
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বর্ষাকালে জাম, জামরুল, কাঁঠাল, খেজুরসহ প্রচুর মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। এর মধ্যেই একটি বিশেষ ফল হলো ডেউয়া, যাকে অনেকেই চেনে "মাঙ্ক জ্যাকফ্রুট" নামে। এই ফল সাধারণত পাহাড়ি অঞ্চল বা বনাঞ্চলে বেশি পাওয়া যায়, কিন্তু গ্রামীণ মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণে এর ভূমিকা নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। ডেউয়ার টক-মিষ্টি স্বাদ, ভেজা-মোলায়েম গঠন আর ভরপুর পুষ্টিগুণ এই ফলকে বর্ষার এক অনন্য উপহার করে তুলেছে।
ডেউয়া দেখতে অনেকটা ছোট কাঁঠালের মতো হলেও এর গঠন অনেকটা ভিন্ন। বাইরের অংশে হালকা কাঁটার মতো টান টান অংশ থাকে, কিন্তু ভেতরের অংশ অনেকটাই কোমল, খাওয়ার সময় জিভে এক ধরণের টক-মিষ্টি অনুভূতি দেয়। সাধারণত এটি কাঁচা অবস্থায় টক লাগে, আর পাকলে তার স্বাদ হয় মিষ্টি। অনেক এলাকায় এই ফল দিয়ে চাটনি, আচার বা সরবতও তৈরি করা হয়। শুধু স্বাদ নয়, এর ভেতরে রয়েছে শরীরের জন্য দরকারি অনেক পুষ্টিগুণ, যা বহু বিদেশি গবেষণার আলোচনায় এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের “ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ”-এর অধীনে পুষ্টিবিদ ডা. লরেন স্ট্রেইন বলেন, “ডেউয়া ফলটি আমাদের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ঘাটতি পূরণে অসাধারণ। এতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড ও ভিটামিন সি শরীরে কোষ ক্ষয় রোধ করে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।” তাঁর মতে, বর্ষার সময় যেহেতু ভাইরাল জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ঠান্ডা-কাশির প্রকোপ বাড়ে, তাই এই সময় ডেউয়া খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হতে পারে।
এই ফলের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে, এটি ভিটামিন সি এবং এ-তে পরিপূর্ণ। এই দুই ভিটামিন আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। “জার্নাল অব ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি” নামের এক আন্তর্জাতিক গবেষণাপত্রে ২০২৩ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, ডেউয়া ফলের প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে, যা প্রতিদিনের চাহিদার বড় একটি অংশ পূরণ করে। এছাড়া এতে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্যতন্তু বা ডায়েটারি ফাইবার, যা হজমে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ডেউয়ার আরেকটি বড় গুণ হলো, এটি পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের ভালো উৎস। এই দুটি খনিজ উপাদান আমাদের হৃদযন্ত্র ঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। যুক্তরাজ্যের “ইউনিভার্সিটি অব সাসেক্স”-এর পুষ্টিবিদ ড. মারিয়া টার্নার বলেন, “ডেউয়ার মতো ফল যেগুলোতে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম থাকে, তা হৃদরোগীদের জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে। এছাড়া এতে থাকা প্রাকৃতিক শর্করা শরীরকে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়।” তাঁর মতে, যারা নিয়মিত দৌড় বা হাঁটেন, তাঁদের জন্য ডেউয়া হতে পারে প্রাকৃতিক এনার্জি সাপ্লিমেন্টের কাজ করার মতো ফল।
এই ফলের বীজও ফেলে দেওয়া উচিত নয়। ডেউয়ার বীজ সিদ্ধ করে খাওয়া যায়, এবং তাতে রয়েছে প্রোটিন ও মিনারেলের ভালো পরিমাণ। অনেক আদিবাসী জনগোষ্ঠী এই বীজকে শুকিয়ে গুঁড়ো করে রুটি বা ভর্তার সঙ্গে মিশিয়ে খায়। বীজে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ এবং অল্পমাত্রার চর্বি, যা পুষ্টিহীনতা রোধে কাজে লাগতে পারে।
বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চল, সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে এই ফল পাওয়া যায় বেশি। অনেক জায়গায় এটি বন্য ফল হিসেবে জন্মায়, কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটি চাষাবাদের আওতায় আনার চেষ্টা হচ্ছে। “ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর আন্ডারইউটিলাইজড ক্রপস” নামের এক বৈশ্বিক সংগঠনের মতে, ডেউয়া এমন একটি ফল যা কম খরচে উৎপাদন করা যায়, এবং এটি স্থানীয় খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
শুধু স্বাস্থ্যের দিক দিয়েই নয়, এই ফল পরিবেশবান্ধবও বটে। গবেষণা বলছে, ডেউয়া গাছ খুব দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং এটি মাটির ক্ষয় রোধে সাহায্য করে। অনেক কৃষক এই ফলকে "অলসের ফল" বলে থাকেন, কারণ একবার গাছ লাগালে যত্ন না করেও প্রতিবছর ফল আসে।
তবে এই ফল এখনো বড় বাজারে বা শহরের সুপারশপে দেখা যায় না। মূলত পাহাড়ি বা গ্রামীণ হাটবাজারেই এই ফল বিক্রি হয়। শহরের মানুষদের অনেকেই ডেউয়া চিনেন না, বা চিনলেও খাওয়ার অভ্যাস নেই। কিন্তু এর স্বাস্থ্যগুণ যদি ঠিকভাবে প্রচার করা যায়, তাহলে এই ফলও হয়ে উঠতে পারে নতুন "সুপারফুড"।
এমন মন্তব্যই করেছেন “ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন রিসার্চ”-এর সম্পাদক ড. এলা ব্রুক। তিনি বলেন, “আমরা যখন পুষ্টিকর ফলের কথা বলি, তখন চোখে পড়ে অ্যাভোকাডো, ব্লুবেরি বা ড্রাগন ফলের নাম। অথচ দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশীয় ফলের পুষ্টিগুণ কোনো অংশেই কম নয়। ডেউয়া তারই একটা বড় উদাহরণ। যদি এর পুষ্টিগুণের প্রচার বাড়ে, তাহলে বিশ্বজুড়ে এর কদরও বাড়বে।”
ডেউয়া শুধু বর্ষার স্বাদই নয়, এটি প্রকৃতির দেওয়া একটি স্বাস্থ্যবান্ধব উপহার। সহজলভ্য, পুষ্টিকর ও প্রাকৃতিক এই ফলকে আমাদের খাদ্যতালিকায় নিয়মিত জায়গা দেওয়া উচিত। বর্ষার কাদার মধ্যেও ডেউয়ার মতো ফল যেন আমাদের শরীর ও মনকে সতেজ রাখে, সেটাই হোক আমাদের চাওয়া। এখন দরকার শুধু সচেতনতা, গবেষণা এবং কৃষি সহায়তা—যাতে ডেউয়া শুধু পাহাড়ের জঙ্গলে নয়, প্রতিটি মানুষের ঘরেও পৌঁছে যায় সুস্বাস্থ্যের প্রতীক হয়ে।

বর্ষাকালে জাম, জামরুল, কাঁঠাল, খেজুরসহ প্রচুর মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। এর মধ্যেই একটি বিশেষ ফল হলো ডেউয়া, যাকে অনেকেই চেনে "মাঙ্ক জ্যাকফ্রুট" নামে। এই ফল সাধারণত পাহাড়ি অঞ্চল বা বনাঞ্চলে বেশি পাওয়া যায়, কিন্তু গ্রামীণ মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণে এর ভূমিকা নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। ডেউয়ার টক-মিষ্টি স্বাদ, ভেজা-মোলায়েম গঠন আর ভরপুর পুষ্টিগুণ এই ফলকে বর্ষার এক অনন্য উপহার করে তুলেছে।
ডেউয়া দেখতে অনেকটা ছোট কাঁঠালের মতো হলেও এর গঠন অনেকটা ভিন্ন। বাইরের অংশে হালকা কাঁটার মতো টান টান অংশ থাকে, কিন্তু ভেতরের অংশ অনেকটাই কোমল, খাওয়ার সময় জিভে এক ধরণের টক-মিষ্টি অনুভূতি দেয়। সাধারণত এটি কাঁচা অবস্থায় টক লাগে, আর পাকলে তার স্বাদ হয় মিষ্টি। অনেক এলাকায় এই ফল দিয়ে চাটনি, আচার বা সরবতও তৈরি করা হয়। শুধু স্বাদ নয়, এর ভেতরে রয়েছে শরীরের জন্য দরকারি অনেক পুষ্টিগুণ, যা বহু বিদেশি গবেষণার আলোচনায় এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের “ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ”-এর অধীনে পুষ্টিবিদ ডা. লরেন স্ট্রেইন বলেন, “ডেউয়া ফলটি আমাদের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ঘাটতি পূরণে অসাধারণ। এতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড ও ভিটামিন সি শরীরে কোষ ক্ষয় রোধ করে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।” তাঁর মতে, বর্ষার সময় যেহেতু ভাইরাল জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ঠান্ডা-কাশির প্রকোপ বাড়ে, তাই এই সময় ডেউয়া খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হতে পারে।
এই ফলের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে, এটি ভিটামিন সি এবং এ-তে পরিপূর্ণ। এই দুই ভিটামিন আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। “জার্নাল অব ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি” নামের এক আন্তর্জাতিক গবেষণাপত্রে ২০২৩ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, ডেউয়া ফলের প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে, যা প্রতিদিনের চাহিদার বড় একটি অংশ পূরণ করে। এছাড়া এতে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্যতন্তু বা ডায়েটারি ফাইবার, যা হজমে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ডেউয়ার আরেকটি বড় গুণ হলো, এটি পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের ভালো উৎস। এই দুটি খনিজ উপাদান আমাদের হৃদযন্ত্র ঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। যুক্তরাজ্যের “ইউনিভার্সিটি অব সাসেক্স”-এর পুষ্টিবিদ ড. মারিয়া টার্নার বলেন, “ডেউয়ার মতো ফল যেগুলোতে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম থাকে, তা হৃদরোগীদের জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে। এছাড়া এতে থাকা প্রাকৃতিক শর্করা শরীরকে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়।” তাঁর মতে, যারা নিয়মিত দৌড় বা হাঁটেন, তাঁদের জন্য ডেউয়া হতে পারে প্রাকৃতিক এনার্জি সাপ্লিমেন্টের কাজ করার মতো ফল।
এই ফলের বীজও ফেলে দেওয়া উচিত নয়। ডেউয়ার বীজ সিদ্ধ করে খাওয়া যায়, এবং তাতে রয়েছে প্রোটিন ও মিনারেলের ভালো পরিমাণ। অনেক আদিবাসী জনগোষ্ঠী এই বীজকে শুকিয়ে গুঁড়ো করে রুটি বা ভর্তার সঙ্গে মিশিয়ে খায়। বীজে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ এবং অল্পমাত্রার চর্বি, যা পুষ্টিহীনতা রোধে কাজে লাগতে পারে।
বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চল, সিলেট ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে এই ফল পাওয়া যায় বেশি। অনেক জায়গায় এটি বন্য ফল হিসেবে জন্মায়, কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটি চাষাবাদের আওতায় আনার চেষ্টা হচ্ছে। “ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর আন্ডারইউটিলাইজড ক্রপস” নামের এক বৈশ্বিক সংগঠনের মতে, ডেউয়া এমন একটি ফল যা কম খরচে উৎপাদন করা যায়, এবং এটি স্থানীয় খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
শুধু স্বাস্থ্যের দিক দিয়েই নয়, এই ফল পরিবেশবান্ধবও বটে। গবেষণা বলছে, ডেউয়া গাছ খুব দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং এটি মাটির ক্ষয় রোধে সাহায্য করে। অনেক কৃষক এই ফলকে "অলসের ফল" বলে থাকেন, কারণ একবার গাছ লাগালে যত্ন না করেও প্রতিবছর ফল আসে।
তবে এই ফল এখনো বড় বাজারে বা শহরের সুপারশপে দেখা যায় না। মূলত পাহাড়ি বা গ্রামীণ হাটবাজারেই এই ফল বিক্রি হয়। শহরের মানুষদের অনেকেই ডেউয়া চিনেন না, বা চিনলেও খাওয়ার অভ্যাস নেই। কিন্তু এর স্বাস্থ্যগুণ যদি ঠিকভাবে প্রচার করা যায়, তাহলে এই ফলও হয়ে উঠতে পারে নতুন "সুপারফুড"।
এমন মন্তব্যই করেছেন “ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন রিসার্চ”-এর সম্পাদক ড. এলা ব্রুক। তিনি বলেন, “আমরা যখন পুষ্টিকর ফলের কথা বলি, তখন চোখে পড়ে অ্যাভোকাডো, ব্লুবেরি বা ড্রাগন ফলের নাম। অথচ দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশীয় ফলের পুষ্টিগুণ কোনো অংশেই কম নয়। ডেউয়া তারই একটা বড় উদাহরণ। যদি এর পুষ্টিগুণের প্রচার বাড়ে, তাহলে বিশ্বজুড়ে এর কদরও বাড়বে।”
ডেউয়া শুধু বর্ষার স্বাদই নয়, এটি প্রকৃতির দেওয়া একটি স্বাস্থ্যবান্ধব উপহার। সহজলভ্য, পুষ্টিকর ও প্রাকৃতিক এই ফলকে আমাদের খাদ্যতালিকায় নিয়মিত জায়গা দেওয়া উচিত। বর্ষার কাদার মধ্যেও ডেউয়ার মতো ফল যেন আমাদের শরীর ও মনকে সতেজ রাখে, সেটাই হোক আমাদের চাওয়া। এখন দরকার শুধু সচেতনতা, গবেষণা এবং কৃষি সহায়তা—যাতে ডেউয়া শুধু পাহাড়ের জঙ্গলে নয়, প্রতিটি মানুষের ঘরেও পৌঁছে যায় সুস্বাস্থ্যের প্রতীক হয়ে।

এই কঠোর কর্মসূচির প্রভাবে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারেরও বেশি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। শিক্ষকরা ঘোষণা দিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তাদের অবস্থান কর্মসূচিও অব্যাহত থাকবে।
৫ ঘণ্টা আগে
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রশাসনিক ধারাবাহিকতা ও মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে এই বদলি ও নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
শনিবার সন্ধ্যায় (৮ নভেম্বর) এসব পরিবারের সদস্যরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে এসে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ভার্চুয়ালি সাক্ষাৎ করে এমন আশ্বাস দেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ২১ নির্বাচন কর্মকর্তা ও দুজন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন উপজেলায় বদলি করা হলো। জনস্বার্থে এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে