
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর শাহবাগে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে ধর্ষণবিরোধী পদযাত্রায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে হাতাহাতি ও সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা করেছে পুলিশ। মামলায় ১২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৭০ থেকে ৮০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
রমনা থানার উপপরিদর্শক আবুল খায়ের বাদী হয়ে মঙ্গলবারই (১১ মার্চ) রমনা থানায় এই মামলা করেছেন। রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক বুধবার (১২ মার্চ) মামলার তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার আসামিরা হলেন— অংঅং মারম, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট ইডেন মহিলা কলেজ শাখার সভাপতি সুমাইয়া শাহিনা, জবি ছাত্র ইউনিয়নের নেতা আদ্রিতা রায় ও ছাত্র ফেডারেশনের নেতা আরমান, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি শাখার সভাপতি মেঘমল্লার বসু, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন ঢাকা মহানগরের সভাপতি আল-আমিন রহমান, বাম ছাত্র সংগঠনের নেতা রিচার্ড, ছাত্র ফেডারেশনের হাসান শিকদার, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন ঢাবি শাখার সীমা আক্তার, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মাঈন আহাম্মেদ এবং গণত্রান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহাম্মদ চৌধুরী।
রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক বলেন, মামলার কোনো আসামিকে এখনো গ্রেপ্তার করা যায়নি। তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। বাকি অজ্ঞাত যারা, তাদেরও শনাক্ত করতে কাজ চলছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বেআইনি সমাবেশের অংশ হওয়া, দাঙ্গার চেষ্টা, সরকারি কাজে বাধা দান, সরকারি কর্মচারীকে গুরুতর আঘাত প্রয়োগের অপরাধের অভিযোগও করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার (১১ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ব্যানারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে ধর্ষণবিরোধী পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রা থেকে প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি স্মারকলিপি দেওয়ার কথা ছিল।
পদযাত্রাটি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে পৌঁছালে সেখানে পুলিশ তাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয়। মিছিলটি ব্যারিকেড অতিক্রম করে এগিয়ে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। সেখানে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও সংঘর্ষ হয়।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, পুলিশ তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বিনা উসকানিতে আক্রমণ চালিয়েছে। অন্যদিকে পুলিশের দাবি, তারা সংযত আচরণ করেছে। আন্দোলনকারীরাই পুলিশের ওপর হামলে পড়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে ধর্ষণবিরোধী পদযাত্রায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে হাতাহাতি ও সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা করেছে পুলিশ। মামলায় ১২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৭০ থেকে ৮০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
রমনা থানার উপপরিদর্শক আবুল খায়ের বাদী হয়ে মঙ্গলবারই (১১ মার্চ) রমনা থানায় এই মামলা করেছেন। রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক বুধবার (১২ মার্চ) মামলার তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলার আসামিরা হলেন— অংঅং মারম, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট ইডেন মহিলা কলেজ শাখার সভাপতি সুমাইয়া শাহিনা, জবি ছাত্র ইউনিয়নের নেতা আদ্রিতা রায় ও ছাত্র ফেডারেশনের নেতা আরমান, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি শাখার সভাপতি মেঘমল্লার বসু, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন ঢাকা মহানগরের সভাপতি আল-আমিন রহমান, বাম ছাত্র সংগঠনের নেতা রিচার্ড, ছাত্র ফেডারেশনের হাসান শিকদার, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন ঢাবি শাখার সীমা আক্তার, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মাঈন আহাম্মেদ এবং গণত্রান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহাম্মদ চৌধুরী।
রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম ফারুক বলেন, মামলার কোনো আসামিকে এখনো গ্রেপ্তার করা যায়নি। তাদের গ্রেপ্তার করা হবে। বাকি অজ্ঞাত যারা, তাদেরও শনাক্ত করতে কাজ চলছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বেআইনি সমাবেশের অংশ হওয়া, দাঙ্গার চেষ্টা, সরকারি কাজে বাধা দান, সরকারি কর্মচারীকে গুরুতর আঘাত প্রয়োগের অপরাধের অভিযোগও করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার (১১ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের ব্যানারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে ধর্ষণবিরোধী পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রা থেকে প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি স্মারকলিপি দেওয়ার কথা ছিল।
পদযাত্রাটি রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে পৌঁছালে সেখানে পুলিশ তাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয়। মিছিলটি ব্যারিকেড অতিক্রম করে এগিয়ে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। সেখানে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও সংঘর্ষ হয়।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, পুলিশ তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বিনা উসকানিতে আক্রমণ চালিয়েছে। অন্যদিকে পুলিশের দাবি, তারা সংযত আচরণ করেছে। আন্দোলনকারীরাই পুলিশের ওপর হামলে পড়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘ভোটের গাড়ি’ দেশজুড়ে সফর করছে। এর মাধ্যমে গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় পোস্ট দিয়ে বলা হয়েছিলো "বাংলাদেশর সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ ও সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যায় রয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে
এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ২৩ নভেম্বর এখানে (এভারকেয়ার হাসপাতাল) ভর্তি হয়েছেন; ভর্তি হওয়ার পরবর্তীতে উনার (খালেদা জিয়া) শারীরিক অবস্থার বেশ অবনতি হয়েছিল।’ স্বাস্থ্যের ক্রমাগত অবনতির কারণেই খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে সিসিইউ এবং সেখানে থেকে পরবর্তীতে আইসিইউতে নেও
৫ ঘণ্টা আগে
মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনার পর মাদ্রাসার পরিচালক শেখ আল আমিনের স্ত্রী আছিয়া বেগমকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আছিয়ার ভাবি ইয়াছমিন আক্তার (৩০) ও আসমানী খাতুন আসমাকে (৩৪) গ্রেপ্তার করা হয়। ইয়াছমিনকে হাসনাবাদ এলাকা থেকে এবং আসমানীকে ঢাকার বাসাবো এলাকা থেকে গ্রেপ্তার
১৯ ঘণ্টা আগে