নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোণার মোহনগঞ্জ উপজেলার সুয়াইর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান কামরুল হাসান সেলিমকে (৬৬) আটক করে পুলিশে দিয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার (১৯সেপ্টেম্বর) সকালে মোহনগঞ্জ থানার ওসি মো. আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে মোহনগঞ্জ উপজেলার নলজুরী এলাকায় চেয়ারম্যান সেলিমকে অবরুদ্ধ করা হয়।
চেয়ারম্যান কামরুল হাসান সেলিম নেত্রকোণা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনের সাবেক এমপি সাজ্জাদুল হাসানের আপন চাচাতো ভাই।
চেয়ারম্যান কামরুল হাসান সেলিম মোহনগঞ্জ উপজেলার সুয়াইর ইউনিয়নের ছয়াশী গ্রামের বাসিন্দা। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পটপরিবর্তনের পর থেকে তিনি এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে ছিলেন। এতে স্থানীয় লোকজন পরিষদের কাজে ভোগান্তিতে পড়ছিলেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে মোহনগঞ্জ থেকে সুয়াইর ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়ার পথে নলজুরি এলাকায় স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা তাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
সুয়াইর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল মিয়া জানান, গত ৫ আগস্টের পর থেকে চেয়ারম্যান সেলিম পরিষদে আসতেন না। এতে জনগণের ভোগান্তি হচ্ছিল। তিনি স্থানীয় কিছু লোকজনকে নিয়ে ঝামেলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে পরিষদে যাচ্ছিলেন। পথে নলজুরি এলাকায় স্থানীয় লোকজন তাকে আটকে দেয়।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম জানান, কামরুল হাসান সেলিম উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। বিএনপির এক নেতার করা আগের একটি নাশকতার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
নেত্রকোণার মোহনগঞ্জ উপজেলার সুয়াইর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান কামরুল হাসান সেলিমকে (৬৬) আটক করে পুলিশে দিয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার (১৯সেপ্টেম্বর) সকালে মোহনগঞ্জ থানার ওসি মো. আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে মোহনগঞ্জ উপজেলার নলজুরী এলাকায় চেয়ারম্যান সেলিমকে অবরুদ্ধ করা হয়।
চেয়ারম্যান কামরুল হাসান সেলিম নেত্রকোণা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসনের সাবেক এমপি সাজ্জাদুল হাসানের আপন চাচাতো ভাই।
চেয়ারম্যান কামরুল হাসান সেলিম মোহনগঞ্জ উপজেলার সুয়াইর ইউনিয়নের ছয়াশী গ্রামের বাসিন্দা। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পটপরিবর্তনের পর থেকে তিনি এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে ছিলেন। এতে স্থানীয় লোকজন পরিষদের কাজে ভোগান্তিতে পড়ছিলেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে মোহনগঞ্জ থেকে সুয়াইর ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়ার পথে নলজুরি এলাকায় স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা তাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
সুয়াইর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল মিয়া জানান, গত ৫ আগস্টের পর থেকে চেয়ারম্যান সেলিম পরিষদে আসতেন না। এতে জনগণের ভোগান্তি হচ্ছিল। তিনি স্থানীয় কিছু লোকজনকে নিয়ে ঝামেলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে পরিষদে যাচ্ছিলেন। পথে নলজুরি এলাকায় স্থানীয় লোকজন তাকে আটকে দেয়।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম জানান, কামরুল হাসান সেলিম উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। বিএনপির এক নেতার করা আগের একটি নাশকতার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান আলেক বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে হবে। তা না করে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসরদের সমন্বয়ে কমিটি করে নড়াইলে পাঠিয়েছেন।
২ দিন আগেসংবাদ সম্মেলনে জুলাই শহিদ রবিউল ইসলামের স্ত্রী সাবরিনা আক্তার বলেন, আমার স্বামী মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এখন তার মৃত্যুর পরও একই অপবাদ পরিবারের ওপর মানসিক যন্ত্রণা হয়ে ফিরে আসছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চাই।
২ দিন আগে