ক্রীড়া ডেস্ক
ব্যাটিং-বোলিং দুই বিভাগেই দুর্দান্ত নৈপুণ্য দেখিয়ে এশিয়া কাপে ‘এ’ গ্রুপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে ওমানকে ৪২ রানে হারিয়েছে স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাত।
প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে হারলেও এ জয়ে সুপার ফোরের আশা বাঁচিয়ে রাখল মরুর দলটি। তাদের এ জয়ে ‘এ’ গ্রুপ থেকে ভারতের সুপার ফোরও নিশ্চিত হলো। এখন শেষ ম্যাচে পাকিস্তান-আরব আমিরাতের ম্যাচে বিজয়ী দল সুপার ফোরে ভারতের সঙ্গী হবে। অর্থাৎ ক্রিকেটের আজীবন ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ দল পাকিস্তানের সঙ্গে জিতলেই সুপার ফোরে উঠবে আমিরাত।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) আবুধাবিতে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা পায় সংযুক্ত আরব আমিরাত। উদ্বোধনী জুটিতে ৬৬ বলে ৮৮ রান যোগ করেন দুই ওপেনার আলিশান শারাফু ও মোহাম্মদ ওয়াসিম। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের দশম অর্ধশত তুলে ৫১ রানে আউট হওয়ার আগে ৩৮ বলের ইনিংসে ৭টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন শারাফু।
শারাফু ফেরার পর আরব আমিরাতের রানের চাকা সচল রাখেন ওয়াসিম। তৃতীয় উইকেটে মুহাম্মদ জোহাইবের সাথে ২৯ বলে ৪৯ রানের জুটি গড়েন তিনি। জোহাইব ১৩ বলে ২১ রান করে আউট হলেও ইনিংসের শেষ ওভারে দলের রান ১৭১ রেখে থামেন ওয়াসিম। ৬টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৫৪ বলে ৬৯ রান করেন তিনি।
ডেথ ওভারে ৮ বলে অনবদ্য ১৯ রানের ক্যামিওতে আরব আমিরাতকে বড় সংগ্রহ এনে দেন হরষিত কৌশিক। ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭২ রান করে আরব আমিরাত।
ওমানের পেসার জিতেন রামানন্দী ২ উইকেট শিকার করেন। একটি করে উইকেট নেন হাসনাইন শাহ ও সামায় শ্রীবাস্তব।
জবাবে ৫০ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই লড়াই থেকে ছিটকে যায় ওমান। দলকে লড়াইয়ে ফেরাতে ষষ্ঠ উইকেটে ৩৬ বলে ৩৮ রানের জুটি গড়েন আরিয়ান বিশটে ও বিনায়েক শুক্লা। কিন্তু দুজনের কেউই বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। বিশটে ২৪ ও শুক্লা ২০ রানে ফেরেন। শেষ পর্যন্ত ৮ বল বাকি থাকতে ১৩০ রানে অলআউট হয় ওমান।
আরব আমিরাত পেসার জুনায়েদ সিদ্দিকি ২৩ রানে ৪ উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট নেন হায়দার আলী ও মোহাম্মদ জাওয়াদউল্লাহ। একটি উইকেট নেন মোহাম্মদ রহিদ।
অনবদ্য অর্ধশত রানের ইনিংসের জন্য প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন আলিশান শারাফু। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) একই মাঠে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে আরব আমিরাত।
ব্যাটিং-বোলিং দুই বিভাগেই দুর্দান্ত নৈপুণ্য দেখিয়ে এশিয়া কাপে ‘এ’ গ্রুপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে ওমানকে ৪২ রানে হারিয়েছে স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাত।
প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে হারলেও এ জয়ে সুপার ফোরের আশা বাঁচিয়ে রাখল মরুর দলটি। তাদের এ জয়ে ‘এ’ গ্রুপ থেকে ভারতের সুপার ফোরও নিশ্চিত হলো। এখন শেষ ম্যাচে পাকিস্তান-আরব আমিরাতের ম্যাচে বিজয়ী দল সুপার ফোরে ভারতের সঙ্গী হবে। অর্থাৎ ক্রিকেটের আজীবন ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ দল পাকিস্তানের সঙ্গে জিতলেই সুপার ফোরে উঠবে আমিরাত।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) আবুধাবিতে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা পায় সংযুক্ত আরব আমিরাত। উদ্বোধনী জুটিতে ৬৬ বলে ৮৮ রান যোগ করেন দুই ওপেনার আলিশান শারাফু ও মোহাম্মদ ওয়াসিম। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের দশম অর্ধশত তুলে ৫১ রানে আউট হওয়ার আগে ৩৮ বলের ইনিংসে ৭টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন শারাফু।
