
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

জনপ্রিয় পপ তারকা মিলা ইসলাম। স্টেজ শো ও নতুন গানে বহুবার নিজেকে প্রমাণ করেছেন। অ্যালবামের যুগে ছিলেন জনপ্রিয় পপশিল্পী। তাকে সর্বশেষ তিন বছর আগে জি-সিরিজের ‘আইসালা’ শিরোনামের একটি মিউজিক ভিডিও নিয়ে হাজির হতে দেখা যায়। এরপর বেছে বেছে কাজ করেন। বর্তমানে ব্যস্ত আছেন স্টেজ শো নিয়ে
মিলা ভক্তদের জন্য সুখবর, ঈদ উপলক্ষে নতুন গান নিয়ে হাজির হচ্ছেন তিনি। গানের শিরোনাম ‘টোনা টুনি’। কথা, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন গায়িকা নিজেই। এতে মিলার সঙ্গে ভিডিওতে মডেল হয়েছেন মারুফ চৌধুরী অমি। গানের ভিডিও নির্মাণ করেছেন ইলজার ইসলাম। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজের ঈদ আয়োজনে শনিবার (১৫ জুন) সন্ধ্যা ৭টায় গান-ভিডিও মুক্তি পাচ্ছে।
নতুন গান নিয়ে আশাবাদী মিলা। তিনি বলেন, ‘প্রথমবার আইটেম গানে হাজির হয়েছিলাম বহুল প্রশংসিত ‘রূপবান’ গানে। এরপর আর কখনও এভাবে দেখা যায়নি আমাকে। এরপর অসংখ্যবার আমার ভক্তরা আইটেম গানে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু কেউ আমার মনের মতো করে গানের কথা দিতে পারছিল না। শেষ পর্যন্ত নিজেই গানের কথাগুলো লিখেছি। সেই সঙ্গে নিজের মতো করে সুর ও সংগীতায়োজন করেছি।’
মিলা বলেন, ‘ভক্তদের প্রত্যাশা অনুযায়ী ‘টোনা টুনি’ গানে হাজির হচ্ছি। তবে এমন আইটেম গানে আর কখনও হাজির হব না। নতুন গানটি হতে যাচ্ছে আমার দ্বিতীয় এবং শেষ আইটেম গার্ল হিসেবে পারফর্ম। ২ বছর আগে গানটি তৈরি করেছি। বেশ সময় নিয়ে কাজটি করেছি যাতে দীর্ঘ সময় পর শ্রোতা-দর্শকরা নিরাশ না হয়। এমন একটি চমক নিয়েই ফিরতে চেয়েছিলাম। অপেক্ষার অবসান। এখন সবার প্রতিক্রিয়া জানার অপেক্ষায়।’

জনপ্রিয় পপ তারকা মিলা ইসলাম। স্টেজ শো ও নতুন গানে বহুবার নিজেকে প্রমাণ করেছেন। অ্যালবামের যুগে ছিলেন জনপ্রিয় পপশিল্পী। তাকে সর্বশেষ তিন বছর আগে জি-সিরিজের ‘আইসালা’ শিরোনামের একটি মিউজিক ভিডিও নিয়ে হাজির হতে দেখা যায়। এরপর বেছে বেছে কাজ করেন। বর্তমানে ব্যস্ত আছেন স্টেজ শো নিয়ে
মিলা ভক্তদের জন্য সুখবর, ঈদ উপলক্ষে নতুন গান নিয়ে হাজির হচ্ছেন তিনি। গানের শিরোনাম ‘টোনা টুনি’। কথা, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন গায়িকা নিজেই। এতে মিলার সঙ্গে ভিডিওতে মডেল হয়েছেন মারুফ চৌধুরী অমি। গানের ভিডিও নির্মাণ করেছেন ইলজার ইসলাম। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজের ঈদ আয়োজনে শনিবার (১৫ জুন) সন্ধ্যা ৭টায় গান-ভিডিও মুক্তি পাচ্ছে।
নতুন গান নিয়ে আশাবাদী মিলা। তিনি বলেন, ‘প্রথমবার আইটেম গানে হাজির হয়েছিলাম বহুল প্রশংসিত ‘রূপবান’ গানে। এরপর আর কখনও এভাবে দেখা যায়নি আমাকে। এরপর অসংখ্যবার আমার ভক্তরা আইটেম গানে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু কেউ আমার মনের মতো করে গানের কথা দিতে পারছিল না। শেষ পর্যন্ত নিজেই গানের কথাগুলো লিখেছি। সেই সঙ্গে নিজের মতো করে সুর ও সংগীতায়োজন করেছি।’
মিলা বলেন, ‘ভক্তদের প্রত্যাশা অনুযায়ী ‘টোনা টুনি’ গানে হাজির হচ্ছি। তবে এমন আইটেম গানে আর কখনও হাজির হব না। নতুন গানটি হতে যাচ্ছে আমার দ্বিতীয় এবং শেষ আইটেম গার্ল হিসেবে পারফর্ম। ২ বছর আগে গানটি তৈরি করেছি। বেশ সময় নিয়ে কাজটি করেছি যাতে দীর্ঘ সময় পর শ্রোতা-দর্শকরা নিরাশ না হয়। এমন একটি চমক নিয়েই ফিরতে চেয়েছিলাম। অপেক্ষার অবসান। এখন সবার প্রতিক্রিয়া জানার অপেক্ষায়।’

এই ভয়াল ট্র্যাজেডির পাশাপাশি এ দিনই শুরু হয় আত্মসমর্পণের আনুষ্ঠানিক নাটকীয়তাও। ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশের চরমপত্রের পর ১৩ ডিসেম্বর রাতে জেনারেল নিয়াজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ছিল সেই দিন, যেদিন নিয়াজির আত্মসমর্পণের সেই ঐতিহাসিক সিগন্যালটি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছায়।
৭ দিন আগে
একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।
৭ দিন আগে
১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।
৮ দিন আগে
পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’
৯ দিন আগে