প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে গণসংহতি আন্দোলন ও তাদের মিত্র সংগঠনগুলো। এর মধ্য দিয়ে জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু করল দলটি।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) সকাল ১১টায় প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করে গণসংহতি আন্দোলন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে জোনায়েদ সাকি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় ছাত্র, শ্রমিক ও জনতার গণআন্দোলন ছিল জুলাই অভ্যুত্থান। এই অভ্যুত্থান শুধু একটি প্রতিবাদ ছিল না, এটি ছিল নতুন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বন্দোবস্তের প্রত্যাশা।
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, এই আন্দোলনের পেছনে ছিল গণতন্ত্র ও সামাজিক ন্যায়বিচারের আকাঙ্ক্ষা। এই আন্দোলনের স্মৃতিকে ধারণ করে আমাদের নতুন করে গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন করতে হবে।
জোনায়েদ সাকি জানান, শুধুই স্মরণ নয়, ফ্যাসিবাদবিরোধী গণজাগরণ ও প্রতিরোধের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৩৬ দিনব্যাপী ‘জুলাই অভ্যুত্থান মাস’ পালন করবে গণসংহতি আন্দোলন। এসব কর্মসূচির মধ্যে থাকবে—
৪ জুলাই: জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের সম্মানে সম্মেলন, স্থান: বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) মিলনায়তন
জোনায়েদ সাকি বলেন, পরাজিত ফ্যাসিস্টরা বসে নেই। তারা এই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ব্যর্থ করতে নানা ষড়যন্ত্র করছে। আওয়ামী লীগ গুপ্ত সন্ত্রাস চালাচ্ছে এবং ‘মব’ তৈরি করে বিশৃঙ্খলা করছে। এভাবে তারা অপরাধ আড়াল করার চেষ্টা করছে। এর বিরুদ্ধে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, দেশে ক্ষমতার ভারসাম্য আনতে হবে। গণহত্যার বিচার করতে হবে। আর একটি অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। এ কাজে জাতিকে একাত্তর, এবং জুলাই অভ্যুত্থানের সব শহিদ ও আত্মত্যাগকারীদের স্মরণে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে গণসংহতি আন্দোলন ও তাদের মিত্র সংগঠনগুলো। এর মধ্য দিয়ে জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে ৩৬ দিনব্যাপী কর্মসূচি শুরু করল দলটি।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) সকাল ১১টায় প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করে গণসংহতি আন্দোলন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে জোনায়েদ সাকি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় ছাত্র, শ্রমিক ও জনতার গণআন্দোলন ছিল জুলাই অভ্যুত্থান। এই অভ্যুত্থান শুধু একটি প্রতিবাদ ছিল না, এটি ছিল নতুন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বন্দোবস্তের প্রত্যাশা।
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, এই আন্দোলনের পেছনে ছিল গণতন্ত্র ও সামাজিক ন্যায়বিচারের আকাঙ্ক্ষা। এই আন্দোলনের স্মৃতিকে ধারণ করে আমাদের নতুন করে গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন করতে হবে।
জোনায়েদ সাকি জানান, শুধুই স্মরণ নয়, ফ্যাসিবাদবিরোধী গণজাগরণ ও প্রতিরোধের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৩৬ দিনব্যাপী ‘জুলাই অভ্যুত্থান মাস’ পালন করবে গণসংহতি আন্দোলন। এসব কর্মসূচির মধ্যে থাকবে—
৪ জুলাই: জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের সম্মানে সম্মেলন, স্থান: বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) মিলনায়তন
জোনায়েদ সাকি বলেন, পরাজিত ফ্যাসিস্টরা বসে নেই। তারা এই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ব্যর্থ করতে নানা ষড়যন্ত্র করছে। আওয়ামী লীগ গুপ্ত সন্ত্রাস চালাচ্ছে এবং ‘মব’ তৈরি করে বিশৃঙ্খলা করছে। এভাবে তারা অপরাধ আড়াল করার চেষ্টা করছে। এর বিরুদ্ধে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
তিনি আরও বলেন, দেশে ক্ষমতার ভারসাম্য আনতে হবে। গণহত্যার বিচার করতে হবে। আর একটি অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। এ কাজে জাতিকে একাত্তর, এবং জুলাই অভ্যুত্থানের সব শহিদ ও আত্মত্যাগকারীদের স্মরণে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
সেনাবাহিনীর প্রধান বলেন, দেশ এখন নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে। এ সময়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। সেনারা দীর্ঘদিন ধরে মাঠে দায়িত্ব পালন করছেন। আগে এত দীর্ঘ সময় মাঠে থাকতে হয়নি, তাই সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার পাশাপাশি দূরত্ব থাকলে তা দূর করতে হবে
১ ঘণ্টা আগে