ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
গাজীপুরের শ্রীপুরে ১০ দফা দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন একটি সিরামিক কারখানার শ্রমিকরা। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে যানবাহন আটকা পড়ে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকা যানজট সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভকারীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
আজ রোববার (২৭ জুলাই) ভোর ৬টায় শ্রীপুর উপজেলার ধনুয়া গ্রামের নয়নপুর এলাকায় আর কে সিরামিক কারখানার সামনে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন শ্রমিকরা।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কয়েক হাজার শ্রমিক ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় মহাসড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে তাদের দিকে ইটপাটকেল ছুঁড়তে শুরু করেন বিক্ষোভকারীরা। জবাবে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় পুলিশ। সকাল ৮টার দিকে বিক্ষোভরত শ্রমিকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এদিকে, ঘটনাস্থলের আশপাশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ, শ্রীপুর থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
শিল্প পুলিশের শ্রীপুর সার্কেলের ইনচার্জ আবদুল লতিফ জানান, সড়কের যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে শ্রমিকদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শ্রমিকরা মারমুখী হলে তাদের সরাতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়তে হয়েছে।
শ্রমিকদের দাবিগুলো হলো, জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত বেতনসহ এগ্রিমেন্ট অনুযায়ী ৭ মাসের বকেয়া বিল ১ আগস্টের মধ্যে দিতে হবে; শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী উপযুক্ত পদে কর্মচারী নিয়োগ ও অযোগ্য ব্যক্তিদের অপসারণ; প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে পরিস্থিতি বিবেচনায় সম্মানজনক বেতন বৃদ্ধি; আন্দোলনের সময় অনুপস্থিত থাকলেও হাজিরা হিসেবে গণ্য করতে হবে; নতুন ও পুরাতন কর্মীদের জন্য যৌক্তিক বেতন কাঠামো প্রণয়ন; কোম্পানির অভ্যন্তর থেকে শুরু করে উচ্চপদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তাদের অপসারণ; সিভিল কর্মীদের ন্যূনতম হাজিরা ৫০০ টাকা নির্ধারণ; হাজিরা বোনাস ১৫০০ টাকা করতে হবে; আন্দোলনের পর কেউ চাকরিচ্যুত হলে পুনরায় আন্দোলন গড়ে তোলা হবে এবং পূর্বের সকল সুযোগ-সুবিধা ও বয়স্ক ভাতা পুনরায় চালু করতে হবে।
আন্দোলনরত শ্রমিকেরা জানান, তাদের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ইনক্রিমেন্টসহ অন্যান্য টাকা সময়মতো পরিশোধ করছে না কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেও কাজ হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুরুতে পুলিশ শ্রমিকদের বোঝানোর চেষ্টা করে সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়। এরপর শ্রমিকেরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোঁড়েন। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েক রাউন্ড কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোঁড়ে পুলিশ। পরে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলেও শ্রমিকেরা কারখানার আশপাশে বিক্ষিপ্তভাবে অবস্থান করছিলেন।
আর কে সিরামিক কারখানার মানবসম্পদ কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘শ্রমিকদের দাবির বিষয়টি আমরা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তবে সিদ্ধান্ত হওয়ার আগেই শ্রমিকেরা আন্দোলনে নেমেছেন।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ১০ দফা দাবিতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন একটি সিরামিক কারখানার শ্রমিকরা। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে যানবাহন আটকা পড়ে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকা যানজট সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিক্ষোভকারীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
আজ রোববার (২৭ জুলাই) ভোর ৬টায় শ্রীপুর উপজেলার ধনুয়া গ্রামের নয়নপুর এলাকায় আর কে সিরামিক কারখানার সামনে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন শ্রমিকরা।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কয়েক হাজার শ্রমিক ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় মহাসড়কটিতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে তাদের দিকে ইটপাটকেল ছুঁড়তে শুরু করেন বিক্ষোভকারীরা। জবাবে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় পুলিশ। সকাল ৮টার দিকে বিক্ষোভরত শ্রমিকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এদিকে, ঘটনাস্থলের আশপাশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ, শ্রীপুর থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
শিল্প পুলিশের শ্রীপুর সার্কেলের ইনচার্জ আবদুল লতিফ জানান, সড়কের যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে শ্রমিকদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শ্রমিকরা মারমুখী হলে তাদের সরাতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়তে হয়েছে।
শ্রমিকদের দাবিগুলো হলো, জানুয়ারি থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত বেতনসহ এগ্রিমেন্ট অনুযায়ী ৭ মাসের বকেয়া বিল ১ আগস্টের মধ্যে দিতে হবে; শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী উপযুক্ত পদে কর্মচারী নিয়োগ ও অযোগ্য ব্যক্তিদের অপসারণ; প্রতিবছর ফেব্রুয়ারিতে পরিস্থিতি বিবেচনায় সম্মানজনক বেতন বৃদ্ধি; আন্দোলনের সময় অনুপস্থিত থাকলেও হাজিরা হিসেবে গণ্য করতে হবে; নতুন ও পুরাতন কর্মীদের জন্য যৌক্তিক বেতন কাঠামো প্রণয়ন; কোম্পানির অভ্যন্তর থেকে শুরু করে উচ্চপদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তাদের অপসারণ; সিভিল কর্মীদের ন্যূনতম হাজিরা ৫০০ টাকা নির্ধারণ; হাজিরা বোনাস ১৫০০ টাকা করতে হবে; আন্দোলনের পর কেউ চাকরিচ্যুত হলে পুনরায় আন্দোলন গড়ে তোলা হবে এবং পূর্বের সকল সুযোগ-সুবিধা ও বয়স্ক ভাতা পুনরায় চালু করতে হবে।
আন্দোলনরত শ্রমিকেরা জানান, তাদের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ইনক্রিমেন্টসহ অন্যান্য টাকা সময়মতো পরিশোধ করছে না কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেও কাজ হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুরুতে পুলিশ শ্রমিকদের বোঝানোর চেষ্টা করে সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়। এরপর শ্রমিকেরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোঁড়েন। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েক রাউন্ড কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোঁড়ে পুলিশ। পরে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলেও শ্রমিকেরা কারখানার আশপাশে বিক্ষিপ্তভাবে অবস্থান করছিলেন।
আর কে সিরামিক কারখানার মানবসম্পদ কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘শ্রমিকদের দাবির বিষয়টি আমরা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তবে সিদ্ধান্ত হওয়ার আগেই শ্রমিকেরা আন্দোলনে নেমেছেন।’
রাজধানীর গুলশানে সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজির অভিযোগে আটকদের কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
৫ ঘণ্টা আগেআগামী তিনদিনের মধ্যে ঐকমত্যের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের (এনসিসি) সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার আকাশ আগামী ছয় ঘণ্টা আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। সেই সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসেখানে তিনি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মো. নাসির উদ্দীনের কাছ থেকে সে দিনের ঘটনার বর্ণনা শোনেন এবং আহত রোগীদের বর্তমান অবস্থা জানতে চান।
১৭ ঘণ্টা আগে