
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামান লিটন ও তার স্ত্রী সন্তানের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকালে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান দুদকের মহাপরিচালক প্রতিরোধ মো. আক্তার হোসেন।
দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন জানান, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামান লিটন, মেয়র থাকা অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধভাবে ১০ কোটি ৩৫ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৪ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। এছাড়াও তার নিজ নামের ১২টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৫২ কোটি ২৩ লাখ ১৭ হাজার ২৫১ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। এসব টাকা জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামান লিটনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অপরদিকে এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামান লিটনের স্ত্রী শাহীন আকতার স্বামীর সহযোগিতায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ১১ কোটি ৪১ লাখ ৬২ হাজার ২৪৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। এছাড়াও তার নামে থাকা ১৩টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৭৬ কোটি ২৯ লাখ ৭৮ হাজার ৮০২ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। তিনি এসব টাকা জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় শাহীন আকতার ও স্বামী এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামানের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অন্যদিকে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের মেয়ে আনিকা ফারিহা জামান পিতার সহযোগিতায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৬ কোটি ৮০ লাখ ৭৯ হাজার ৭৮১ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। তার নামে থাকা ৫টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে আরও ২ কোটি ৪৪ লাখ ৮১ হাজার ৫৭৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। এ মামলাতেও আনিকা ছাড়াও তার পিতা এ.এইচ.এম. খায়রুজ্জামান লিটনকে আসামি করা হয়েছে।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামান লিটন ও তার স্ত্রী সন্তানের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকালে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান দুদকের মহাপরিচালক প্রতিরোধ মো. আক্তার হোসেন।
দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন জানান, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামান লিটন, মেয়র থাকা অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধভাবে ১০ কোটি ৩৫ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৪ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। এছাড়াও তার নিজ নামের ১২টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৫২ কোটি ২৩ লাখ ১৭ হাজার ২৫১ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। এসব টাকা জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামান লিটনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অপরদিকে এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামান লিটনের স্ত্রী শাহীন আকতার স্বামীর সহযোগিতায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ১১ কোটি ৪১ লাখ ৬২ হাজার ২৪৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। এছাড়াও তার নামে থাকা ১৩টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৭৬ কোটি ২৯ লাখ ৭৮ হাজার ৮০২ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। তিনি এসব টাকা জ্ঞাতসারে হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় শাহীন আকতার ও স্বামী এ.এইচ.এম খাইরুজ্জামানের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অন্যদিকে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের মেয়ে আনিকা ফারিহা জামান পিতার সহযোগিতায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৬ কোটি ৮০ লাখ ৭৯ হাজার ৭৮১ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেন। তার নামে থাকা ৫টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে আরও ২ কোটি ৪৪ লাখ ৮১ হাজার ৫৭৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন। এ মামলাতেও আনিকা ছাড়াও তার পিতা এ.এইচ.এম. খায়রুজ্জামান লিটনকে আসামি করা হয়েছে।

বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীকে জড়িয়ে ভারতের ট্রলার ডুবি নিয়ে প্রচারিত তথ্য ভিত্তিহীন, বিভ্রান্তিকর ও ভুল বলে জানিয়েছে আইএসপিআর। এ ধরনের ভুল অনাকাঙ্ক্ষিত উল্লেখ করে আইএসপিআর অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রকাশ থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু ভবনের সামনে এ কুশপুতুল দাহ করা হয়। এ ছাড়া পদদলিত করার জন্য মধুর ক্যান্টিনের পাশে নরেন্দ্র মোদির ছবি সংবলিত একটি স্টিকার টানানো হয়।
৮ ঘণ্টা আগে
মন্ত্রণালয়ের দাবি, গত কয়েক বছরের ইতিহাসে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এত বড় ও জটিল কর্মযজ্ঞ শেষ হওয়া একটি অনন্য দৃষ্টান্ত।
৯ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম বর্ষপূর্তিতে নতুন করে জাতীয় জীবনে সবাইকে ঐকবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১০ ঘণ্টা আগে