কূটনৈতিক প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আজ বুধবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে আয়োজিত চায়না-বাংলাদেশ শিল্প ও সরবরাহ চেইন সহযোগিতা- শীর্ষক সেমিনারে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন কুনমিংয়ে বলেন, যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে, সেখানে ১২ টি ক্ষেত্রে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছে তিন দেশ।
সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ইয়াও ওয়েন বলেন, দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় ক্ষেত্রে চীন ও বাংলাদেশের সমান স্বার্থ রক্ষার অধিকার রয়েছে। সে লক্ষ্যেই কুনমিংয়ে যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে, সেখানে ১২ টি ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করতে সম্মত হয়েছে তিন দেশ।
এসব ক্ষেত্রের মধ্যে রয়েছে বাণিজ্য, শিল্প, পরিবেশ, পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা, সংস্কৃতি সহযোগিতা ইত্যাদি। তিন দেশের সহযোগিতার ভিত্তি হলো পারস্পরিক আস্থা। এই বৈঠক অন্য কোনো দেশকে টার্গেট করে হয়নি বলেও জানান তিনি।
সম্প্রতি বাংলাদেশ, চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে কুনমিংয়ে একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতির পরিপ্রেক্ষিতে চীন সুরক্ষা পেতে কাজ করছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশকেও সুরক্ষার জন্য উদ্যোগ নিতে হবে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা নিয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশের সক্ষমতা রয়েছে। আশা করি, বাংলাদেশ এটা কাটিয়ে উঠতে পারবে।
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা জামায়াতে ইসলামী ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী। সে লক্ষ্যেই এই বৈঠক হয়েছে। তবে সেখানে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে
আলোচনা হয়নি, কেননা নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণের বিষয়।
আজ বুধবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে আয়োজিত চায়না-বাংলাদেশ শিল্প ও সরবরাহ চেইন সহযোগিতা- শীর্ষক সেমিনারে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন কুনমিংয়ে বলেন, যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে, সেখানে ১২ টি ক্ষেত্রে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছে তিন দেশ।
সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ইয়াও ওয়েন বলেন, দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় ক্ষেত্রে চীন ও বাংলাদেশের সমান স্বার্থ রক্ষার অধিকার রয়েছে। সে লক্ষ্যেই কুনমিংয়ে যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে, সেখানে ১২ টি ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করতে সম্মত হয়েছে তিন দেশ।
এসব ক্ষেত্রের মধ্যে রয়েছে বাণিজ্য, শিল্প, পরিবেশ, পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা, সংস্কৃতি সহযোগিতা ইত্যাদি। তিন দেশের সহযোগিতার ভিত্তি হলো পারস্পরিক আস্থা। এই বৈঠক অন্য কোনো দেশকে টার্গেট করে হয়নি বলেও জানান তিনি।
সম্প্রতি বাংলাদেশ, চীন ও পাকিস্তানের মধ্যে কুনমিংয়ে একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতির পরিপ্রেক্ষিতে চীন সুরক্ষা পেতে কাজ করছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশকেও সুরক্ষার জন্য উদ্যোগ নিতে হবে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা নিয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশের সক্ষমতা রয়েছে। আশা করি, বাংলাদেশ এটা কাটিয়ে উঠতে পারবে।
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা জামায়াতে ইসলামী ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী। সে লক্ষ্যেই এই বৈঠক হয়েছে। তবে সেখানে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে
আলোচনা হয়নি, কেননা নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণের বিষয়।
চীনা প্রেসিডেন্ট শি তার বার্তায় উল্লেখ করেছেন যে, চীন এবং বাংলাদেশ ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী এবং বিনিময়ের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে গত ৫০ বছরে, আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ভূদৃশ্যের পরিবর্তন নির্বিশেষে, চীন এবং বাংলাদেশ সর্বদা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচ নীতির ভি
২ ঘণ্টা আগেভিসা আবেদন থেকে শুরু করে যাতায়াত ও হোটেল বুকিং—এখন সবকিছুই সৌদি আরবের সরকারি প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত। এতে করে ভ্রমণ আরও সুশৃঙ্খল ও স্বচ্ছ হবে, তবে একই সঙ্গে হাজিদের জন্য কঠোর নিয়ম মেনে চলাও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে