
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ ইতোমধ্যে নিজেদের করে নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে আজ রবিবার তারা তৃতীয় ওয়ানডে খেলছে। ম্যাককায়ে নিয়মরক্ষার ম্যাচে ব্যাটিং তাণ্ডব চালিয়েছে অজিরা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ৪৩১ রান। তাদের এই ইনিংসে তোলপাড় রেকর্ডবুক।
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ৪৯৮ রান তোলার বিশ্বরেকর্ড ইংল্যান্ডের। এই তালিকায় অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসটি রয়েছে নবম স্থানে। ৫০ ওভার ফরম্যাটে ৪৩১ রান অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। প্রথম সর্বোচ্চ ৪৩৪ রানও এসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এ নিয়ে তিনবার ওয়ানডেতে ৪০০ ছাড়াল অস্ট্রেলিয়ার দলীয় সংগ্রহ।
অজিদের রেকর্ড গড়া সংগ্রহের নেপথ্যে ট্রাভিস হেড, মিচেল মার্শ এবং ক্যামেরুন গ্রিন। তিনজনই তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। হেড এবং মার্শের উদ্বোধনী জুটি ভাঙে ২৫০ রানে। হেড ১০৩ বলে ১৭ চার এবং ৫ ছক্কায় করেন ১৪২ রান। অধিনায়ক মার্শ ১০৬ বলে ১০০ রান করেন ৬ চার এবং ৫ ছক্কায়। ওয়ানডেতে এটা তার চতুর্থ সেঞ্চুরি, হেডের সপ্তম।
শক্ত প্লাটফর্ম পেয়ে গ্রিনও মারমুখী হয়ে উঠেন। মাত্র ৪৭ বলে তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। ওয়ানডেতে দ্রুততম সেঞ্চুরির তালিকায় তার এই ইনিংস ঠাঁই পেয়েছে ১১তম স্থানে। তবে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে এটা দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি। তার ওপরে আছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, ৪০ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে।
ওয়ানডেতে এই প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ার এক ইনিংসে তিন ব্যাটার সেঞ্চুরি হাঁকালেন। এই ফরম্যাটে এমন ঘটনা ঘটল পঞ্চমবারের মতো। রেকর্ডময় দিনে সুযোগ পেয়ে অ্যালেক্স ক্যারিও তুলে নেন হাফসেঞ্চুরি। ৩৭ বলে তার ৫০ রানের ইনিংসে ছিল ৭টি চারের মার। গ্রিন ৫৫ বলে ১১৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। তিনি ৬ চার এবং ৮ ছক্কা মারেন।
ওয়ানডেতে ২৫০ এর বেশি রানের জুটির অংশ
ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া)- ৫ বার
শচীন টেন্ডুলকার (ভারত)- ৩ বার
সৌরভ গাঙ্গুলি (ভারত)- ৩ বার
ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া)- ৩ বার
৮টি ছক্কা মেরেছেন ক্যামেরুন গ্রিন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কোনো অস্ট্রেলিয়ানের এটা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০০৬ সালে জোহানেসবার্গে রিকি পন্টিং ৯টি ছক্কা মেরেছিলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এক ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮টি ছক্কা মারার রেকর্ড গড়েছে অস্ট্রেলিয়া। সর্বোচ্চ ১৯টি ছক্কা মেরেছে ইংল্যান্ড, ২০২৩ সালে কিমবার্লিতে।
এক ওয়ানডে ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ ছক্কা
২০টি বনাম নিউজিল্যান্ড, ধর্মশালা, ২০২৩
১৯টি বনাম ভারত, বেঙ্গালুরু, ২০১৩
১৯টি বনাম পাকিস্তান, বেঙ্গালুরু, ২০২৩
১৮টি বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, ম্যাককেয়, ২০২৫
ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের জুটি
২৬০- আঘা সালমান ও মোহাম্মদ রিজওয়ান (পাকিস্তান), করাচি, ২০২৫
২৫৭- আব্দুর রাজ্জাক ও সালিম এলাহি (পাকিস্তান), পোর্ট এলিজাবেথ, ২০০২
২৫০- ট্রাভিস হেড ও মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া), ম্যাককেয়, ২০২৫
২৩২- জস বাটলার ও ডেভিড মালান (ইংল্যান্ড), কিমবার্লি, ২০২৩
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার দলীয় সর্বোচ্চ
৪৩৪/৪ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, জোহানেসবার্গ, ২০০৬
৪৩১/২ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, ম্যাককেয়, ২০২৫
৪১৭/৬ বনাম আফগানিস্তান, ওয়াকা, ২০১৫
৩৯৯/৪ বনাম নেদারল্যান্ডস, দিল্লি, ২০২৩

তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ ইতোমধ্যে নিজেদের করে নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে আজ রবিবার তারা তৃতীয় ওয়ানডে খেলছে। ম্যাককায়ে নিয়মরক্ষার ম্যাচে ব্যাটিং তাণ্ডব চালিয়েছে অজিরা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ৪৩১ রান। তাদের এই ইনিংসে তোলপাড় রেকর্ডবুক।
