ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
প্রকাশ: ১৩ মে ২০২৫, ০৯: ৫৫
ফাইল ছবি

বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে উঠে এসেছে পাকিস্তানের লাহোর। মঙ্গলবার (১৩ মে) সকাল ৮টা ৫৩ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা লাহোরের বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ২৩৯। এর অর্থ দাঁড়ায় এখানকার বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। এরপরে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ। এই শহরটির দূষণ স্কোর ১৯৭ এর অর্থ এখানকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। তৃতীয় নম্বরে রয়েছে মিশরের কায়রো। রাজধানী ঢাকার অবস্থান চার নম্বরে। এই শহরটির দূষণ স্কোর ১৭৭ অর্থাৎ অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে এখানকার বাতাসও।

বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।

বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টাকে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন

প্রেস উইং জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে টেলিফোনে ১৫ মিনিট কথা বলেন রুবিও। তাদের মধ্যেকার এ আলোচনা ছিল আন্তরিক, সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক। এ আলোচনা যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রমাণ বহন করে।

১৮ ঘণ্টা আগে

আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, ২০২০ সালের ১৮ মার্চ থেকে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৫২১ জনের। এর মধ্যে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২২ জনের। এছাড়া ২০২০ সালের ৮ মার্চ থেকে শনাক্ত হয়েছে মোট ২০ লাখ ৫২ হাজার ১১৪ জন, এর মধ্যে গত জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন ৫৬৯ জ

১৮ ঘণ্টা আগে

আড়ংয়ে কাজের সুযোগ, স্নাতক পাসেই আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে

কেবল নামেই সরকারি, ওষুধ-পরীক্ষা সবই বাইরের

রোগী ও তাদের স্বজনরা বলছেন, সরকারি হাসপাতাল হিসেবে এখানে নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের রোগীই বেশি। কিন্তু সরকারি নামটা যেন তাদের জন্য এক ধরনের ‘ফাঁদ’। কারণ হাসপাতালের নামটাই কেবল সরকারি, কিন্তু সব দামি পরীক্ষা যেমন বাইরে থেকে করাতে হয়, তেমনি দামি ওষুধও কিনে আনতে হয় বাইরে থেকে। তাতে কম খরচে সর

১৯ ঘণ্টা আগে