বিনোদন ডেস্ক
জনপ্রিয় ব্যান্ডশিল্পী লুমিনের মিউজিক্যাল ফিল্ম ‘ফিরে এসো’র গ্র্যান্ড প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হলো সংস্কৃতি অঙ্গনের বিশিষ্টজন, সংগীতশিল্পী, গণমাধ্যম প্রতিনিধিসহ চিকিৎসা ও শিক্ষাজগতের প্রথিতযশা ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে।
রাজধানীর একটি হোটেলে বৃহষ্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে। এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, স্টুডিও আরাম কেদারার প্রযোজনায় নির্মিত এই মিউজিক্যাল ফিল্মের স্ট্রিমিং পার্টনার প্রথম আলোর চরকি মিউজিক।
অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা ও ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘বাংলা সংগীতচর্চায় নতুন মাত্রা যোগ করে তরুণ প্রজন্মকে দেশীয় সুস্থ বিনোদনে অনুপ্রাণিত করতেই আমাদের এই আয়োজন।’
কানাডা প্রবাসী হলেও দেশের টানে এই ফিল্ম নির্মাণ করেছেন শিল্পী লুমিন। তিনি বলেন, ‘আমার প্রিয় বন্ধু ও মিডিয়ার প্রিয় মানুষ ডা. আশীষ না থাকলে এটি সম্ভব হতো না। আগত সব অতিথি ও গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।’
চরকির চিফ ডিজিটাল অফিসার জাবেদ সুলতান পিয়াস বলেন, ‘আশা করছি দর্শকরা ফিল্মটি উপভোগ করবেন। শিগগির চরকিতে এটি বৃহৎ আকারে প্রকাশ পাবে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের হেড অব করপোরেট নীতা চক্রবর্তী ও মিউজিক্যাল ফিল্মের পরিচালক রাজিবুল হোসেনসহ হাসপাতালের মহাব্যবস্থাপক ও ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের কর্মকর্তারা।
অনুভূতি প্রকাশ করেন সংগীত পরিচালক ফুয়াদ নাসের বাবু, মানাম আহমেদ, বাপ্পা মজুমদার, বামবা সভাপতি হামিন আহমেদ, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ড. অনিমা রায়, ওয়ারফেজ ব্যান্ডের মিজান ও যুগ্ম সচিব হায়াত উদ দোলা খান।
অনুষ্ঠান শেষে শিল্পী লুমিনকে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পক্ষ থেকে ক্রেস্ট, ফ্রি মাস্টার হেলথ চেকআপ ও উপহার সামগ্রী দেওয়া হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপস্থাপিকা নাহিদা আফরোজ সুমি।
জনপ্রিয় ব্যান্ডশিল্পী লুমিনের মিউজিক্যাল ফিল্ম ‘ফিরে এসো’র গ্র্যান্ড প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হলো সংস্কৃতি অঙ্গনের বিশিষ্টজন, সংগীতশিল্পী, গণমাধ্যম প্রতিনিধিসহ চিকিৎসা ও শিক্ষাজগতের প্রথিতযশা ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে।
রাজধানীর একটি হোটেলে বৃহষ্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে। এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, স্টুডিও আরাম কেদারার প্রযোজনায় নির্মিত এই মিউজিক্যাল ফিল্মের স্ট্রিমিং পার্টনার প্রথম আলোর চরকি মিউজিক।
অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা ও ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘বাংলা সংগীতচর্চায় নতুন মাত্রা যোগ করে তরুণ প্রজন্মকে দেশীয় সুস্থ বিনোদনে অনুপ্রাণিত করতেই আমাদের এই আয়োজন।’
কানাডা প্রবাসী হলেও দেশের টানে এই ফিল্ম নির্মাণ করেছেন শিল্পী লুমিন। তিনি বলেন, ‘আমার প্রিয় বন্ধু ও মিডিয়ার প্রিয় মানুষ ডা. আশীষ না থাকলে এটি সম্ভব হতো না। আগত সব অতিথি ও গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।’
চরকির চিফ ডিজিটাল অফিসার জাবেদ সুলতান পিয়াস বলেন, ‘আশা করছি দর্শকরা ফিল্মটি উপভোগ করবেন। শিগগির চরকিতে এটি বৃহৎ আকারে প্রকাশ পাবে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের হেড অব করপোরেট নীতা চক্রবর্তী ও মিউজিক্যাল ফিল্মের পরিচালক রাজিবুল হোসেনসহ হাসপাতালের মহাব্যবস্থাপক ও ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের কর্মকর্তারা।
অনুভূতি প্রকাশ করেন সংগীত পরিচালক ফুয়াদ নাসের বাবু, মানাম আহমেদ, বাপ্পা মজুমদার, বামবা সভাপতি হামিন আহমেদ, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ড. অনিমা রায়, ওয়ারফেজ ব্যান্ডের মিজান ও যুগ্ম সচিব হায়াত উদ দোলা খান।
অনুষ্ঠান শেষে শিল্পী লুমিনকে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পক্ষ থেকে ক্রেস্ট, ফ্রি মাস্টার হেলথ চেকআপ ও উপহার সামগ্রী দেওয়া হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপস্থাপিকা নাহিদা আফরোজ সুমি।
চলচ্চিত্র ছেড়ে দেবো করতে করতেই পাহাড়ি সান্যালের হাত ধরে অভিনয় করেন ‘বসু পরিবার’ ছবিতে। ১৯৫২ সালের সে ছবিটি বেশ নজর কাড়ে অনেকের। ১৯৫৩ সালে মুক্তি পায় ‘সাড়ে চুয়াত্তর’। সুচিত্রা সেনের বিপরীতে উত্তমের এই ছবিটি বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার! উত্তম কুমারের চলচ্চিত্র জগতে প্রতিষ্ঠারও সূচনা তার সঙ্গে।
১৬ দিন আগেআগুন মানুষের জীবনে যেমন আশীর্বাদ, তেমনি কখনও কখনও হয়ে ওঠে অভিশাপ। রান্না, আলো বা উষ্ণতা—এসবের জন্য আগুন অপরিহার্য। কিন্তু সামান্য অসাবধানতা আগুনকে পরিণত করতে পারে ভয়ংকর বিপর্যয়ে। রান্নাঘরে চুলার গ্যাস লিক হয়ে বিস্ফোরণ, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট, কিংবা শিল্পকারখানার দুর্ঘটনা—এমন অসংখ্য ঘটনায় মানুষ দগ্ধ হ
১৮ দিন আগেশুধু শক্তি যোগ করার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, খেজুরের ভেতর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে। গর্ভাবস্থায় পেটের সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য বা গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
১৮ দিন আগেকলার মোঁচা, বা ইংরেজিতে যাকে বলা হয় “banana peel”, আমাদের জীবনে অনেক সময়ই অবহেলিত একটি জিনিস। আমরা কলা খেয়ে মোঁচাটা সাধারণত ফেলে দিই। কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, কলার মোঁচায় রয়েছে চমকপ্রদ অনেক উপকারিতা, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারি। এই মোঁচা শুধুমাত্র একটি বর্জ্য নয়, বরং এটি অনেক
১৯ দিন আগে