মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলববৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, সহিংসতা ও উসকানির অভিযোগে মৌলভীবাজার সদরে ১৫৫ জন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন মৌলভীবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম নজরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মৌলভীবাজারের সমন্বয়ক আব্দুল কাদির তালুকদার বাদী হয়ে বুধবার (১৪ আগস্ট) রাতে মৌলভীবাজার সদর মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মৌলভীবাজার মডেল থানা সূত্র জানা গেছে, জেলার প্রভাবশালী বহু আওয়ামী লীগ নেতার নামও এই তালিকায় রয়েছে। স্থানীয় সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন উপজেলার পর্যায়ের এক সময়ের ক্ষমতাধর নেতাদের নামও এখানে উঠে এসেছে।
মামলার এজহারে আসামি করা হয়েছে এমন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা হলেন, মৌলভীবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য জিল্লুর রহমান, মৌলভীবাজার পৌরসভা বর্তমান পৌর মেয়র ফজলুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নেছার আহমেদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মিছবাহুর রহমান, বর্তমান মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, জেলা যুবলীগ সভাপতি সৈয়দ রেজাউর রহমান সুমন, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কাউন্সিলর সৈয়দ সেলিম হক, জেলা আওয়ামীলীদের সাংগঠনিক সম্পাদক এড. রাধাপদ দেব সজল প্রমুখ।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ৪ আগস্ট রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মৌলভীবাজারের চৌমোহনা, কোর্ট রোড, সেন্ট্রাল রোড, শমশেরনগর রোড ও চাঁদনীঘাট এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও জনতার ওপর হামলা চালায় অভিযুক্তরা। এসময় তাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হলে অনেকেই হতাহত হন।
এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলববৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, সহিংসতা ও উসকানির অভিযোগে মৌলভীবাজার সদরে ১৫৫ জন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন মৌলভীবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম নজরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মৌলভীবাজারের সমন্বয়ক আব্দুল কাদির তালুকদার বাদী হয়ে বুধবার (১৪ আগস্ট) রাতে মৌলভীবাজার সদর মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মৌলভীবাজার মডেল থানা সূত্র জানা গেছে, জেলার প্রভাবশালী বহু আওয়ামী লীগ নেতার নামও এই তালিকায় রয়েছে। স্থানীয় সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন উপজেলার পর্যায়ের এক সময়ের ক্ষমতাধর নেতাদের নামও এখানে উঠে এসেছে।
মামলার এজহারে আসামি করা হয়েছে এমন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা হলেন, মৌলভীবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য জিল্লুর রহমান, মৌলভীবাজার পৌরসভা বর্তমান পৌর মেয়র ফজলুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নেছার আহমেদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মিছবাহুর রহমান, বর্তমান মৌলভীবাজার সদর উপজেলার চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন, জেলা যুবলীগ সভাপতি সৈয়দ রেজাউর রহমান সুমন, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কাউন্সিলর সৈয়দ সেলিম হক, জেলা আওয়ামীলীদের সাংগঠনিক সম্পাদক এড. রাধাপদ দেব সজল প্রমুখ।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ৪ আগস্ট রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মৌলভীবাজারের চৌমোহনা, কোর্ট রোড, সেন্ট্রাল রোড, শমশেরনগর রোড ও চাঁদনীঘাট এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও জনতার ওপর হামলা চালায় অভিযুক্তরা। এসময় তাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হলে অনেকেই হতাহত হন।
লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৩ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে