
চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) পোশাক কারখানার আগুন পাঁচ ঘণ্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। ফায়ার সার্ভিস বলছে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আগুনের তীব্রতা বেড়ে পুরো ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। সেখান থেকে আশপাশের ভবনেও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ঘটনাস্থলে কর্মরত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানিয়েছেন, ওই কারখানায় বিভিন্ন ধরনের বিপুল পরিমাণে দাহ্য পদার্থ রয়েছে। এ কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগ দিয়েছে নৌ বাহিনী, বিমান বাহিনী এবং সিইপিজেডের সেনাবাহিনীর টিম।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে সিইপিজেডের ওই কারখানায় আগুন লাগে। দুপুর ২টা ১০ মিনিটে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট সেখানে রওয়ানা দেয়। আগুনের তীব্রতা বিবেচনায় পরে যুক্ত হয় আরও আটটি ইউনিট। সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মোট ১৭টি ইউনিট সেখানে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে।
জানা গেছে, ওই পোশাক কারখানায় প্রায় ৮০০ জন শ্রমিক, কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করেন। আগুন লাগার পর তাদের প্রায় সবাই দ্রুত সেখান থেকে বেরিয়ে যান। এখন পর্যন্ত কারও ভেতরে আটকে থাকার কিংবা প্রাণহানির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ নামের আট তলা ভবনের ওই কারখানার অষ্টম তলায় আগুনের সূত্রপাত। দ্রুতই সে আগুন সপ্তম ও ষষ্ঠ তলায় ছড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও সিইপিজেডের কর্মীরা জানিয়েছেন, শুরু থেকেই সিইপিজেডে সেনাবাহিনীর একটি নিয়মিত টিম ফায়ার সার্ভিসকে সহায়তা করছে। পরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নৌ বাহিনীর পাঁচটি ইউনিট ও পরে বিমানবাহিনীর একটি ইউনিট সেখানে কাজে যোগ দিয়েছে।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভাগের উপপরিচালক মো. জসিম উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় পাঁচ ঘণ্টার চেষ্টাতেও তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেননি। বরং আগুন এখন একেবারে নিচতলা পর্যন্ত ছড়িয়ে গেছে। আগুনের তীব্রতাও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে।
ঘটনাস্থলে কর্মরত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বলছেন, আগুন ছড়িয়ে পড়ায় পুরো ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। ভবনের আশপাশে বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন থাকায় আশপাশের ভবনেও আগুন ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
এরই মধ্যে আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের একজন কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানা গেছে। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিতে দেখা গেছে।

চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) পোশাক কারখানার আগুন পাঁচ ঘণ্টাতেও নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। ফায়ার সার্ভিস বলছে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আগুনের তীব্রতা বেড়ে পুরো ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। সেখান থেকে আশপাশের ভবনেও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ঘটনাস্থলে কর্মরত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা জানিয়েছেন, ওই কারখানায় বিভিন্ন ধরনের বিপুল পরিমাণে দাহ্য পদার্থ রয়েছে। এ কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণ করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগ দিয়েছে নৌ বাহিনী, বিমান বাহিনী এবং সিইপিজেডের সেনাবাহিনীর টিম।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে সিইপিজেডের ওই কারখানায় আগুন লাগে। দুপুর ২টা ১০ মিনিটে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট সেখানে রওয়ানা দেয়। আগুনের তীব্রতা বিবেচনায় পরে যুক্ত হয় আরও আটটি ইউনিট। সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মোট ১৭টি ইউনিট সেখানে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে।
জানা গেছে, ওই পোশাক কারখানায় প্রায় ৮০০ জন শ্রমিক, কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করেন। আগুন লাগার পর তাদের প্রায় সবাই দ্রুত সেখান থেকে বেরিয়ে যান। এখন পর্যন্ত কারও ভেতরে আটকে থাকার কিংবা প্রাণহানির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ নামের আট তলা ভবনের ওই কারখানার অষ্টম তলায় আগুনের সূত্রপাত। দ্রুতই সে আগুন সপ্তম ও ষষ্ঠ তলায় ছড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও সিইপিজেডের কর্মীরা জানিয়েছেন, শুরু থেকেই সিইপিজেডে সেনাবাহিনীর একটি নিয়মিত টিম ফায়ার সার্ভিসকে সহায়তা করছে। পরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নৌ বাহিনীর পাঁচটি ইউনিট ও পরে বিমানবাহিনীর একটি ইউনিট সেখানে কাজে যোগ দিয়েছে।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভাগের উপপরিচালক মো. জসিম উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় পাঁচ ঘণ্টার চেষ্টাতেও তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেননি। বরং আগুন এখন একেবারে নিচতলা পর্যন্ত ছড়িয়ে গেছে। আগুনের তীব্রতাও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে।
ঘটনাস্থলে কর্মরত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বলছেন, আগুন ছড়িয়ে পড়ায় পুরো ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। ভবনের আশপাশে বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন থাকায় আশপাশের ভবনেও আগুন ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
এরই মধ্যে আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের একজন কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানা গেছে। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিতে দেখা গেছে।

বিএনপির জ্যেষ্ঠ এই নেতা জানান, বিএনপি একটি পরিচ্ছন্ন ও গণতান্ত্রিক দল। এখানে প্রতিযোগিতা আছে, কিন্তু কোনও বিভেদ বা প্রতিহিংসা নেই। ধানের শীষের প্রশ্নে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ।
৮ ঘণ্টা আগে
ঢাকাসহ ৪ জেলায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্ব পালন করছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। রোববার (১৬ নভেম্বর) বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে