এ সময় তিনি পতিত স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের আমলে কিশোরগঞ্জ-৪ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপি দলীয় প্রার্থী হিসেবে দু’বার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে রাষ্ট্রযন্ত্র এবং প্রতিপক্ষ দলের বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার হন। এমনকি ওই আসনে তার প্রতিপক্ষ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও সরকারের রোষানলে পড়ে রাষ্ট্
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। আন্দোলন-সংগ্রামে পাশে থাকা সমমনা দলগুলোর জন্য বাকি আসনগুলোর বেশিরভাগ ফাঁকা রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে দলের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় অনেক আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়নি। পরে এসব আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে জানা
ঘোষণা অনুযায়ী যে তিনটি আসন থেকে খালেদা জিয়া প্রার্থী হবেন সেগুলো হলো— দিনাজপুর-৩ (দিনাজপুর সদর উপজেলা), বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাজাহানপুর উপজেলা) এবং ফেনী-১ (পরশুরাম, ছাগলনাইয়া ফুলগাজী উপজেলা)।
মির্জা ফখরুল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আমরা বিশেষভাবে উল্লেখ কর চাই, আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছে, যেসব আসনে তারা (নির্বাচন করতে আগ্রহী) সেসব আসনে আমরা কোনো প্রার্থী দিইনি। আমরা আশা করছি, তারা তাদের (প্রার্থীদের) নাম ঘোষণা করবেন। আলোচনার মাধ্যমে আমরা এগুলো চূড়ান্ত করব।
দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ২৩২টি আসনের জন্য দলীয় সম্ভাব্য প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। বাকি ৬৮টি আসনের প্রার্থীদের নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগের গেজেটে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য চার ধরনের শিক্ষকের কথা বলা হয়েছিল। সংশোধিত গেজেটে দুটি ক্যাটাগরি বাদ দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত অর্থনৈতিক পরিসংখ্যানে এফডিআইয়ে প্রবৃদ্ধির এ হিসাব উঠে এসেছে অনুযায়ী। বিডা বলছে, সাধারণত বড় ধরনের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বিদেশি বিনিয়োগ হ্রাস পায়। কিন্তু বাংলাদেশ এ ধারায় ব্যতিক্রম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
এজাহারে বলা হয়েছে, এই চারজন ছাড়াও অজ্ঞাত আরও অনেক ব্যক্তি ফেসবুকে মোনামীর ছবি বারবার এডিট করে অশালীনভাবে পোস্ট করছে এবং তাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করছে। এতে তার ব্যক্তিগত ও সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। এসব ফেসবুক পোস্ট ও কমেন্টের আইডি ও স্ক্রিনশট এজাহারে সংযুক্ত করা হয়েছে।