অন্যদিকে, রাজশাহী-২ (সদর) আসনে মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনে অ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে নজরুল ইসলাম এবং রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনে আবু সাঈদ চাঁদ পুনরায় মনোনয়ন পেয়েছেন।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী। আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৬ বছরের শাসনামলে নিজ এলাকায় যেতে পারেননি এসএম জিলানী। এবার তিনি নির্বাচনে লড়বেন এই আসনে।
ঠাকুরগাঁও-১ আসনটি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই আসন থেকে ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ওই বছরের জুনে অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আর প্রার্থী হননি।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান
মির্জা ফখরুল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছে, যেসব আসনে তারা নির্বাচন করতে আগ্রহী সেসব আসনে আমরা কোনো প্রার্থী দিইনি। আমরা আশা করছি তারা তাদের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করবেন।
এ সময় তিনি পতিত স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের আমলে কিশোরগঞ্জ-৪ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপি দলীয় প্রার্থী হিসেবে দু’বার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে রাষ্ট্রযন্ত্র এবং প্রতিপক্ষ দলের বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার হন। এমনকি ওই আসনে তার প্রতিপক্ষ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও সরকারের রোষানলে পড়ে রাষ্ট্
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। আন্দোলন-সংগ্রামে পাশে থাকা সমমনা দলগুলোর জন্য বাকি আসনগুলোর বেশিরভাগ ফাঁকা রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে দলের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় অনেক আসনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়নি। পরে এসব আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে জানা
ঘোষণা অনুযায়ী যে তিনটি আসন থেকে খালেদা জিয়া প্রার্থী হবেন সেগুলো হলো— দিনাজপুর-৩ (দিনাজপুর সদর উপজেলা), বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাজাহানপুর উপজেলা) এবং ফেনী-১ (পরশুরাম, ছাগলনাইয়া ফুলগাজী উপজেলা)।
মির্জা ফখরুল সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আমরা বিশেষভাবে উল্লেখ কর চাই, আমাদের সঙ্গে যারা যুগপৎ আন্দোলন করেছে, যেসব আসনে তারা (নির্বাচন করতে আগ্রহী) সেসব আসনে আমরা কোনো প্রার্থী দিইনি। আমরা আশা করছি, তারা তাদের (প্রার্থীদের) নাম ঘোষণা করবেন। আলোচনার মাধ্যমে আমরা এগুলো চূড়ান্ত করব।