বিনোদন প্রতিবেদক
একুশে এবং স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত উপমহাদেশের প্রখ্যাত গীতিকবি ও চলচ্চিত্রকার গাজী মাজহারুল আনোয়ারের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ । ২০২২ সালের এই দিনে (৪ সেপ্টেম্বর) পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে পরপারে চলে যান বরেণ্য এই ব্যক্তিত্ব। ৬০ বছর ধরে বেতার, টেলিভিশন, সিনেমাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রায় ২০ হাজার গান রচনা করেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। তার লেখা কালজয়ী গানও অসংখ্য।
পাঁচবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০ বাংলা গানের মধ্যে তিনটি গানের রচয়িতা গুণী এই গীতিকবি। গানগুলো হচ্ছে ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল’ ও ‘একবার যেতে দে না’।
৬০ বছর ধরে বেতার, টেলিভিশন, সিনেমাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রায় ২০ হাজার গান রচনা করেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার।
তার লেখা কালজয়ী গানও অসংখ্য। পাঁচবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০ বাংলা গানের মধ্যে তিনটি গানের রচয়িতা গুণী এই গীতিকবি।
প্রথম চলচ্চিত্রের জন্য গান লেখেন ১৯৬৭ সালে আয়না ও অবশিষ্ট চলচ্চিত্রের জন্য। ১৯৬৭ সালে চলচ্চিত্রের সাথে যুক্ত হওয়ার পর থেকে কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংলাপ ও গান লেখাতেও দক্ষতা দেখান তিনি। তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র নান্টু ঘটক ১৯৮২ সালে মুক্তি পায়। তার পরিচালিত চলচ্চিত্রের সংখ্যা ৪১ টি।
কিভাবে গানের জগতে এলেন? এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন এই কিংবদন্তি গীতিকার। বলেন, এক বিকেলে সত্য সাহা বললেন ছবির জন্য গান লিখতে। সে রাতেই লিখেছিলাম, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল...’ পরদিন সত্যদার কাছে নিয়ে গেলে তিনি দেখে বললেন, ‘তোরে দিয়া হইব।’ চলচ্চিত্রে প্রথম গান লিখেছিলাম ‘আয়না ও অবশিষ্ট’ ছবির জন্য। ওই সময় থেকে ধারাবাহিকভাবে লেখা। তবে আমি কখনো একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে থাকিনি। বলা চলে, আমি গান নিয়ে গবেষণা করেছি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমার গানের বিবর্তন ঘটেছে। বিভিন্ন ধারায় আমি লিখেছি।
মুক্তিযুদ্ধের সময় রেডিওতে প্রচারিত তাঁর অনেক গানের রেকর্ড ও খাতা হারিয়ে যায়। কিন্তু তাতেও থেমে থাকেননি তিনি। বয়সের শেষ প্রান্তে এসেও লিখেছেন আধ্যাত্মিক সুরের গান—যেমন ‘সবাই বলে বয়েস বাড়ে আমি বলি কমেরে’, ‘আছেন আমার মোক্তার’। তবে একসময় গান লেখার নেশায় তিনি মেডিকেলের পড়াশোনা ছেড়ে দিতে চাইলে তাঁর বাবা লিখেছিলেন-‘You are my lost game.’ কিন্তু পরবর্তীতে অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা হয়ে একুশে পদক অর্জন করার পর তাঁর বাবাই স্বীকার করেছিলেন-‘মানুষের পথ মানুষকেই বেছে নিতে হয়। তুই ঠিক পথেই আছিস।’
গাজী মাজহারুল আনোয়ার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক সংগঠন (জাসাস) এর সাবেক সভাপতি এবং বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ছিলেন।
একুশে এবং স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত উপমহাদেশের প্রখ্যাত গীতিকবি ও চলচ্চিত্রকার গাজী মাজহারুল আনোয়ারের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ । ২০২২ সালের এই দিনে (৪ সেপ্টেম্বর) পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে পরপারে চলে যান বরেণ্য এই ব্যক্তিত্ব। ৬০ বছর ধরে বেতার, টেলিভিশন, সিনেমাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রায় ২০ হাজার গান রচনা করেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। তার লেখা কালজয়ী গানও অসংখ্য।
পাঁচবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০ বাংলা গানের মধ্যে তিনটি গানের রচয়িতা গুণী এই গীতিকবি। গানগুলো হচ্ছে ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল’ ও ‘একবার যেতে দে না’।
৬০ বছর ধরে বেতার, টেলিভিশন, সিনেমাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রায় ২০ হাজার গান রচনা করেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার।
তার লেখা কালজয়ী গানও অসংখ্য। পাঁচবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০ বাংলা গানের মধ্যে তিনটি গানের রচয়িতা গুণী এই গীতিকবি।
প্রথম চলচ্চিত্রের জন্য গান লেখেন ১৯৬৭ সালে আয়না ও অবশিষ্ট চলচ্চিত্রের জন্য। ১৯৬৭ সালে চলচ্চিত্রের সাথে যুক্ত হওয়ার পর থেকে কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংলাপ ও গান লেখাতেও দক্ষতা দেখান তিনি। তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র নান্টু ঘটক ১৯৮২ সালে মুক্তি পায়। তার পরিচালিত চলচ্চিত্রের সংখ্যা ৪১ টি।
কিভাবে গানের জগতে এলেন? এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন এই কিংবদন্তি গীতিকার। বলেন, এক বিকেলে সত্য সাহা বললেন ছবির জন্য গান লিখতে। সে রাতেই লিখেছিলাম, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল...’ পরদিন সত্যদার কাছে নিয়ে গেলে তিনি দেখে বললেন, ‘তোরে দিয়া হইব।’ চলচ্চিত্রে প্রথম গান লিখেছিলাম ‘আয়না ও অবশিষ্ট’ ছবির জন্য। ওই সময় থেকে ধারাবাহিকভাবে লেখা। তবে আমি কখনো একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে থাকিনি। বলা চলে, আমি গান নিয়ে গবেষণা করেছি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমার গানের বিবর্তন ঘটেছে। বিভিন্ন ধারায় আমি লিখেছি।
মুক্তিযুদ্ধের সময় রেডিওতে প্রচারিত তাঁর অনেক গানের রেকর্ড ও খাতা হারিয়ে যায়। কিন্তু তাতেও থেমে থাকেননি তিনি। বয়সের শেষ প্রান্তে এসেও লিখেছেন আধ্যাত্মিক সুরের গান—যেমন ‘সবাই বলে বয়েস বাড়ে আমি বলি কমেরে’, ‘আছেন আমার মোক্তার’। তবে একসময় গান লেখার নেশায় তিনি মেডিকেলের পড়াশোনা ছেড়ে দিতে চাইলে তাঁর বাবা লিখেছিলেন-‘You are my lost game.’ কিন্তু পরবর্তীতে অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা হয়ে একুশে পদক অর্জন করার পর তাঁর বাবাই স্বীকার করেছিলেন-‘মানুষের পথ মানুষকেই বেছে নিতে হয়। তুই ঠিক পথেই আছিস।’
গাজী মাজহারুল আনোয়ার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক সংগঠন (জাসাস) এর সাবেক সভাপতি এবং বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ছিলেন।
চলচ্চিত্র ছেড়ে দেবো করতে করতেই পাহাড়ি সান্যালের হাত ধরে অভিনয় করেন ‘বসু পরিবার’ ছবিতে। ১৯৫২ সালের সে ছবিটি বেশ নজর কাড়ে অনেকের। ১৯৫৩ সালে মুক্তি পায় ‘সাড়ে চুয়াত্তর’। সুচিত্রা সেনের বিপরীতে উত্তমের এই ছবিটি বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার! উত্তম কুমারের চলচ্চিত্র জগতে প্রতিষ্ঠারও সূচনা তার সঙ্গে।
১৬ দিন আগেআগুন মানুষের জীবনে যেমন আশীর্বাদ, তেমনি কখনও কখনও হয়ে ওঠে অভিশাপ। রান্না, আলো বা উষ্ণতা—এসবের জন্য আগুন অপরিহার্য। কিন্তু সামান্য অসাবধানতা আগুনকে পরিণত করতে পারে ভয়ংকর বিপর্যয়ে। রান্নাঘরে চুলার গ্যাস লিক হয়ে বিস্ফোরণ, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট, কিংবা শিল্পকারখানার দুর্ঘটনা—এমন অসংখ্য ঘটনায় মানুষ দগ্ধ হ
১৮ দিন আগেশুধু শক্তি যোগ করার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, খেজুরের ভেতর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে। গর্ভাবস্থায় পেটের সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য বা গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
১৮ দিন আগেকলার মোঁচা, বা ইংরেজিতে যাকে বলা হয় “banana peel”, আমাদের জীবনে অনেক সময়ই অবহেলিত একটি জিনিস। আমরা কলা খেয়ে মোঁচাটা সাধারণত ফেলে দিই। কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, কলার মোঁচায় রয়েছে চমকপ্রদ অনেক উপকারিতা, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারি। এই মোঁচা শুধুমাত্র একটি বর্জ্য নয়, বরং এটি অনেক
১৯ দিন আগে