ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করার দাবিতে দেশের উত্তরাঞ্চলের পাঁচ জেলায় একযোগে মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করেছেন হাজার হাজার মানুষ। ‘জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই’ আন্দোলনের অংশ হিসেবে এসব জেলার তিস্তা নদীর তীরবর্তী ১০ উপজেলার ১১টি স্থানে এ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যার পর লালমনিরহাট, রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলায় একই সময়ে মশাল জ্বালিয়ে তিস্তা নদীর তীরে অবস্থান নেন স্থানীয় অধিবাসীরা।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন তিস্তা রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু। উপস্থিত ছিলেন তিস্তা রক্ষা আন্দোলনের নেতা নজরুল ইসলাম হক্কানীসহ অন্য নেতারা।
গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুরে তিস্তা নদীর তীরবর্তী এলাকায় এই মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সামু। সভাপতিত্ব করেন গঙ্গাচড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি চাঁদ সরকার।
শামসুজ্জামান সামু বলেন, তিস্তা শুধু একটি নদী নয়, এটি উত্তরবঙ্গবাসীর বেঁচে থাকার প্রতীক। নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় কৃষক, জেলে ও দিনমজুররা দুঃখ-দুর্দশায় নিমজ্জিত। সরকার যদি তিস্তা মেগা প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন না করে, তাহলে উত্তরবঙ্গের অর্থনীতি ও পরিবেশ ভয়াবহ সংকটে পড়বে।
কর্মসূচি থেকে সাত দিনের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরুর ঘোষণা দেওয়া না হলে রংপুর অঞ্চলের পাঁচ জেলা অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
এ দিন লালমনিরহাটে তিস্তা সেতুর নিচের বাঁধের এলাকা থেকে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক, সাবেক উপমন্ত্রী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু। তিনি বলেন, তিস্তা সমস্যা কোনো স্থানীয় ইস্যু নয়, এটি জাতীয় সমস্যা। তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে এবং সরকারের ধীরগতির কারণে জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা আছে।
নভেম্বরের মধ্যেই তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ বাস্তবায়ন শুরুর অনুরোধ জানিয়ে দুলু বলেন, সময়মতো কাজ শুরু না করা হলে মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনের মাধ্যমে রংপুর অঞ্চলকে অচল করে দেওয়া হবে।
এদিকে কুড়িগ্রামে ‘তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি’ জেলা শাখার প্রধান সমন্বয়ক ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফার নেতৃত্বে কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে আন্দোলনে একাত্মতা জানান জেলা বিএনপির নেতারা। রাজারহাটের ঘড়িয়ালডাঙা ইউনিয়নে বুড়িরহাট বাজার এলাকায় তিস্তা তীরে এ কর্মসূচি জ্বলন্ত মশাল হাতে হাজির ছিলেন হাজারও মানুষ।
অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ বলেন, সরকারের কাছে আমাদের দাবি, অবিলম্বে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে তিস্তার নাব্য ফিরিয়ে আনা হোক। একইসঙ্গে তিস্তা তীর সংরক্ষণ করে তীরবর্তী হাজারও বাসিন্দার নিরাপদ বসবাস ও চাষাবাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। নদী বাঁচলে মানুষ বাঁচবে, কৃষি বাঁচবে, জীববৈচিত্র্য টিকে থাকবে।
অন্যদিকে একই দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় তিস্তা নদীর তীরে। সন্ধ্যায় উপজেলার হরিপুর তিস্তা নদীর মাওলানা ভাসানী সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে মশাল হাতে ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে গোটা এলাকা প্রকম্পিত করে তোলেন হাজার হাজার মানুষ।
জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মো. মোজহারুল ইসলাম এবং উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক বাবুল আহম্মেদ ও সদস্য সচিব মাহমুদুল ইসলাম প্রামাণিকসহ বিএনপি নেতারা পৃথক মিছিলের নেতৃত্ব দেন। পরে সবগুলো মিছিল একত্রিত হয়ে দীর্ঘ মশাল মিছিল তৈরি হয়। এ কর্মসূচি থেকেও নভেম্বরের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
পাঁচ জেলাতেই মশাল প্রজ্বালনের মাধ্যমে আন্দোলনকারীরা নদীর পাশে দাঁড়িয়ে জনগণের ঐক্য ও সংকল্পের বার্তা দেন। একযোগে তারা সবাইকে নদী রক্ষায় সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। স্থানীয় অধিবাসীরা বলছেন, তিস্তার তীরবর্তী রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলার ১৩০ কিলোমিটার এলাকায় তিস্তা একসময় ছিল মায়ের মতো আপন ছিল, যা এখন দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে একই দাবিতে গত ৫ অক্টোবর রংপুর অঞ্চলের পাঁচ জেলায় বিক্ষোভ করে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়। ৯ অক্টোবর রংপুর অঞ্চলের সব উপজেলায় বিক্ষোভ করা হয়। এ আন্দোলনের সূচনা হয় এরও আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আন্দোলনের তীব্রতা বেড়ে চলেছে।
[প্রতিবেদনটি তৈরিতে তথ্য দিয়েছেন রাজনীতি ডটকমের রংপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি]
আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করার দাবিতে দেশের উত্তরাঞ্চলের পাঁচ জেলায় একযোগে মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করেছেন হাজার হাজার মানুষ। ‘জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই’ আন্দোলনের অংশ হিসেবে এসব জেলার তিস্তা নদীর তীরবর্তী ১০ উপজেলার ১১টি স্থানে এ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সন্ধ্যার পর লালমনিরহাট, রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধা জেলায় একই সময়ে মশাল জ্বালিয়ে তিস্তা নদীর তীরে অবস্থান নেন স্থানীয় অধিবাসীরা।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন তিস্তা রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু। উপস্থিত ছিলেন তিস্তা রক্ষা আন্দোলনের নেতা নজরুল ইসলাম হক্কানীসহ অন্য নেতারা।
গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুরে তিস্তা নদীর তীরবর্তী এলাকায় এই মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি ছিলেন রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সামু। সভাপতিত্ব করেন গঙ্গাচড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি চাঁদ সরকার।
শামসুজ্জামান সামু বলেন, তিস্তা শুধু একটি নদী নয়, এটি উত্তরবঙ্গবাসীর বেঁচে থাকার প্রতীক। নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় কৃষক, জেলে ও দিনমজুররা দুঃখ-দুর্দশায় নিমজ্জিত। সরকার যদি তিস্তা মেগা প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়ন না করে, তাহলে উত্তরবঙ্গের অর্থনীতি ও পরিবেশ ভয়াবহ সংকটে পড়বে।
কর্মসূচি থেকে সাত দিনের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরুর ঘোষণা দেওয়া না হলে রংপুর অঞ্চলের পাঁচ জেলা অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
এ দিন লালমনিরহাটে তিস্তা সেতুর নিচের বাঁধের এলাকা থেকে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক, সাবেক উপমন্ত্রী ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু। তিনি বলেন, তিস্তা সমস্যা কোনো স্থানীয় ইস্যু নয়, এটি জাতীয় সমস্যা। তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে এবং সরকারের ধীরগতির কারণে জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা আছে।
নভেম্বরের মধ্যেই তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ বাস্তবায়ন শুরুর অনুরোধ জানিয়ে দুলু বলেন, সময়মতো কাজ শুরু না করা হলে মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনের মাধ্যমে রংপুর অঞ্চলকে অচল করে দেওয়া হবে।
এদিকে কুড়িগ্রামে ‘তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন কমিটি’ জেলা শাখার প্রধান সমন্বয়ক ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফার নেতৃত্বে কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে আন্দোলনে একাত্মতা জানান জেলা বিএনপির নেতারা। রাজারহাটের ঘড়িয়ালডাঙা ইউনিয়নে বুড়িরহাট বাজার এলাকায় তিস্তা তীরে এ কর্মসূচি জ্বলন্ত মশাল হাতে হাজির ছিলেন হাজারও মানুষ।
অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ বলেন, সরকারের কাছে আমাদের দাবি, অবিলম্বে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে তিস্তার নাব্য ফিরিয়ে আনা হোক। একইসঙ্গে তিস্তা তীর সংরক্ষণ করে তীরবর্তী হাজারও বাসিন্দার নিরাপদ বসবাস ও চাষাবাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। নদী বাঁচলে মানুষ বাঁচবে, কৃষি বাঁচবে, জীববৈচিত্র্য টিকে থাকবে।
অন্যদিকে একই দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় তিস্তা নদীর তীরে। সন্ধ্যায় উপজেলার হরিপুর তিস্তা নদীর মাওলানা ভাসানী সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে মশাল হাতে ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে গোটা এলাকা প্রকম্পিত করে তোলেন হাজার হাজার মানুষ।
জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মো. মোজহারুল ইসলাম এবং উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক বাবুল আহম্মেদ ও সদস্য সচিব মাহমুদুল ইসলাম প্রামাণিকসহ বিএনপি নেতারা পৃথক মিছিলের নেতৃত্ব দেন। পরে সবগুলো মিছিল একত্রিত হয়ে দীর্ঘ মশাল মিছিল তৈরি হয়। এ কর্মসূচি থেকেও নভেম্বরের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু না হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
পাঁচ জেলাতেই মশাল প্রজ্বালনের মাধ্যমে আন্দোলনকারীরা নদীর পাশে দাঁড়িয়ে জনগণের ঐক্য ও সংকল্পের বার্তা দেন। একযোগে তারা সবাইকে নদী রক্ষায় সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান। স্থানীয় অধিবাসীরা বলছেন, তিস্তার তীরবর্তী রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলার ১৩০ কিলোমিটার এলাকায় তিস্তা একসময় ছিল মায়ের মতো আপন ছিল, যা এখন দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে একই দাবিতে গত ৫ অক্টোবর রংপুর অঞ্চলের পাঁচ জেলায় বিক্ষোভ করে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়। ৯ অক্টোবর রংপুর অঞ্চলের সব উপজেলায় বিক্ষোভ করা হয়। এ আন্দোলনের সূচনা হয় এরও আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আন্দোলনের তীব্রতা বেড়ে চলেছে।
[প্রতিবেদনটি তৈরিতে তথ্য দিয়েছেন রাজনীতি ডটকমের রংপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি]
চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) আল হামিদ টেক্সটাইল নামে একটি কারখানায় আগুন লেগেছে। কারখানাটিতে হাসপাতালে ব্যবহার করার যন্ত্রপাতি তৈরি হতো। নয়তলা ভবনটিতে পাঁচ শতাধিক শ্রমিক রয়েছেন বলে জানা গেছে।
১৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) প্রার্থী শেখ নুর উদ্দিন আবীর।
১৬ ঘণ্টা আগে‘গত কয়েক দিন ধরে ক্যাম্পাসে নির্বাচনী আমেজ ছিল। আজ ভোটের দিন সেই উৎসব আরও বেড়ে গেছে। লম্বা লাইন, সবাই উত্তেজিত, আমিও জীবনের প্রথম ভোট দিতে যাচ্ছি— খুব আনন্দ লাগছে।’
১৭ ঘণ্টা আগেবারের রাকসু নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ২৮ হাজার ৯০১ জন। নির্বাচনে ৮৬০ জন প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন। এছাড়া সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি পাঁচটি পদে লড়ছেন ৫৮ জন প্রার্থী।
১৭ ঘণ্টা আগে