নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনা জেলা শহরের সাতপাই বিলপাড় এলাকার বাসিন্দা সৌদি আরব প্রবাসী শফিকুল ইসলামের অর্থ আত্মসাৎসহ তাকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) বিকেলে নেত্রকোনা জেলা শহরের উপজেলা মার্কেটের তৃতীয় তলায় ভুক্তভোগী শফিকুল ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনে স্ত্রী ডেইজি আক্তার, শাশুড়ি মাজেদা আক্তার ও স্ত্রীর বড় ভাই বিপ্লব আহমেদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন।
শফিকুল ইসলাম নেত্রকোনা জেলা শহরের সাতপাই বিলপাড় এলাকার বাসিন্দা মো. সামছু উদ্দীনের ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৯ বছর ধরে ওমান ও পরে সৌদি আরবে কর্মরত ছিলেন তিনি। প্রবাসে থাকাকালীন পারিবারের সিদ্ধান্তে জেলার কলমাকান্দা উপজেলার চারুলিয়া গ্রামের হেলাল উদ্দিনের মেয়ে ডেইজি আক্তারের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তাদের ৯ বছর বয়সী একটি মেয়ে রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শফিকুল বলেন, প্রবাসে থাকাকালে দেশে স্ত্রীর কাছে নিয়মিত টাকা পাঠাতেন শফিকুল। সেই টাকা দিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তার স্ত্রী ডেইজি। নিজের নামে বিভিন্ন উপায়ে টাকা জমাও রাখেন তিনি। এ বছরের ১ জানুয়ারি শফিকুল দেশে ফেরেন। এরপর স্ত্রীর কাছে টাকা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা তাইলে স্ত্রী ডেইজি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। ডেইজি ও তার পরিাবরের সদস্যরা শফিকুলকে হত্যার হুমকি পর্যন্ত দেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে শফিকুল আরও অভিযোগ করেন, তার স্ত্রী ডেইজি আক্তার বিবাহবহির্ভূত একাধিক সম্পর্কে যুক্ত। ডেইজি তার পাঠানো কোটি টাকারও বেশি আত্মসাৎ করেছেন। এমনকি বিলপাড়ের বাসা থেকে সম্প্রতি নগদ অর্থ ও সোনার অলংকারসহ মালামাল লুট করে নিয়ে গেছেন।
শফিকুল বলেন, এসব ঘটনার প্রতিবাদ করলে আমার স্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে হত্যা ও মিথ্যা মামলার হুমকি-ধমকি দিয়েছে।
এসব বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত ডেইজি আক্তারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তার সাড়া মেলেনি।
নেত্রকোনা জেলা শহরের সাতপাই বিলপাড় এলাকার বাসিন্দা সৌদি আরব প্রবাসী শফিকুল ইসলামের অর্থ আত্মসাৎসহ তাকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্ত্রীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) বিকেলে নেত্রকোনা জেলা শহরের উপজেলা মার্কেটের তৃতীয় তলায় ভুক্তভোগী শফিকুল ইসলাম এক সংবাদ সম্মেলনে স্ত্রী ডেইজি আক্তার, শাশুড়ি মাজেদা আক্তার ও স্ত্রীর বড় ভাই বিপ্লব আহমেদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন।
শফিকুল ইসলাম নেত্রকোনা জেলা শহরের সাতপাই বিলপাড় এলাকার বাসিন্দা মো. সামছু উদ্দীনের ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৯ বছর ধরে ওমান ও পরে সৌদি আরবে কর্মরত ছিলেন তিনি। প্রবাসে থাকাকালীন পারিবারের সিদ্ধান্তে জেলার কলমাকান্দা উপজেলার চারুলিয়া গ্রামের হেলাল উদ্দিনের মেয়ে ডেইজি আক্তারের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তাদের ৯ বছর বয়সী একটি মেয়ে রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে শফিকুল বলেন, প্রবাসে থাকাকালে দেশে স্ত্রীর কাছে নিয়মিত টাকা পাঠাতেন শফিকুল। সেই টাকা দিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তার স্ত্রী ডেইজি। নিজের নামে বিভিন্ন উপায়ে টাকা জমাও রাখেন তিনি। এ বছরের ১ জানুয়ারি শফিকুল দেশে ফেরেন। এরপর স্ত্রীর কাছে টাকা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকানা তাইলে স্ত্রী ডেইজি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। ডেইজি ও তার পরিাবরের সদস্যরা শফিকুলকে হত্যার হুমকি পর্যন্ত দেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে শফিকুল আরও অভিযোগ করেন, তার স্ত্রী ডেইজি আক্তার বিবাহবহির্ভূত একাধিক সম্পর্কে যুক্ত। ডেইজি তার পাঠানো কোটি টাকারও বেশি আত্মসাৎ করেছেন। এমনকি বিলপাড়ের বাসা থেকে সম্প্রতি নগদ অর্থ ও সোনার অলংকারসহ মালামাল লুট করে নিয়ে গেছেন।
শফিকুল বলেন, এসব ঘটনার প্রতিবাদ করলে আমার স্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় সন্ত্রাসীদের দিয়ে হত্যা ও মিথ্যা মামলার হুমকি-ধমকি দিয়েছে।
এসব বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত ডেইজি আক্তারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তার সাড়া মেলেনি।
গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং বাংলাদেশ-চীন কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বুধবার রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে চীনা দূতাবাস আয়োজিত এক জমকালো সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা এক ভিডিও বার্তায় এই মন্তব্য করেন।
৮ ঘণ্টা আগেসাদিক কায়েম বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ডাকসু নির্বাচন পর্যন্ত প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে ডুজা সাহসী ভূমিকা রেখেছে। আগামী দিনেও ডাকসুকে শিক্ষার্থীদের সত্যিকারের প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে সাংবাদিক সমিতির সহযোগিতা অপরিহার্য।
১৯ ঘণ্টা আগে