
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের বিচার নিশ্চিতে বিচারিক ট্রাইব্যুনাল গঠন ও ট্রাইব্যুনালের কাজে সহায়তার জন্য এফবিআই এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের মতো পেশাদারী ইন্টেলিজেন্সের সহায়তা গ্রহণ করার দাবি জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
সোমবার দুপুর ১২টায় শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত আইজিপির ব্রিফিং ও হত্যার ঘটনায় প্রশাসনের বক্তব্যকে প্রত্যাখান’ করে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের এসব কথা বলেন।
ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমা।
ওসমান হাদির খুনের ঘটনায় জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার; এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গৃহিত সকল পদক্ষেপ জানানো এবং সিভিল মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সে আওয়ামী দোসরদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দুই দফা দাবি জানানো হয়েছিল ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে।
সেই দাবির জবাব সন্তুষ্ট নয় বলে আজ উল্লেখ করেন ফাতিমা তাসনিম জুমা। তিনি বলেন, ১১ দিনেও খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী ও মদদদাতা কারা তা নিয়ে সরকারের থেকে সুস্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা পাইনি। তাদের জবাবে আমরা সন্তুষ্ট নই।
সংবাদ সম্মেলনে দুই দফা দাবি জানিয়ে আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, দুইটা দাবি আপনাদের মাধ্যমে জানাই রাখতে চাই— দ্রুত বিচারিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করা এবং ট্রাইব্যুনালের কাজে সহায়তার জন্য এফবিআই এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের মত পেশাদারী ইন্টেলিজেন্সের সহায়তা গ্রহণ করা। এই দুইটা ব্যাপার অতি দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, দুপুর ৩টায় আমরা একটা বিক্ষোভ মিছিল ডাকছি ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে। ওই বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সময়ে আমরা কর্মসূচি ঘোষণা করব যে, এই সরকারের সঙ্গে আমরা রয়েছি নাকি এই সরকার পতনের আন্দোলন আমরা ইনকিলাব মঞ্চের মাধ্যমে শুরু করব।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ এই সরকারকে টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব নেয়নি। এই সরকার যদি এই বিচার নিশ্চিত না করতে পারে, এই সরকারের থাকার কোনো দরকার নেই।’
জাবের আরও বলেন, ‘গতকাল থেকে গুঞ্জন শুনছি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নাকি পদত্যাগ করবেন। পুরো ঘটনার সঙ্গে কারা কারা জড়িত, এটা নিশ্চিত কইরা আপনি এইখান থেকে যাইবেন। অন্য কোনো জায়গায় যাইতে পারবেন না।’
তিনি বলেন, আপনি যাবেন কোনো সমস্যা নাই। তার আগে বলবেন কে এই খুনের তদন্ত করতে আপনারে বাধা দিছে, সব কথা বলে এরপর আপনাকে যাইতে হবে। এছাড়া আপনার যাওয়ার কোনো সুযোগ নাই।
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘এত বড় একটা হত্যাকাণ্ড হইল, এর বিচারের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেবেন, সেটা আপনার মুখ থেকে আমরা শুনতে পাইনি। আপনার অসহায়ত্ব আমরা দেখতে পেয়েছি। আপনাকে কে অসহায় করে তুলল এটা আমাদের কাছে জানাতে হবে। না জানিয়ে তড়িঘড়ি করে নির্বাচন দিয়ে চলে যাবেন, এটা হবে না।’
জাবের আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আগে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, এরপর নির্বাচন। এর আগে কোনো নির্বাচন না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, সহকারী উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা থেকে শুরু করে প্রত্যেকে প্রচুর পরিমাণে দায়িত্বে অবহেলার কারণেই আজকে হাদি ভাইয়ের রক্ত এই বাংলার জমিনে ঝরেছে। সুতরাং প্রত্যেককেই এর জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’
খুনিদের গ্রেপ্তার ও খুনিদের পেছনে মদদদাতাদের গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ না ছাড়ার ঘোষণা দেন তিনি।

শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের বিচার নিশ্চিতে বিচারিক ট্রাইব্যুনাল গঠন ও ট্রাইব্যুনালের কাজে সহায়তার জন্য এফবিআই এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের মতো পেশাদারী ইন্টেলিজেন্সের সহায়তা গ্রহণ করার দাবি জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
সোমবার দুপুর ১২টায় শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত আইজিপির ব্রিফিং ও হত্যার ঘটনায় প্রশাসনের বক্তব্যকে প্রত্যাখান’ করে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের এসব কথা বলেন।
ইনকিলাব মঞ্চ আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমা।
ওসমান হাদির খুনের ঘটনায় জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার; এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গৃহিত সকল পদক্ষেপ জানানো এবং সিভিল মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সে আওয়ামী দোসরদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দুই দফা দাবি জানানো হয়েছিল ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে।
সেই দাবির জবাব সন্তুষ্ট নয় বলে আজ উল্লেখ করেন ফাতিমা তাসনিম জুমা। তিনি বলেন, ১১ দিনেও খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী ও মদদদাতা কারা তা নিয়ে সরকারের থেকে সুস্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা পাইনি। তাদের জবাবে আমরা সন্তুষ্ট নই।
সংবাদ সম্মেলনে দুই দফা দাবি জানিয়ে আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, দুইটা দাবি আপনাদের মাধ্যমে জানাই রাখতে চাই— দ্রুত বিচারিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করা এবং ট্রাইব্যুনালের কাজে সহায়তার জন্য এফবিআই এবং স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের মত পেশাদারী ইন্টেলিজেন্সের সহায়তা গ্রহণ করা। এই দুইটা ব্যাপার অতি দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, দুপুর ৩টায় আমরা একটা বিক্ষোভ মিছিল ডাকছি ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে। ওই বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সময়ে আমরা কর্মসূচি ঘোষণা করব যে, এই সরকারের সঙ্গে আমরা রয়েছি নাকি এই সরকার পতনের আন্দোলন আমরা ইনকিলাব মঞ্চের মাধ্যমে শুরু করব।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ এই সরকারকে টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব নেয়নি। এই সরকার যদি এই বিচার নিশ্চিত না করতে পারে, এই সরকারের থাকার কোনো দরকার নেই।’
জাবের আরও বলেন, ‘গতকাল থেকে গুঞ্জন শুনছি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নাকি পদত্যাগ করবেন। পুরো ঘটনার সঙ্গে কারা কারা জড়িত, এটা নিশ্চিত কইরা আপনি এইখান থেকে যাইবেন। অন্য কোনো জায়গায় যাইতে পারবেন না।’
তিনি বলেন, আপনি যাবেন কোনো সমস্যা নাই। তার আগে বলবেন কে এই খুনের তদন্ত করতে আপনারে বাধা দিছে, সব কথা বলে এরপর আপনাকে যাইতে হবে। এছাড়া আপনার যাওয়ার কোনো সুযোগ নাই।
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘এত বড় একটা হত্যাকাণ্ড হইল, এর বিচারের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেবেন, সেটা আপনার মুখ থেকে আমরা শুনতে পাইনি। আপনার অসহায়ত্ব আমরা দেখতে পেয়েছি। আপনাকে কে অসহায় করে তুলল এটা আমাদের কাছে জানাতে হবে। না জানিয়ে তড়িঘড়ি করে নির্বাচন দিয়ে চলে যাবেন, এটা হবে না।’
জাবের আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আগে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, এরপর নির্বাচন। এর আগে কোনো নির্বাচন না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, সহকারী উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা থেকে শুরু করে প্রত্যেকে প্রচুর পরিমাণে দায়িত্বে অবহেলার কারণেই আজকে হাদি ভাইয়ের রক্ত এই বাংলার জমিনে ঝরেছে। সুতরাং প্রত্যেককেই এর জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’
খুনিদের গ্রেপ্তার ও খুনিদের পেছনে মদদদাতাদের গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ না ছাড়ার ঘোষণা দেন তিনি।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসবে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তার মতে, ভোটের দিন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে ভয় ও সংশয় তত কেটে যাবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রাজসাক্ষী হিসেবে দণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের তথ্য জানিয়ে ডিএমপির এই কর্মকর্তা বলেন, একজন আসামি মোহাম্মদ নাঈম (২৬) নগদ ৫০ হাজার টাকা লুট করে সেই টাকায় একটি টিভি ও একটি ফ্রিজ (রেফ্রিজারেটর) কিনেছেন। সেটা আমরা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, পোস্টালে এখন পর্যন্ত পৌনে ছয় লাখ ভোটারের নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। আরও তিন দিন সময় আছে। আশা করছি এর মধ্যে এই সংখ্যাটা আরও বেড়ে যাবে। প্রথমবারের মতো আমরা এই যে উদ্যোগটা নিলাম, আশা করছি সারা বিশ্বে এটি একটি মডেল হয়ে থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে