
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

চব্বিশের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দায়ীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ দেওয়া সাক্ষ্যে আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি, বেগম রোকায়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও গুলি চালনো অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ শাস্তি চান জুলাই আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা হাসনাত আবদুল্লাহকে জেরা করেন।
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউসন পক্ষে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এমএইচ তামীম শুনানি করেন। এসময় অপর প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে আসামি পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী আমিনুল গনি টিটু ও আজিজুর রহমান দুলু-সহ অপর আইনজীবীরা।
আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৩০ জুন ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। এই মামলার যে ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ আনা হয়, তাদের মধ্যে গ্রেফতার ৬ জন হলেন— বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, সাবেক সহকারী রেজিস্ট্রার রাফিউল হাসান রাসেল, রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক সাবেক কর্মচারী মো. আনোয়ার পারভেজ, পুলিশের সাবেক সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন, সাবেক কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায় ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা ইমরান চৌধুরী ওরফে আকাশ।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন যখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল, তখন ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে গুলিবিদ্ধ হন আবু সাঈদ।
২৫ বছর বয়সী আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়টির অন্যতম সমন্বয়কও ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পুলিশ হাতে নিরস্ত্র আবু সাঈদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়লে সারাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদেই সোচ্চার হন বহু মানুষ, যাতে আরো গতিশীল হয় কোটা সংস্কার আন্দোলন।
ওই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা।
গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন নির্মূলে আওয়ামী লীগ সরকার, তার দলীয় ক্যাডার ও সরকারের অনুগত প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি অংশ গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠিত করে বলে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়ে। জাজ্জ্বল্যমান এসব অপরাধের বিচার এখন অনুষ্ঠিত হচ্ছে দু’টি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে।

চব্বিশের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দায়ীদের সর্বোচ্চ শাস্তি চেয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ দেওয়া সাক্ষ্যে আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি, বেগম রোকায়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও গুলি চালনো অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ শাস্তি চান জুলাই আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা হাসনাত আবদুল্লাহকে জেরা করেন।
ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউসন পক্ষে প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এমএইচ তামীম শুনানি করেন। এসময় অপর প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে আসামি পক্ষে জেরা করেন আইনজীবী আমিনুল গনি টিটু ও আজিজুর রহমান দুলু-সহ অপর আইনজীবীরা।
আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৩০ জুন ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। এই মামলার যে ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ আনা হয়, তাদের মধ্যে গ্রেফতার ৬ জন হলেন— বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলাম, সাবেক সহকারী রেজিস্ট্রার রাফিউল হাসান রাসেল, রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক সাবেক কর্মচারী মো. আনোয়ার পারভেজ, পুলিশের সাবেক সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন, সাবেক কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায় ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা ইমরান চৌধুরী ওরফে আকাশ।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন যখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল, তখন ২০২৪ সালের ১৬ জুলাই দুপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পার্ক মোড়ে গুলিবিদ্ধ হন আবু সাঈদ।
২৫ বছর বয়সী আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়টির অন্যতম সমন্বয়কও ছিলেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে পুলিশ হাতে নিরস্ত্র আবু সাঈদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়লে সারাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদেই সোচ্চার হন বহু মানুষ, যাতে আরো গতিশীল হয় কোটা সংস্কার আন্দোলন।
ওই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা।
গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলন নির্মূলে আওয়ামী লীগ সরকার, তার দলীয় ক্যাডার ও সরকারের অনুগত প্রশাসনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি অংশ গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংগঠিত করে বলে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়ে। জাজ্জ্বল্যমান এসব অপরাধের বিচার এখন অনুষ্ঠিত হচ্ছে দু’টি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে।

আবেদনে বলা হয়েছে, আসামি অসীম কুমার উকিলের নামীয় ব্যাংক হিসাবসমূহ থেকে অর্থ অন্যত্র স্থানান্তর/হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। সম্পদসমূহ স্থানান্তর, হস্তান্তর বা বেহাত হয়ে গেলে পরবর্তীতে উক্ত টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।
৫ ঘণ্টা আগে
জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) গুম ও নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আগামী ১৪ ডিসেম্বর আদেশ দেবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
৫ ঘণ্টা আগে
আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৩ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭২ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩০ জন, ময়মনসিংহ ব
৫ ঘণ্টা আগে
চন্দ্রাভিযানে যাওয়া মহাকাশযান প্রচলিত জ্বালানি নয়, বরং চাঁদের ধূলিকণা দিয়েই চলবে— এমন প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছে টেক জায়ান্ট অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের মহাকাশ সংস্থা ব্লু অরিজিন।
৬ ঘণ্টা আগে