প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সাত বছর আগে ঢাকা জেলার দোহার থানাধীন সুতারপাড়া ইউপির বানাঘাটা গ্রামের এক কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে জিয়াউর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাকে দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সকালে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমান এ রায় দেন। আসামির স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে জরিমানার টাকা আদায় করে ভুক্তভোগীর পরিবারকে দেওয়ার জন্য ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর এরশাদ আলম (জর্জ) সাজার বিষয় নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান পলাতক রয়েছে। আদালত তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। জিয়াউর রহমান ঢাকা জেলার দোহার থানার বানাঘাটা গ্রামের শেখ সোনা মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ২১ অক্টোবর সকাল ৯টার দিকে ওই কিশোরী তাদের বাড়ির পাশে সবজিক্ষেতে সবজি আনতে যায়। সবজি নিয়ে ফেরার পথে জিয়াউর সকাল পৌনে ১০টার দিকে ভিকটিমকে ক্ষেতের মধ্যে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে এবং ধারাল অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। এরপর ক্ষেতের মধ্যে লাশ ফেলে রেখে চলে যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা দোহার থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করে তদন্তকর্তা দোহার থানার উপপরিদর্শক সৈয়দ মেহেদী হাসান আসামি জিয়াউর ররহমানকে অভিযুক্ত করে ২০১৯ সালের ১২ মার্চ চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরু হয়।
সাত বছর আগে ঢাকা জেলার দোহার থানাধীন সুতারপাড়া ইউপির বানাঘাটা গ্রামের এক কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে জিয়াউর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি তাকে দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সকালে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সি মো. মশিয়ার রহমান এ রায় দেন। আসামির স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে জরিমানার টাকা আদায় করে ভুক্তভোগীর পরিবারকে দেওয়ার জন্য ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর এরশাদ আলম (জর্জ) সাজার বিষয় নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান পলাতক রয়েছে। আদালত তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। জিয়াউর রহমান ঢাকা জেলার দোহার থানার বানাঘাটা গ্রামের শেখ সোনা মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ২১ অক্টোবর সকাল ৯টার দিকে ওই কিশোরী তাদের বাড়ির পাশে সবজিক্ষেতে সবজি আনতে যায়। সবজি নিয়ে ফেরার পথে জিয়াউর সকাল পৌনে ১০টার দিকে ভিকটিমকে ক্ষেতের মধ্যে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে এবং ধারাল অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। এরপর ক্ষেতের মধ্যে লাশ ফেলে রেখে চলে যায়। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা দোহার থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করে তদন্তকর্তা দোহার থানার উপপরিদর্শক সৈয়দ মেহেদী হাসান আসামি জিয়াউর ররহমানকে অভিযুক্ত করে ২০১৯ সালের ১২ মার্চ চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরু হয়।
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, লিবিয়া হয়ে ইতালি যাওয়ার পথে দেশের বিভিন্ন এলাকার যুবক দালালের ফাঁদে পড়ে প্রাণ হারাচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগে