প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মূল বেতনের ২০ শতাংশ (ন্যূনতম ৩ হাজার টাকা) বাড়ি ভাড়া বাড়ানোসহ তিন দাবিতে চলমান আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন আন্দােলনরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। মঙ্গলবার তাদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়িয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র জারির পর আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেন তারা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজী আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়ে বলেন, আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেওয়া হলো। আমরা আগামীকাল (২২ অক্টোবর) থেকেই ক্লাসে ফিরে যাব।
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ৫০০ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু ৫ অক্টোবর ঘোষণাটি প্রকাশ্যে আসার পর শিক্ষক-কর্মচারীরা তা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক দেন। তাদের তিন দফা দাবি ছিল- মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ করা।
এসব দাবি আদায়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান করছিলেন। গত ১২ অক্টোবর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের ব্যানারে আন্দোলন শুরু করেন তারা।
শিক্ষকদের এ অবস্থান কর্মসূচিতে বাধা দেয় পুলিশ। সেদিন দুই পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি চলাকালে পুলিশ শিক্ষকদের উদ্দেশে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। শিক্ষক নিপীড়নের ঘটনায় তুমুল সমালোচনা চলে দেশজুড়ে। ১৩ অক্টোবর থেকে শুরু হয় শিক্ষকদের কর্মবিরতি।
এ আন্দোলনের মধ্যে গত রবিবার অর্থ মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে জানায়, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। তবে এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনরত শিক্ষকরা থালা-বাটি হাতে ‘ভুখা মিছিল’ নিয়ে শিক্ষা ভবনের দিকে অগ্রসর হন। হাইকোর্টের মাজার গেট এলাকায় পুলিশ তাদের আটকে দেয়।
পরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে অবস্থান নিয়ে শিক্ষকরা গতকাল সোমবার থেকে তারা আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করেন।
মূল বেতনের ২০ শতাংশ (ন্যূনতম ৩ হাজার টাকা) বাড়ি ভাড়া বাড়ানোসহ তিন দাবিতে চলমান আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন আন্দােলনরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। মঙ্গলবার তাদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়িয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র জারির পর আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেন তারা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজী আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়ে বলেন, আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেওয়া হলো। আমরা আগামীকাল (২২ অক্টোবর) থেকেই ক্লাসে ফিরে যাব।
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ৫০০ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু ৫ অক্টোবর ঘোষণাটি প্রকাশ্যে আসার পর শিক্ষক-কর্মচারীরা তা প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক দেন। তাদের তিন দফা দাবি ছিল- মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়ি ভাড়া ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা করা এবং উৎসব ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭৫ শতাংশ করা।
এসব দাবি আদায়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান করছিলেন। গত ১২ অক্টোবর থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের ব্যানারে আন্দোলন শুরু করেন তারা।
শিক্ষকদের এ অবস্থান কর্মসূচিতে বাধা দেয় পুলিশ। সেদিন দুই পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তি চলাকালে পুলিশ শিক্ষকদের উদ্দেশে সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। শিক্ষক নিপীড়নের ঘটনায় তুমুল সমালোচনা চলে দেশজুড়ে। ১৩ অক্টোবর থেকে শুরু হয় শিক্ষকদের কর্মবিরতি।
এ আন্দোলনের মধ্যে গত রবিবার অর্থ মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে জানায়, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। তবে এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনরত শিক্ষকরা থালা-বাটি হাতে ‘ভুখা মিছিল’ নিয়ে শিক্ষা ভবনের দিকে অগ্রসর হন। হাইকোর্টের মাজার গেট এলাকায় পুলিশ তাদের আটকে দেয়।
পরে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে অবস্থান নিয়ে শিক্ষকরা গতকাল সোমবার থেকে তারা আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করেন।
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান অভিযোগ করেন, শিক্ষা উপদেষ্টা তাদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেসড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সরকার নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ পেতে নানা হয়রানি ও দীর্ঘসূত্রতার মুখে পড়েন। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা কিছুই পান না। এই জটিলতা দূর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা যাতে চাওয়ার আগেই ক্ষতিপূরণ পান, সে ব্যাপারে বিআরটিএকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়নের অগ্রগতি হলে নির্বাচনের সংশয় কেটে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ভালো নির্বাচন ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। আমাদের পিঠ এখন দেওয়ালে ঠেকে গেছে। সব ধরনের বাধা ও প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেই নির্বাচন কমিশনকে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে