হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনের কর্মীদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থক এবং পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এ সময় বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আগুন দেয় এবং সংসদ সদস্য আবু জাহিরের বাড়িতে ভাঙচুর চালায়।
শুক্রবার (২ আগস্ট) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে হবিগঞ্জ শহরের তিনকোনা পুকুরপাড় এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বঘোষিত গণমিছিল কর্মসূচিতে শহরের বোর্ড মসজিদ এলাকায় শিক্ষার্থীরা অবস্থানে নেন। এ সময় পূর্ব টাউন হল এলাকায় অবস্থান নেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। একপর্যায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মিছিলে যোগ দিয়ে সংহতি প্রকাশ করেন জেলা ছাত্রদল ও অন্য দলের নেতাকর্মীরা। এরপর মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে টাউন হল এলাকায় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাধে।
একপর্যায়ে সেখানে থাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আগুন দেন আন্দোলনকারীরা। এছাড়া তারা স্থানীয় সংসদ সদস্য আবু জাহিরের বাসায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। তার বাসার সামনে রাখা ১০টি মোটরসাইকেল জ্বালিয়ে দেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ছররা গুলি, রাবার বুলেট ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। শহরজুড়ে উত্তেজনা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
হবিগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনের কর্মীদের সঙ্গে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থক এবং পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এ সময় বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আগুন দেয় এবং সংসদ সদস্য আবু জাহিরের বাড়িতে ভাঙচুর চালায়।
শুক্রবার (২ আগস্ট) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে হবিগঞ্জ শহরের তিনকোনা পুকুরপাড় এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বঘোষিত গণমিছিল কর্মসূচিতে শহরের বোর্ড মসজিদ এলাকায় শিক্ষার্থীরা অবস্থানে নেন। এ সময় পূর্ব টাউন হল এলাকায় অবস্থান নেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। একপর্যায়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মিছিলে যোগ দিয়ে সংহতি প্রকাশ করেন জেলা ছাত্রদল ও অন্য দলের নেতাকর্মীরা। এরপর মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে টাউন হল এলাকায় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ বাধে।
একপর্যায়ে সেখানে থাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আগুন দেন আন্দোলনকারীরা। এছাড়া তারা স্থানীয় সংসদ সদস্য আবু জাহিরের বাসায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। তার বাসার সামনে রাখা ১০টি মোটরসাইকেল জ্বালিয়ে দেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ ছররা গুলি, রাবার বুলেট ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। শহরজুড়ে উত্তেজনা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৩ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে