভ পান্তকে মাঠছাড়া করে ভারতকে প্রতিরোধ গড়ার আগেই ভেঙে দেন।
সাই সুদর্শন ও রবীন্দ্র জাদেজার কঠিন প্রতিরোধে ভারত ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা জাগায়। প্রথম সেশন শেষে ১৩৮ বলে ১৪ রানে অপরাজিত ছিলেন সুদর্শন। আর ৪০ বলে ২৩ রানে টিকে ছিলেন জাদেজা।
দ্বিতীয় সেশনের পঞ্চম বলেই এই জুটি ভেঙে যায়। সেনুরান মুথুসামির বলে এজ হয়ে এইডেন মারক্রামকে ক্যাচ দেন সুদর্শন। ১৩৯ বলে ১৪ রানে ফেরেন তিনি।
ওয়াশিংটন সুন্দর ও জাদেজা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলেন ম্যাচ বাঁচানোর। হারমারের বলে মারক্রামকে ক্যাচ দেন ওয়াশিংটন। তার ক্যাচ নিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েন দক্ষিণ আফ্রিকান ফিল্ডার।
মারক্রাম এক টেস্ট ম্যাচে সর্বোচ্চ ৯ ক্যাচ নিয়ে ছাড়িয়ে যান ২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজিঙ্কা রাহানের গড়া কীর্তিকে। এটি ছিল হারমারের পঞ্চম উইকেট। পরের ওভারে প্রোটিয়া স্পিনারের ষষ্ঠ শিকার হন নিতিশ রেড্ডি। কাইল ভেরেইন্নার ক্যাচ হন তিনি।
জাদেজা ফিফটি গড়ে একাই লড়ছিলেন। তবে টিকতে পারেননি। বাকি দুটি উইকেট ভারত হারিয়েছে পরের ওভারে। মহারাজের জোড়া শিকার হন জাদেজা (৫৪) ও সিরাজ।
হারমার ২৩ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে ছয় উইকেট নেন। ম্যাচে ৯ উইকেট নিয়েছেন তিনি।

মিরপুরে চলমান টেস্টের প্রথম ইনিংসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২১১ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। ১১ রানে পিছিয়ে থাকায় আয়ারল্যান্ড ফলোঅনে পড়লেও টাইগাররা ফলোঅন না করিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৫ দিন আগে
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মুশফিকুর রহিম ও লিটন দাসের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ভর করে প্রথম ইনিংসে ৪৭৬ রানের বড় সংগ্রহ পেয়েছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশনে আইরিশ অফ স্পিনার অ্যান্ডি ম্যাকব্রিনের ঘূর্ণিতে অলআউট হওয়ার আগে বড় স্কোরের শক্ত ভিত পায় স্বাগতিকরা।
৬ দিন আগে
বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শততম টেস্ট খেলা, এই অর্জনের পাশেই এবার যুক্ত হলো আরও এক স্মরণীয় মাইলফলক। টেস্টে বিশ্বের মাত্র ১১ জন ক্রিকেটারের কাতারে জায়গা করে নিলেন তিনি, যারা নিজেদের ১০০তম টেস্টে সেঞ্চুরি করেন।
৬ দিন আগে
র্যাংকিংয়ের তথ্য বলছে, ২০১৬ সালের মার্চে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৭৭তম। তবে পারফরম্যান্সের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের অবস্থানও নামতে থাকে। ২০১৬ সাল শেষ হতে হতে বাংলাদেশ নেমে আসে ১৮৮তম স্থানে। এরপর এক-দুই ধাপ করে ওঠানামা চললেও ১৮০-তে ফিরে আসতে সময় লাগল ৯ বছর।
৭ দিন আগে