
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

তীব্র গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এই তীব্র গরমে শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে আপনাকে খেতে হবে কিছু খাবার। গরমের এই সময়ে খাবার খেতে হবে বুঝে শুনে। এমন খাবার খাওয়া যাবে না যেগুলো শরীর গরম করে দিতে পারে। তাই সতর্ক হওয়া জরুরি। কোন খাবার খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে তা জেনে নিতে হবে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো এই গরমে আপনার শরীর ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে-
শসা:
গরমের সময়ের একটি উপকারী খাবার হলো শসা। এতে পানি ও ফাইবার থাকে প্রচুর পরিমাণে। গরমের এই সময়ে শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এই শসা। নিয়মিত শসা খেলে শরীর ঠান্ডা তো হয়ই, সেইসঙ্গে দূর হয় ক্লান্তিও। ভাতের সঙ্গেও খেতে পারেন এই সবজি। শসা কাঁচা খাওয়ার পাশাপাশি খেতে পারেন তরকারি রান্না করেও।
পুদিনাপাতা:
উপকারী একটি পাতা হলো পুদিনা। এটি শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে কাজ করে। এই গরমে জিরাপানি, পুদিনার চাটনি, পুদিনার শরবত ইত্যাদি নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন। সালাদের সঙ্গেও মেশাতে পারেন পুদিনা পাতা। আবার পুদিনাপাতা গুঁড়া করে ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। চায়ের সঙ্গেও খেতে পারেন পুদিনা পাতা।
টমেটো:
আমাদের খুব পরিচিত একটি সবজি হলো টমেটো। এটি নানাভাবে শরীরের উপকার করে। এই গরমে শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে কাজ করে টমেটো। সেইসঙ্গে এটি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে, ক্যান্সারের ঝুঁকি ও উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও কাজ করে। গরমে নিয়মিত টমেটো খেলে অস্বস্তি কমবে অনেকটাই। তাই নিয়মিত এই উপকারী সবজি রাখুন আপনার খাবারের তালিকায়।
লেবুর শরবত:
গরমে প্রাণ জুড়ানো একটি পানীয় হলো লেবুর শরবত। এটি এই তীব্র গরমে আপনাকে প্রশান্তি দেবে। লেবুর রস, আখের গুড় অথবা চিনি এবং তার সঙ্গে সামান্য বিট লবণ মিশিয়ে তৈরি করে নিন প্রাণ জুড়ানো লেবুর শরবত। বাইরে থেকে ফিরে এই শরবতে চুমুক দিতে পারেন। তবে বাইরে থেকে ফিরেই ঠান্ডা বা বরফ দেওয়া শরবত খাবেন না যেন। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাই এদিকে খেয়াল রাখা জরুরি।
তরমুজ: তরমুজ খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার। রসালো এই ফলটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি মিটিয়ে থাকে। গ্রীষ্মের জন্য দুর্দান্ত একটি ফল। এটি শুধু শরীর হাইড্রেটই করে না। এতে রয়েছে ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও ফাইবারের মতো উপাদান। যা শরীরের জন্য উপকারী।
সবুজ শাক: সবুজ শাক-সবজিতে পুষ্টিগুণ বেশি থাকে। একই সঙ্গে ক্যালসিয়ামও থাকে। যা শরীরকে শীতল রাখতে সহায়তা করে। এ জন্য পালং শাক, লেটুস ও বাঁধাকপিসহ গ্রীষ্মকালীন শাক খেতে পারেন।
বাটার মিল্ক: বিভিন্ন দেশে গ্রীষ্মে বাটার মিল্ক পানীয় পান করা হয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। একই সঙ্গে সহায়তা করে হজমে। তাই সুস্থতার জন্য পানীয় হিসেবে বাটার মিল্ক পানীয় পান করতে পারেন।
আম: আমকে বলা হয় ফলের রাজা। এটি এমনই ফল, যা শরীরের তাপ কমাতে সহায়ক। এ জন্য গরমের সময় ডায়েটে আম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। কাঁচা বা পাকাসহ বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে। আম হজমের জন্যও সহায়ক। আবার হিট স্ট্রোক ঝুঁকি কাটিয়ে উঠা এবং শক্তি বৃদ্ধির জন্যও আম অনেক উপকারী।
দই: ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই খাবারটি ঠান্ডা পানীর বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন। ভিটামিন বি এবং অন্ত্রবান্ধব ব্যাকটেরিয়া সমৃদ্ধ দই শরীরকে ভেতর থেকে প্রশান্তি দেয়।
ডাবের পানি: এটি ইলেকট্রোলাইট সমৃদ্ধ হওয়ায় শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং একই সঙ্গে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। গ্রীষ্মকালে শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য এটি অন্যতম একটি পানীয়ও বটে। যা সারাদিন আপনাকে হাইড্রেটেড এবং শক্তিশালী রাখবে।

