ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার শিক্ষক মোজাম্মেল হক মানিক আদালত চত্বরে জনতার রোষের মুখে পড়েছেন। তাকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টাও হয়। পরে কড়া নিরাপত্তায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
রোববার (৯ মার্চ) ঠাকুরগাঁওয়ে অতিরিক্ত জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম শরিফুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হয় মোজাম্মেল হক মানিককে। পরে তিনি তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগের মামলায় সহকারী শিক্ষক মোজাম্মেল হক মানিককে শনিবার (৮ মার্চ) গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রোববার তাকে আদালতে হাজির করা হয়।
আদালতের পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, তাকে আদালত চত্বরে দেখা মাত্রই সাধারণ মানুষজন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তারা মানিকের ওপর হামলে পড়েন। তাকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। না পেরে মারধর করেন। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
এর আগে শনিবার ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মানিকের বিরুদ্ধে। ওই ছাত্রীর বাবা শনিবারই মোজাম্মেল হক মানিককে আসামি করে ভুল্লী থানায় মামলা করেন। পরে শনিবার রাতেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার এজাহারে মেয়েটি বাবা লিখেছেন, অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তার মেয়েও শনিবার শিক্ষক মানিকের কাছে প্রাইভেট পড়তে স্কুলে যায়। পড়ানো শেষ হলে মানিক অন্য শিক্ষার্থীদের বাড়ি পাঠিয়ে দিলেও ওই মেয়েটিকে বাড়তি পড়ার কথা বলে থাকতে বাধ্য করেন। পরে মেয়েটিকে বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে নিয়ে ধর্ষণ করেন।
ওই শিক্ষার্থী বাড়িতে গিয়ে ঘটনাটি জানালে তার বাবা থানায় মামলা করেন। পাশাপাশি মেয়েটিকে তৎক্ষণাৎ তাকে ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়।
এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে ছাত্র-জনতা ঠাকুরগাঁও পৌর শহরের চৌরাস্তায় প্রায় এক ঘণ্টা ধরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন। পরে তারা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যান। জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা এ ঘটানায় দ্রুত তদন্ত ও বিচারের আশ্বাস দিলে তারা শান্ত হন।
ঠাকুরগাঁওয়ে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার শিক্ষক মোজাম্মেল হক মানিক আদালত চত্বরে জনতার রোষের মুখে পড়েছেন। তাকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টাও হয়। পরে কড়া নিরাপত্তায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
রোববার (৯ মার্চ) ঠাকুরগাঁওয়ে অতিরিক্ত জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম শরিফুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হয় মোজাম্মেল হক মানিককে। পরে তিনি তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগের মামলায় সহকারী শিক্ষক মোজাম্মেল হক মানিককে শনিবার (৮ মার্চ) গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রোববার তাকে আদালতে হাজির করা হয়।
আদালতের পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, তাকে আদালত চত্বরে দেখা মাত্রই সাধারণ মানুষজন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তারা মানিকের ওপর হামলে পড়েন। তাকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। না পেরে মারধর করেন। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।
এর আগে শনিবার ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মানিকের বিরুদ্ধে। ওই ছাত্রীর বাবা শনিবারই মোজাম্মেল হক মানিককে আসামি করে ভুল্লী থানায় মামলা করেন। পরে শনিবার রাতেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার এজাহারে মেয়েটি বাবা লিখেছেন, অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তার মেয়েও শনিবার শিক্ষক মানিকের কাছে প্রাইভেট পড়তে স্কুলে যায়। পড়ানো শেষ হলে মানিক অন্য শিক্ষার্থীদের বাড়ি পাঠিয়ে দিলেও ওই মেয়েটিকে বাড়তি পড়ার কথা বলে থাকতে বাধ্য করেন। পরে মেয়েটিকে বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে নিয়ে ধর্ষণ করেন।
ওই শিক্ষার্থী বাড়িতে গিয়ে ঘটনাটি জানালে তার বাবা থানায় মামলা করেন। পাশাপাশি মেয়েটিকে তৎক্ষণাৎ তাকে ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয়।
এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদে ছাত্র-জনতা ঠাকুরগাঁও পৌর শহরের চৌরাস্তায় প্রায় এক ঘণ্টা ধরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন। পরে তারা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যান। জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা এ ঘটানায় দ্রুত তদন্ত ও বিচারের আশ্বাস দিলে তারা শান্ত হন।