শারাফু ফেরার পর আরব আমিরাতের রানের চাকা সচল রাখেন ওয়াসিম। তৃতীয় উইকেটে মুহাম্মদ জোহাইবের সাথে ২৯ বলে ৪৯ রানের জুটি গড়েন তিনি। জোহাইব ১৩ বলে ২১ রান করে আউট হলেও ইনিংসের শেষ ওভারে দলের রান ১৭১ রেখে থামেন ওয়াসিম। ৬টি চার ও ৩টি ছক্কায় ৫৪ বলে ৬৯ রান করেন তিনি।
ডেথ ওভারে ৮ বলে অনবদ্য ১৯ রানের ক্যামিওতে আরব আমিরাতকে বড় সংগ্রহ এনে দেন হরষিত কৌশিক। ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৭২ রান করে আরব আমিরাত।
ওমানের পেসার জিতেন রামানন্দী ২ উইকেট শিকার করেন। একটি করে উইকেট নেন হাসনাইন শাহ ও সামায় শ্রীবাস্তব।
জবাবে ৫০ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই লড়াই থেকে ছিটকে যায় ওমান। দলকে লড়াইয়ে ফেরাতে ষষ্ঠ উইকেটে ৩৬ বলে ৩৮ রানের জুটি গড়েন আরিয়ান বিশটে ও বিনায়েক শুক্লা। কিন্তু দুজনের কেউই বড় ইনিংস খেলতে পারেননি। বিশটে ২৪ ও শুক্লা ২০ রানে ফেরেন। শেষ পর্যন্ত ৮ বল বাকি থাকতে ১৩০ রানে অলআউট হয় ওমান।
আরব আমিরাত পেসার জুনায়েদ সিদ্দিকি ২৩ রানে ৪ উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট নেন হায়দার আলী ও মোহাম্মদ জাওয়াদউল্লাহ। একটি উইকেট নেন মোহাম্মদ রহিদ।
অনবদ্য অর্ধশত রানের ইনিংসের জন্য প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন আলিশান শারাফু। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) একই মাঠে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে আরব আমিরাত।
ভারতের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হারের পর ‘গেম অন হ্যাঁয়’ নামে এক অনুষ্ঠানে শোয়েব আখতার কড়া সমালোচনা করেছেন পাকিস্তান ক্রিকেট দলের। রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেসের কথা শুনে মিসবাহ উল হক রীতিমতো বিস্মিত। মিসবাহর প্রশ্ন যে শোয়েব আখতার কি আসলে মজা করছেন নাকি সত্যিই এমন রাগ ঝাড়ছেন? শোয়েব জানালেন তিনি বাস্তব কথাই বলছেন।
১ দিন আগেরোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ‘এ’ গ্রুপের ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিং নিয়েছিল সালমান আগার দল পাকিস্তান। ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৭ রানে থামে তাদের ইনিংস। জবাবে ৪ ওভার ১ বল বাকি থাকতেই হাতে ৭ উইকেট নিয়ে জয় তুলে নিয়েছে ভারত। টুর্নামেন্টে এটি ভারতের টানা দ্বিতীয় জয়। পাকিস্তান প্রথম ম্যাচে
১ দিন আগেবোলিংয়ে নেমেও খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি টাইগার বোলাররা। টি-টুয়ান্টি বিবেচনায় স্বল্প সংগ্রহ তাড়া করতে নেমে ১৩ রানে প্রথম উইকেট পড়ে শ্রীলঙ্কার। তবে দ্বিতীয় উইকেটেই ৯৫ রানেএ জুটি ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় বাংলাদেশকে। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটের পরাজয় সঙ্গী হয়েছে বাংলাদেশের।
৩ দিন আগে১৬০ রান টি-টুয়েন্টিতে খুব বড় সংগ্রহ নয়। তবে পাকিস্তানি বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে ওমানের কাছে সেটিই পরিণত হলো পাহাড় সমান সংগ্রহে। মাত্র ৬৭ রানেই গুটিয়ে গেছে তাদের ইনিংস। পাকিস্তান পেয়েছে ৯৩ রানের বিশাল জয়।
৩ দিন আগে