তীব্র গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এই তীব্র গরমে শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে আপনাকে খেতে হবে কিছু খাবার। গরমের এই সময়ে খাবার খেতে হবে বুঝে শুনে। এমন খাবার খাওয়া যাবে না যেগুলো শরীর গরম করে দিতে পারে। তাই সতর্ক হওয়া জরুরি। কোন খাবার খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে তা জেনে নিতে হবে। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো এই গরমে আপনার শরীর ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করবে-
শসা:
গরমের সময়ের একটি উপকারী খাবার হলো শসা। এতে পানি ও ফাইবার থাকে প্রচুর পরিমাণে। গরমের এই সময়ে শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এই শসা। নিয়মিত শসা খেলে শরীর ঠান্ডা তো হয়ই, সেইসঙ্গে দূর হয় ক্লান্তিও। ভাতের সঙ্গেও খেতে পারেন এই সবজি। শসা কাঁচা খাওয়ার পাশাপাশি খেতে পারেন তরকারি রান্না করেও।
পুদিনাপাতা:
উপকারী একটি পাতা হলো পুদিনা। এটি শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে কাজ করে। এই গরমে জিরাপানি, পুদিনার চাটনি, পুদিনার শরবত ইত্যাদি নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন। সালাদের সঙ্গেও মেশাতে পারেন পুদিনা পাতা। আবার পুদিনাপাতা গুঁড়া করে ঠান্ডা পানিতে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। চায়ের সঙ্গেও খেতে পারেন পুদিনা পাতা।
টমেটো:
আমাদের খুব পরিচিত একটি সবজি হলো টমেটো। এটি নানাভাবে শরীরের উপকার করে। এই গরমে শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে কাজ করে টমেটো। সেইসঙ্গে এটি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে, ক্যান্সারের ঝুঁকি ও উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও কাজ করে। গরমে নিয়মিত টমেটো খেলে অস্বস্তি কমবে অনেকটাই। তাই নিয়মিত এই উপকারী সবজি রাখুন আপনার খাবারের তালিকায়।
লেবুর শরবত:
গরমে প্রাণ জুড়ানো একটি পানীয় হলো লেবুর শরবত। এটি এই তীব্র গরমে আপনাকে প্রশান্তি দেবে। লেবুর রস, আখের গুড় অথবা চিনি এবং তার সঙ্গে সামান্য বিট লবণ মিশিয়ে তৈরি করে নিন প্রাণ জুড়ানো লেবুর শরবত। বাইরে থেকে ফিরে এই শরবতে চুমুক দিতে পারেন। তবে বাইরে থেকে ফিরেই ঠান্ডা বা বরফ দেওয়া শরবত খাবেন না যেন। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাই এদিকে খেয়াল রাখা জরুরি।
তরমুজ: তরমুজ খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার। রসালো এই ফলটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি মিটিয়ে থাকে। গ্রীষ্মের জন্য দুর্দান্ত একটি ফল। এটি শুধু শরীর হাইড্রেটই করে না। এতে রয়েছে ভিটামিন বি, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও ফাইবারের মতো উপাদান। যা শরীরের জন্য উপকারী।
সবুজ শাক: সবুজ শাক-সবজিতে পুষ্টিগুণ বেশি থাকে। একই সঙ্গে ক্যালসিয়ামও থাকে। যা শরীরকে শীতল রাখতে সহায়তা করে। এ জন্য পালং শাক, লেটুস ও বাঁধাকপিসহ গ্রীষ্মকালীন শাক খেতে পারেন।
বাটার মিল্ক: বিভিন্ন দেশে গ্রীষ্মে বাটার মিল্ক পানীয় পান করা হয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। একই সঙ্গে সহায়তা করে হজমে। তাই সুস্থতার জন্য পানীয় হিসেবে বাটার মিল্ক পানীয় পান করতে পারেন।
আম: আমকে বলা হয় ফলের রাজা। এটি এমনই ফল, যা শরীরের তাপ কমাতে সহায়ক। এ জন্য গরমের সময় ডায়েটে আম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। কাঁচা বা পাকাসহ বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে। আম হজমের জন্যও সহায়ক। আবার হিট স্ট্রোক ঝুঁকি কাটিয়ে উঠা এবং শক্তি বৃদ্ধির জন্যও আম অনেক উপকারী।
দই: ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই খাবারটি ঠান্ডা পানীর বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন। ভিটামিন বি এবং অন্ত্রবান্ধব ব্যাকটেরিয়া সমৃদ্ধ দই শরীরকে ভেতর থেকে প্রশান্তি দেয়।
ডাবের পানি: এটি ইলেকট্রোলাইট সমৃদ্ধ হওয়ায় শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং একই সঙ্গে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। গ্রীষ্মকালে শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য এটি অন্যতম একটি পানীয়ও বটে। যা সারাদিন আপনাকে হাইড্রেটেড এবং শক্তিশালী রাখবে।

মক্কা থেকে নিরব বলেন,‘আমাদের বন্ধুত্বের সম্পর্ক ১১ বছরের। সবসময় পাশে থেকেছে, ছিল এক ধরনের ভরসা। কিছুদিন আগে সম্পর্কটাকে জীবনের পথে সঙ্গী করার ইচ্ছা থেকে তাকে প্রস্তাব দিই। ৩৮ দিনের প্রেম শেষে আমরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিই।’
১০ দিন আগে
এর আগে গত ২০ অক্টোবর সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় করা অপমৃত্যু মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন আদালত। এই নির্দেশের পর ওই দিন মধ্যরাতে সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরীর পক্ষে তার ভাই মোহাম্মদ আলমগীর কুমকুম বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। পরদিন আদালত মামলার এজাহার গ্রহণ করে আগামী ৭ ডিসেম্বর প্রতিবেদন
১২ দিন আগে
গত ৮ জুন নিউইয়র্কের হান্টিংটন হাসপাতালে ভোর সাড়ে তিনটায় জন্ম হয় জিবরান আনামের। জেমসসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যও তখন উপস্থিত ছিলেন।
১৭ দিন আগে