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ৪৯৮ রান তোলার বিশ্বরেকর্ড ইংল্যান্ডের। এই তালিকায় অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসটি রয়েছে নবম স্থানে। ৫০ ওভার ফরম্যাটে ৪৩১ রান অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। প্রথম সর্বোচ্চ ৪৩৪ রানও এসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এ নিয়ে তিনবার ওয়ানডেতে ৪০০ ছাড়াল অস্ট্রেলিয়ার দলীয় সংগ্রহ।
অজিদের রেকর্ড গড়া সংগ্রহের নেপথ্যে ট্রাভিস হেড, মিচেল মার্শ এবং ক্যামেরুন গ্রিন। তিনজনই তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। হেড এবং মার্শের উদ্বোধনী জুটি ভাঙে ২৫০ রানে। হেড ১০৩ বলে ১৭ চার এবং ৫ ছক্কায় করেন ১৪২ রান। অধিনায়ক মার্শ ১০৬ বলে ১০০ রান করেন ৬ চার এবং ৫ ছক্কায়। ওয়ানডেতে এটা তার চতুর্থ সেঞ্চুরি, হেডের সপ্তম।
শক্ত প্লাটফর্ম পেয়ে গ্রিনও মারমুখী হয়ে উঠেন। মাত্র ৪৭ বলে তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। ওয়ানডেতে দ্রুততম সেঞ্চুরির তালিকায় তার এই ইনিংস ঠাঁই পেয়েছে ১১তম স্থানে। তবে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে এটা দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি। তার ওপরে আছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, ৪০ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে।
ওয়ানডেতে এই প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ার এক ইনিংসে তিন ব্যাটার সেঞ্চুরি হাঁকালেন। এই ফরম্যাটে এমন ঘটনা ঘটল পঞ্চমবারের মতো। রেকর্ডময় দিনে সুযোগ পেয়ে অ্যালেক্স ক্যারিও তুলে নেন হাফসেঞ্চুরি। ৩৭ বলে তার ৫০ রানের ইনিংসে ছিল ৭টি চারের মার। গ্রিন ৫৫ বলে ১১৮ রানে অপরাজিত ছিলেন। তিনি ৬ চার এবং ৮ ছক্কা মারেন।
ওয়ানডেতে ২৫০ এর বেশি রানের জুটির অংশ
ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া)- ৫ বার
শচীন টেন্ডুলকার (ভারত)- ৩ বার
সৌরভ গাঙ্গুলি (ভারত)- ৩ বার
ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া)- ৩ বার
৮টি ছক্কা মেরেছেন ক্যামেরুন গ্রিন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কোনো অস্ট্রেলিয়ানের এটা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০০৬ সালে জোহানেসবার্গে রিকি পন্টিং ৯টি ছক্কা মেরেছিলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এক ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮টি ছক্কা মারার রেকর্ড গড়েছে অস্ট্রেলিয়া। সর্বোচ্চ ১৯টি ছক্কা মেরেছে ইংল্যান্ড, ২০২৩ সালে কিমবার্লিতে।
এক ওয়ানডে ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ ছক্কা
২০টি বনাম নিউজিল্যান্ড, ধর্মশালা, ২০২৩
১৯টি বনাম ভারত, বেঙ্গালুরু, ২০১৩
১৯টি বনাম পাকিস্তান, বেঙ্গালুরু, ২০২৩
১৮টি বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, ম্যাককেয়, ২০২৫
ওয়ানডেতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের জুটি
২৬০- আঘা সালমান ও মোহাম্মদ রিজওয়ান (পাকিস্তান), করাচি, ২০২৫
২৫৭- আব্দুর রাজ্জাক ও সালিম এলাহি (পাকিস্তান), পোর্ট এলিজাবেথ, ২০০২
২৫০- ট্রাভিস হেড ও মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া), ম্যাককেয়, ২০২৫
২৩২- জস বাটলার ও ডেভিড মালান (ইংল্যান্ড), কিমবার্লি, ২০২৩
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার দলীয় সর্বোচ্চ
৪৩৪/৪ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, জোহানেসবার্গ, ২০০৬
৪৩১/২ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা, ম্যাককেয়, ২০২৫
৪১৭/৬ বনাম আফগানিস্তান, ওয়াকা, ২০১৫
৩৯৯/৪ বনাম নেদারল্যান্ডস, দিল্লি, ২০২৩

আইপিএলে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের দামের এর আগের রেকর্ডটিও মুস্তাফিজেরই দখলে। গত আসরে দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে ৬ কোটি রুপিতে খেলেছিলেন তিনি।
৮ দিন আগে
নেপালের দেওয়া ১৩১ রানের মামুলি লক্ষ্য বাংলাদেশ পেরিয়ে যায় ৭ উইকেট হাতে রেখেই। হাতে থাকে ২৫.১ ওভার। ৬৮ বলে অপরাজিত ৭০ রান করেন জাওয়াদ। তাতে ছিল ৭টি চার ও ৩টি ছয়। ম্যাচসেরাও তিনি।
১০ দিন আগে
ইস্ট জোন : ফাহিমা খাতুন (অধিনায়ক), স্বর্ণা আক্তার, রুবায়া হায়দার ঝিলিক, হাবিবা ইসলাম পিংকি, সাথী রানী, ফাতেমা জাহান সোনিয়া, তাজ নেহার, ফুয়ারা বেগম, উন্নতি আক্তার, মুর্শিদা খাতুন, হালিমাতুল সাদিয়া, আশরাফি ইয়াসমিন অর্থি, মুমতাহেনা হাসনাত সিনথিয়া, সুমি আক্তার।
১০ দিন আগে
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে সফলভাবে পর্দা নেমেছে ‘আহসান গ্রুপ প্রেজেন্টস প্যাডেল স্ল্যাম ২.০, পাওয়ার্ড বাই অ্যাসেট ডেভেলপমেন্টস’ টুর্নামেন্টের। শনিবার ফাইনাল ম্যাচগুলোর মধ্য দিয়ে শেষ হয় তিন দিনব্যাপী এই জমকালো প্রতিযোগিতা।
১১ দিন আগে