
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের শেষদিনে কার্টিস ক্যাম্ফারের অবিশ্বাস্য প্রতিরোধের 'দেয়াল' গুঁড়িয়ে দিয়ে মুশফিকের শততম টেস্টে জয় নিশ্চিত করল বাংলাদেশ। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ২১৭ রানের বিশাল ব্যবধানে পরাজিত করে ২-০ তে সিরিজ নিজেদের করে নিলো স্বাগতিকরা।
পঞ্চম দিনের শুরু থেকে আইরিশ অলরাউন্ডার কার্টিস ক্যাম্ফারের দৃঢ়তা টাইগার বোলারদের জন্য হতাশার কারণ হয়ে উঠলেও, শেষ হাসি হাসলো বাংলাদেশই।
গতকাল চতুর্থ দিন শেষে আয়ারল্যান্ডের প্রতিরোধ গড়ার ইঙ্গিত ছিল। কিন্তু পঞ্চম দিনে ক্যাম্ফার যেন নিজেকে এক ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেলেন। দিনের খেলা শুরু করেছিলেন তিনি অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে সাথে নিয়ে। তাইজুল ইসলামের বলে ম্যাকব্রাইন (২১) ফিরলেও, এরপর জর্ডান নেইলকে নিয়ে গড়েন ৮৫ বলে ৪৮ রানের মূল্যবান জুটি।
লাঞ্চ-বিরতি পর্যন্ত উইকেটে টিকে থাকার তীব্র লড়াই চালায় আইরিশরা। নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ২০ মিনিট অতিরিক্ত বোলিং করেও স্বাগতিকরা তাদের লেজ ছেঁটে দিতে পারেনি।
লাঞ্চের পরও ক্যাম্ফার একই রকম দৃঢ়তা দেখান, গ্যাভিন হো-কে নিয়ে আরও একটি প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন। বাংলাদেশের জয়ের জন্য যখন মাত্র দুটি উইকেট প্রয়োজন, তখন ক্যাম্ফারের ২৫৯ বলের 'ক্যাম্পিং' যেন থামানোই যাচ্ছিল না।
দ্বিতীয় সেশনের শেষদিকে যখন চিত্র একই, ঠিক তখনই দৃশ্যপট পাল্টে দিলেন তরুণ স্পিনার হাসান মুরাদ। ম্যাচের ১১৩তম ওভারে পরপর দুই বলে দুই উইকেট তুলে নিয়ে আইরিশদের প্রতিরোধের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন তিনি। তার এই জোড়া আঘাত নিশ্চিত করে বাংলাদেশের জয়।
আয়ারল্যান্ড অলআউট হওয়ার আগে ১১৩.৩ ওভার মোকাবিলা করে ২৯১ রান সংগ্রহ করে। দলের হয়ে এক প্রান্তে অবিচল ছিলেন কার্টিস ক্যাম্ফার, তবে জয় নিশ্চিত করতে পারেননি। তিনি ২৫৯ বলে ৭১ রানে অপরাজিত থাকেন।
এই বড় জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ আইরিশদের বিপক্ষে ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ২-০ তে নিশ্চিত করল। অপরদিকে এই জয়ের মাধ্যমে শততম টেস্টে জয় পেল মুশফিকুর রহিম।

সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের শেষদিনে কার্টিস ক্যাম্ফারের অবিশ্বাস্য প্রতিরোধের 'দেয়াল' গুঁড়িয়ে দিয়ে মুশফিকের শততম টেস্টে জয় নিশ্চিত করল বাংলাদেশ। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ২১৭ রানের বিশাল ব্যবধানে পরাজিত করে ২-০ তে সিরিজ নিজেদের করে নিলো স্বাগতিকরা।
পঞ্চম দিনের শুরু থেকে আইরিশ অলরাউন্ডার কার্টিস ক্যাম্ফারের দৃঢ়তা টাইগার বোলারদের জন্য হতাশার কারণ হয়ে উঠলেও, শেষ হাসি হাসলো বাংলাদেশই।
