
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সন্তানের মা-বাবা মা হলেন বলিউডের জনপ্রিয় তারকাশিল্পী ক্যাটরিনা কাইফ ও ভিকি কৌশল। শুক্রবার সকালে পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছেন ক্যাটরিনা। আজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যৌথ এক বিবৃতিতে খবরটি জানিয়েছেন এ দুই তারকা।
বিবৃতি তারা লিখেছেন, ‘আমাদের জীবনে আনন্দের উপলক্ষ এসেছে। ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে আমরা আমাদের পুত্রসন্তানকে স্বাগত জানাই।’
চলতি বছরের শুরু থেকেই ক্যাটরিনার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর ঘুরছিল বলিউড মহলে। লন্ডনে মায়ের কাছে গিয়ে দীর্ঘ সময় অবস্থান, সিনেমা থেকে দূরে থাকা ও তীর্থস্থানে যাওয়া; এসব কারণেই বাড়তে থাকে জল্পনা।
গত সেপ্টেম্বর মাসে নিজের ছবি প্রকাশ করে ক্যাটরিনা লিখেছিলেন, ‘আমাদের জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছি। এত ভালোবাসায় ও কৃতজ্ঞতায় আমাদের হৃদয় পরিপূর্ণ।’
২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজস্থানের সিক্স সেন্সেস ফোর্ট বারওয়ারায় রাজকীয় আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তারা। তারপর থেকে তাদের প্রেম, দাম্পত্য, ছুটির ছবি, একসঙ্গে উপস্থিতি—সবকিছুই বারবার খবরের শিরোনাম হয়েছে। আজ এক দুই থেকে তিন হলেন তারা।

সন্তানের মা-বাবা মা হলেন বলিউডের জনপ্রিয় তারকাশিল্পী ক্যাটরিনা কাইফ ও ভিকি কৌশল। শুক্রবার সকালে পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছেন ক্যাটরিনা। আজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যৌথ এক বিবৃতিতে খবরটি জানিয়েছেন এ দুই তারকা।
বিবৃতি তারা লিখেছেন, ‘আমাদের জীবনে আনন্দের উপলক্ষ এসেছে। ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে আমরা আমাদের পুত্রসন্তানকে স্বাগত জানাই।’
চলতি বছরের শুরু থেকেই ক্যাটরিনার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর ঘুরছিল বলিউড মহলে। লন্ডনে মায়ের কাছে গিয়ে দীর্ঘ সময় অবস্থান, সিনেমা থেকে দূরে থাকা ও তীর্থস্থানে যাওয়া; এসব কারণেই বাড়তে থাকে জল্পনা।
গত সেপ্টেম্বর মাসে নিজের ছবি প্রকাশ করে ক্যাটরিনা লিখেছিলেন, ‘আমাদের জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছি। এত ভালোবাসায় ও কৃতজ্ঞতায় আমাদের হৃদয় পরিপূর্ণ।’
২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজস্থানের সিক্স সেন্সেস ফোর্ট বারওয়ারায় রাজকীয় আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তারা। তারপর থেকে তাদের প্রেম, দাম্পত্য, ছুটির ছবি, একসঙ্গে উপস্থিতি—সবকিছুই বারবার খবরের শিরোনাম হয়েছে। আজ এক দুই থেকে তিন হলেন তারা।

এই ভয়াল ট্র্যাজেডির পাশাপাশি এ দিনই শুরু হয় আত্মসমর্পণের আনুষ্ঠানিক নাটকীয়তাও। ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশের চরমপত্রের পর ১৩ ডিসেম্বর রাতে জেনারেল নিয়াজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ছিল সেই দিন, যেদিন নিয়াজির আত্মসমর্পণের সেই ঐতিহাসিক সিগন্যালটি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছায়।
১৪ দিন আগে
একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।
১৪ দিন আগে
১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।
১৫ দিন আগে
পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’
১৬ দিন আগে