
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়কে কেন্দ্র করে নজিরবিহীন নিরাপত্তা বলয়ে ঢাকা। খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল, জাতীয় সংসদ ভবন ও জিয়া উদ্যান এলাকায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্র।
আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে তাঁর জানাজা ও শেরেবাংলা নগরে দাফন সম্পন্ন হবে। জানাজায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, অন্য উপদেষ্টাবৃন্দ, বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব এবং বিদেশি কূটনীতিকদের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
মরদেহ স্থানান্তর থেকে শুরু করে দাফন পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতে ১০ হাজারের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের পাশাপাশি মোতায়েন করা হয়েছে ২৭ প্লাটুন বিজিবি ও সেনাবাহিনী।
গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন ও সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে প্রেস সচিব সাংবাদিকদের জানান, জানাজা ও দাফন কীভাবে সম্পন্ন হবে এবং নিরাপত্তা প্রস্তুতি কেমন থাকবে—এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বিএনপির সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন।

তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়কে কেন্দ্র করে নজিরবিহীন নিরাপত্তা বলয়ে ঢাকা। খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল, জাতীয় সংসদ ভবন ও জিয়া উদ্যান এলাকায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্র।
আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে তাঁর জানাজা ও শেরেবাংলা নগরে দাফন সম্পন্ন হবে। জানাজায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, অন্য উপদেষ্টাবৃন্দ, বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব এবং বিদেশি কূটনীতিকদের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
মরদেহ স্থানান্তর থেকে শুরু করে দাফন পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতে ১০ হাজারের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের পাশাপাশি মোতায়েন করা হয়েছে ২৭ প্লাটুন বিজিবি ও সেনাবাহিনী।
গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে খালেদা জিয়ার জানাজা, দাফন ও সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে প্রেস সচিব সাংবাদিকদের জানান, জানাজা ও দাফন কীভাবে সম্পন্ন হবে এবং নিরাপত্তা প্রস্তুতি কেমন থাকবে—এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বিএনপির সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন।

বাদ জোহর রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্বামী শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন এই কিংবদন্তি নেত্রী।
১ ঘণ্টা আগে
তাঁর জানাজা পড়াবেন বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক। জানাজা আয়োজনে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
এর আগে ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশন জানায়, বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার ঢাকায় আসবেন। পাকিস্তান হাইকমিশনের কাউন্সিলর (প্রেস) মো. ফসিহ উল্লাহ খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন এবং তিনি বুধবার বাংলাদেশে পৌঁছাবেন বলেও জানান। তবে পরে সেই সিদ্ধা
১৩ ঘণ্টা আগে