গতকাল চতুর্থ দিন শেষে আয়ারল্যান্ডের প্রতিরোধ গড়ার ইঙ্গিত ছিল। কিন্তু পঞ্চম দিনে ক্যাম্ফার যেন নিজেকে এক ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেলেন। দিনের খেলা শুরু করেছিলেন তিনি অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনকে সাথে নিয়ে। তাইজুল ইসলামের বলে ম্যাকব্রাইন (২১) ফিরলেও, এরপর জর্ডান নেইলকে নিয়ে গড়েন ৮৫ বলে ৪৮ রানের মূল্যবান জুটি।
লাঞ্চ-বিরতি পর্যন্ত উইকেটে টিকে থাকার তীব্র লড়াই চালায় আইরিশরা। নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ২০ মিনিট অতিরিক্ত বোলিং করেও স্বাগতিকরা তাদের লেজ ছেঁটে দিতে পারেনি।
লাঞ্চের পরও ক্যাম্ফার একই রকম দৃঢ়তা দেখান, গ্যাভিন হো-কে নিয়ে আরও একটি প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন। বাংলাদেশের জয়ের জন্য যখন মাত্র দুটি উইকেট প্রয়োজন, তখন ক্যাম্ফারের ২৫৯ বলের 'ক্যাম্পিং' যেন থামানোই যাচ্ছিল না।
দ্বিতীয় সেশনের শেষদিকে যখন চিত্র একই, ঠিক তখনই দৃশ্যপট পাল্টে দিলেন তরুণ স্পিনার হাসান মুরাদ। ম্যাচের ১১৩তম ওভারে পরপর দুই বলে দুই উইকেট তুলে নিয়ে আইরিশদের প্রতিরোধের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন তিনি। তার এই জোড়া আঘাত নিশ্চিত করে বাংলাদেশের জয়।
আয়ারল্যান্ড অলআউট হওয়ার আগে ১১৩.৩ ওভার মোকাবিলা করে ২৯১ রান সংগ্রহ করে। দলের হয়ে এক প্রান্তে অবিচল ছিলেন কার্টিস ক্যাম্ফার, তবে জয় নিশ্চিত করতে পারেননি। তিনি ২৫৯ বলে ৭১ রানে অপরাজিত থাকেন।
এই বড় জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ আইরিশদের বিপক্ষে ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ২-০ তে নিশ্চিত করল। অপরদিকে এই জয়ের মাধ্যমে শততম টেস্টে জয় পেল মুশফিকুর রহিম।

র্যাংকিংয়ের তথ্য বলছে, ২০১৬ সালের মার্চে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৭৭তম। তবে পারফরম্যান্সের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের অবস্থানও নামতে থাকে। ২০১৬ সাল শেষ হতে হতে বাংলাদেশ নেমে আসে ১৮৮তম স্থানে। এরপর এক-দুই ধাপ করে ওঠানামা চললেও ১৮০-তে ফিরে আসতে সময় লাগল ৯ বছর।
৪ দিন আগে
৯০ ওভার শেষে আম্পায়ার যখন দিনের খেলা শেষ করলেন, তখন মুশফিক থমকে দাঁড়িয়ে। আয়ারল্যান্ড অধিনায়কের সঙ্গে এক ওভার বাড়ানোর আলোচনা হলেও শেষ পর্যন্ত দিনটার ইতি টানা হয়। ফলে ৩৮ বছর বয়সী এই অভিজ্ঞ ব্যাটারকে শততম টেস্টে সেঞ্চুরির ঐতিহাসিক ছোঁয়া পেতে অপেক্ষা করতে হবে আজকের রাত।
৪ দিন আগে
সর্বশেষ টেস্টের একাদশ থেকে দুটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। দুই পেসার নাহিদ রানা ও হাসান মাহমুদের জায়গায় এসেছেন ইবাদত হোসেন ও সৈয়দ খালেদ আহমেদ। ইবাদত গত জুনে এবং খালেদ সর্বশেষ টেস্ট খেলেন গত এপ্রিলে, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। অন্যদিকে আয়ারল্যান্ডের হয়ে অভিষেক হয়েছে স্টিভেন ডোহেনি ও গ্যাভিন হোয়ের। বাদ পড়
৪ দিন আগে
২০ বছরের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারে খেলাটার প্রতি যে শ্রম, আত্মনিবেদন আর সততা দেখিয়েছেন; সেসবেরই পুরস্কার ১০০ টেস্ট খেলতে পারা। এই টেস্টকে পারফরম্যান্সের রঙে রাঙিয়ে দেওয়ার একটা বাসনা তো থাকতেই পারে তার মনের কোণে।
৪ দিন আগে