ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর-৪ আসন থেকে দুটি ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ আসনে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সড়ক অবরোধ করেছে আন্দোলনকারীরা।
এই অবরোধের ফলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে ঢাকার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, গেজেট বাতিল করে তাদের ইউনিয়ন দুটিকে ফরিদপুর-৪ আসনেই ফিরিয়ে দিতে হবে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপজেলা চত্বরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই অবরোধ কর্মসূচিতে দুই ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে ভাঙ্গা উপজেলার পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নও যোগ দিয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, ভিটেমাটি রক্ষার আন্দোলন অস্তিত্বের আন্দোলন, জীবন-মরণ আন্দোলন, ভাগ্য নির্ধারণের আন্দোলন। তারা ভাঙ্গার সঙ্গেই থাকতে চান।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ হোসেন বলেন, উপজেলা চত্বর ঘেরাও করার হুমকি দিয়েছিল এমন খবরে আমরা উপজেলা চত্বরে পর্যাপ্ত সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করে রেখেছি। কোনোরকম বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না। ভাঙ্গা উপজেলার সকল রুটে অবরোধ শুরু করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অফিসার মো. মিজানুর রহমান বলেন, একটি স্বার্থান্বেষী মহল আন্দোলনকারীদের নামে উপজেলা ঘেরাও করার ঘোষণা দিয়েছিল। আমরা উপজেলা চত্বরে নিরাপত্তা বিষ্টনীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গেজেট বাতিলের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা পাইনি। আন্দোলনকারীরা সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন।
প্রসঙ্গত, ফরিদপুর-৪ আসনটি ছিল ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলা নিয়ে গঠিত। ফরিদপুর-২ আসন ছিল নগরকান্দা ও সালথা উপজেলা নিয়ে। কিন্তু গত ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে দেশের ৪৬টি সংসদীয় আসনের সীমানা পরিবর্তন করে। ওই গেজেট অনুযায়ী ফরিদপুর জেলার দুটি আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা হয়। এর ফলে, ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে নগরকান্দা ও সালথা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।
ফরিদপুর-৪ আসন থেকে দুটি ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ আসনে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সড়ক অবরোধ করেছে আন্দোলনকারীরা।
এই অবরোধের ফলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে ঢাকার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, গেজেট বাতিল করে তাদের ইউনিয়ন দুটিকে ফরিদপুর-৪ আসনেই ফিরিয়ে দিতে হবে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপজেলা চত্বরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই অবরোধ কর্মসূচিতে দুই ইউনিয়নবাসীর সঙ্গে ভাঙ্গা উপজেলার পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নও যোগ দিয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি, ভিটেমাটি রক্ষার আন্দোলন অস্তিত্বের আন্দোলন, জীবন-মরণ আন্দোলন, ভাগ্য নির্ধারণের আন্দোলন। তারা ভাঙ্গার সঙ্গেই থাকতে চান।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফ হোসেন বলেন, উপজেলা চত্বর ঘেরাও করার হুমকি দিয়েছিল এমন খবরে আমরা উপজেলা চত্বরে পর্যাপ্ত সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করে রেখেছি। কোনোরকম বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না। ভাঙ্গা উপজেলার সকল রুটে অবরোধ শুরু করেছে স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অফিসার মো. মিজানুর রহমান বলেন, একটি স্বার্থান্বেষী মহল আন্দোলনকারীদের নামে উপজেলা ঘেরাও করার ঘোষণা দিয়েছিল। আমরা উপজেলা চত্বরে নিরাপত্তা বিষ্টনীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গেজেট বাতিলের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা পাইনি। আন্দোলনকারীরা সড়ক অবরোধ করে রেখেছেন।
প্রসঙ্গত, ফরিদপুর-৪ আসনটি ছিল ভাঙ্গা, সদরপুর ও চরভদ্রাসন উপজেলা নিয়ে গঠিত। ফরিদপুর-২ আসন ছিল নগরকান্দা ও সালথা উপজেলা নিয়ে। কিন্তু গত ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে দেশের ৪৬টি সংসদীয় আসনের সীমানা পরিবর্তন করে। ওই গেজেট অনুযায়ী ফরিদপুর জেলার দুটি আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ করা হয়। এর ফলে, ফরিদপুর-৪ আসনের ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে নগরকান্দা ও সালথা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরাল পাগলার মরদেহ কবর থেকে উত্তোলনের নির্দেশদাতা হিসেবে অভিযুক্ত মাওলানা আব্দুল লতিফ মোল্লা (৩৫) গ্রেফতার হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোয়ালন্দ সার্কেল) শরীফ আল রাজীব এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
১ দিন আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছে ‘রাকসু আন্দোলন মঞ্চ’। প্যানেলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রাকসু ফর রেডিক্যাল চেঞ্জ’।
২ দিন আগে