
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা হয়েছিল আট বছর আগে ২০১৬ সালের ১ জুলাই। জঙ্গি হামলায় ওই ঘটনায় স্তম্ভিত হয়ে পড়ে পুরো দেশ।
সেই রাতে জঙ্গিরা কুপিয়ে ও গুলি করে মোট ২২ জনকে হত্যা করে। এর মধ্যে জিম্মিদের মুক্ত করার জন্য অভিযান চালাতে গিয়ে জঙ্গিদের বোমা হামলায় নিহত হন পুলিশের দুই কর্মকর্তা।
অভিযানে পাঁচ জঙ্গি রোহান ইমতিয়াজ, সামিউল মোবাশ্বির, নিবরাস ইসলাম, শফিকুল ইসলামও খায়রুল ইসলাম নিহত হয়।
ওই ঘটনায় ১৮ জন বিদেশি নাগরিকসহ ২২ নিহতের মধ্যে নয় জন ইতালির, সাত জন জাপানের, একজন ভারতীয় এবং তিনজন বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন।
তিনজন বাংলাদেশির মধ্যে একজনের দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিলো।
এছাড়া দুইজন পুলিশ কর্মকর্তাও সেদিন জঙ্গিদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন।
ওই ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গুলশান থানায় মামলা হয়। ২০১৮ সালের ১ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল হয়।
২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান একজনকে খালাস দিয়ে সাতজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন; জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন, আব্দুস সবুর খান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, হাদিসুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ।
খালাস পান মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান।
গত বছরের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ আসামিদের আপিল ও জেল আপিল এবং ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদন) খারিজ করে রায় দেন।
জঙ্গি হামলার মামলায় বিশেষ আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত সাত জঙ্গির সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট।
মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে সাতজনকে হাইকোর্টের দেওয়া আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে কি না, তা রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি পেলে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।
রোববার (৩০ জুন) এ তথ্য জানিয়েছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এ এম আমিন উদ্দিন।
জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে আজ সোমবার বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধি ও সংগঠন গুলশানের হামলার স্থানটিতে শ্রদ্ধা জানাবে।

রাজধানীর গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা হয়েছিল আট বছর আগে ২০১৬ সালের ১ জুলাই। জঙ্গি হামলায় ওই ঘটনায় স্তম্ভিত হয়ে পড়ে পুরো দেশ।
সেই রাতে জঙ্গিরা কুপিয়ে ও গুলি করে মোট ২২ জনকে হত্যা করে। এর মধ্যে জিম্মিদের মুক্ত করার জন্য অভিযান চালাতে গিয়ে জঙ্গিদের বোমা হামলায় নিহত হন পুলিশের দুই কর্মকর্তা।
অভিযানে পাঁচ জঙ্গি রোহান ইমতিয়াজ, সামিউল মোবাশ্বির, নিবরাস ইসলাম, শফিকুল ইসলামও খায়রুল ইসলাম নিহত হয়।
ওই ঘটনায় ১৮ জন বিদেশি নাগরিকসহ ২২ নিহতের মধ্যে নয় জন ইতালির, সাত জন জাপানের, একজন ভারতীয় এবং তিনজন বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন।
তিনজন বাংলাদেশির মধ্যে একজনের দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিলো।
এছাড়া দুইজন পুলিশ কর্মকর্তাও সেদিন জঙ্গিদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন।
ওই ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গুলশান থানায় মামলা হয়। ২০১৮ সালের ১ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল হয়।
২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান একজনকে খালাস দিয়ে সাতজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন; জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন, আব্দুস সবুর খান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, হাদিসুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ।
খালাস পান মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজান।
গত বছরের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ আসামিদের আপিল ও জেল আপিল এবং ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদন) খারিজ করে রায় দেন।
জঙ্গি হামলার মামলায় বিশেষ আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত সাত জঙ্গির সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট।
মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে সাতজনকে হাইকোর্টের দেওয়া আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে কি না, তা রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি পেলে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।
রোববার (৩০ জুন) এ তথ্য জানিয়েছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এ এম আমিন উদ্দিন।
জঙ্গি হামলায় নিহতদের স্মরণে আজ সোমবার বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধি ও সংগঠন গুলশানের হামলার স্থানটিতে শ্রদ্ধা জানাবে।

বাদ জোহর রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্বামী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন এই কিংবদন্তি নেত্রী।
১ ঘণ্টা আগে
মরদেহ স্থানান্তর থেকে শুরু করে দাফন পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতে ১০ হাজারের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের পাশাপাশি মোতায়েন করা হয়েছে ২৭ প্লাটুন বিজিবি ও সেনাবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগে
তাঁর জানাজা পড়াবেন বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক। জানাজা আয়োজনে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে