প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. লাক মিয়ার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৪ হাজার কোটিরও বেশি টাকার লেনদেনের সন্ধান পেয়েছে বলে দাবি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
‘অস্বাভাবিক’ ও ‘সন্দেহজনক’ এসব লেনদেনের কারণে দুদক তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বলে জানিয়েছেন দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুদক মহাপরিচালক গণমাধ্যমকে বলেন, লাক মিয়া ইউপি চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালনের সময় তার ৪৯টি অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। ১৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি টাকা লেনদেন হয়েছে তার অ্যাকাউন্টে।
এ ছাড়া ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধভাবে ৫৫ কোটি ২৩ লাখ ৫২ হাজার ৯৫১ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে লাক মিয়ার বিরুদ্ধে। দুদকের মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, লাক মিয়ার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৫৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর বিপরীতে তার বৈধ আয়ের উৎস মাত্র তিন কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
ব্যাংক লেনদেনের তথ্য তুলে ধরে দুদক জানিয়েছে, লাক মিয়ার অ্যাকাউন্টগুলোতে সাত হাজার ১৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা জমা আছে। এসব অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি সাত হাজার ১৮৭ কোটি ৩২ লাখ টাকা তুলে নিয়েছেন। সব মিলিয়ে তার সব অ্যাকাউন্টে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদক জানিয়েছে, ১৯৯০ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে এসব অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন লাক মিয়া। এ ছাড়া তার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে সাড়ে ১৪ কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগেও মামলা করেছে দুদক।
লাক মিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদে থাকাকালে তার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের ১৪টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৪৬১ কোটি ১৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২৩০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা জমা দেওয়া হয়েছে, ২৩০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।
২০০৭ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে মাহমুদা বেগমের অ্যাকাউন্টগুলো থেকে এসব লেনদেন করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. লাক মিয়ার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৪ হাজার কোটিরও বেশি টাকার লেনদেনের সন্ধান পেয়েছে বলে দাবি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
‘অস্বাভাবিক’ ও ‘সন্দেহজনক’ এসব লেনদেনের কারণে দুদক তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বলে জানিয়েছেন দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুদক মহাপরিচালক গণমাধ্যমকে বলেন, লাক মিয়া ইউপি চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালনের সময় তার ৪৯টি অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। ১৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি টাকা লেনদেন হয়েছে তার অ্যাকাউন্টে।
এ ছাড়া ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধভাবে ৫৫ কোটি ২৩ লাখ ৫২ হাজার ৯৫১ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে লাক মিয়ার বিরুদ্ধে। দুদকের মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, লাক মিয়ার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৫৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। এর বিপরীতে তার বৈধ আয়ের উৎস মাত্র তিন কোটি ৪৬ লাখ টাকা।
ব্যাংক লেনদেনের তথ্য তুলে ধরে দুদক জানিয়েছে, লাক মিয়ার অ্যাকাউন্টগুলোতে সাত হাজার ১৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা জমা আছে। এসব অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি সাত হাজার ১৮৭ কোটি ৩২ লাখ টাকা তুলে নিয়েছেন। সব মিলিয়ে তার সব অ্যাকাউন্টে ১৪ হাজার ৩৭৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদক জানিয়েছে, ১৯৯০ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে এসব অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন লাক মিয়া। এ ছাড়া তার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে সাড়ে ১৪ কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগেও মামলা করেছে দুদক।
লাক মিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদে থাকাকালে তার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের ১৪টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৪৬১ কোটি ১৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ২৩০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা জমা দেওয়া হয়েছে, ২৩০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।
২০০৭ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে মাহমুদা বেগমের অ্যাকাউন্টগুলো থেকে এসব লেনদেন করা হয়েছে।