
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকায় ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ মঞ্চের ধর্ষণবিরোধী গণপদযাত্রা ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদানের কর্মসূচিতে গতকাল পুলিশ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্র। গতকাল মঙ্গলবার সংগঠনের সভাপতি সীমা দত্ত ও সাধারণ সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন শিল্পী এক বিবৃতিতে হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন।
দোষীদের শাস্তি দাবি করে তারা বলেন, ‘সারাদেশে অব্যাহতভাবে নারী নিপীড়ন, ধর্ষণের ঘটনায় দেশের মানুষ বিচার ও নিরাপদ পরিবেশের দাবিতে রাজপথে নেমেছে। চলমান এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজকের পদযাত্রা কর্মসূচিতে পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব ছিল দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটিয়ে নারীর জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা। কিন্তু আমরা দেখতে পেলাম গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সেই নারীরাই হামলার শিকার হলো। এই ন্যাক্কারজনক হামলার সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্যদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
‘একই সাথে আমরা বলতে চাই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নারীরা বীরত্বের সাথে ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী-নারী-শিশু প্রাণ দিয়েছেন বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন নিয়ে। নারী -পুরুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গণঅভ্যুত্থানে লড়াই করেছে। তখন আমরা দেখিনি যে কোনো নারী আক্রান্ত হয়েছেন। অথচ পরবর্তী সময়ে নারীর প্রতি মোরাল পুলিশিং, মব ভায়োলেন্স এর ঘটনা ঘটছে। ঘরে-বাইরে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত হচ্ছে না। অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ দায় এড়াতে পারেন না।’
সর্বোপরি আমরা বলতে চাই আজকের এই ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে। দেশে চলমান নারীর ওপর নিপীড়ন ধর্ষণের ঘটনার সাথে জড়িতদের বিশেষ ট্রাইবুনালে বিচারিক প্রক্রিয়া দ্রুত পরিচালনা করে অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

ঢাকায় ‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ মঞ্চের ধর্ষণবিরোধী গণপদযাত্রা ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদানের কর্মসূচিতে গতকাল পুলিশ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্র। গতকাল মঙ্গলবার সংগঠনের সভাপতি সীমা দত্ত ও সাধারণ সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন শিল্পী এক বিবৃতিতে হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে জড়িতদের বিচার দাবি করেছেন।
দোষীদের শাস্তি দাবি করে তারা বলেন, ‘সারাদেশে অব্যাহতভাবে নারী নিপীড়ন, ধর্ষণের ঘটনায় দেশের মানুষ বিচার ও নিরাপদ পরিবেশের দাবিতে রাজপথে নেমেছে। চলমান এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজকের পদযাত্রা কর্মসূচিতে পুলিশ শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব ছিল দ্রুত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটিয়ে নারীর জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা। কিন্তু আমরা দেখতে পেলাম গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সেই নারীরাই হামলার শিকার হলো। এই ন্যাক্কারজনক হামলার সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্যদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
‘একই সাথে আমরা বলতে চাই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নারীরা বীরত্বের সাথে ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রী-নারী-শিশু প্রাণ দিয়েছেন বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন নিয়ে। নারী -পুরুষ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গণঅভ্যুত্থানে লড়াই করেছে। তখন আমরা দেখিনি যে কোনো নারী আক্রান্ত হয়েছেন। অথচ পরবর্তী সময়ে নারীর প্রতি মোরাল পুলিশিং, মব ভায়োলেন্স এর ঘটনা ঘটছে। ঘরে-বাইরে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত হচ্ছে না। অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ দায় এড়াতে পারেন না।’
সর্বোপরি আমরা বলতে চাই আজকের এই ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে। দেশে চলমান নারীর ওপর নিপীড়ন ধর্ষণের ঘটনার সাথে জড়িতদের বিশেষ ট্রাইবুনালে বিচারিক প্রক্রিয়া দ্রুত পরিচালনা করে অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন। নবনিযুক্ত এই প্রধান বিচারপতি বিদায়ী প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন, যিনি গতকাল শনিবারই অবসরে গেছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘ভোটের গাড়ি’ দেশজুড়ে সফর করছে। এর মাধ্যমে গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় পোস্ট দিয়ে বলা হয়েছিলো "বাংলাদেশর সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ ও সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যায় রয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ২৩ নভেম্বর এখানে (এভারকেয়ার হাসপাতাল) ভর্তি হয়েছেন; ভর্তি হওয়ার পরবর্তীতে উনার (খালেদা জিয়া) শারীরিক অবস্থার বেশ অবনতি হয়েছিল।’ স্বাস্থ্যের ক্রমাগত অবনতির কারণেই খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে সিসিইউ এবং সেখানে থেকে পরবর্তীতে আইসিইউতে নেও
৭ ঘণ্টা আগে