রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে রোগীদের ট্রলি ঠেলে নিয়ে যাচ্ছেন দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীরা। এ জন্য রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছেন তারা। অথচ তাদের মজুরি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই দিয়ে থাকে।
আজ বুধবার দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) রাজশাহীর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের একটি দল হাসপাতালটিতে এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালিয়ে এসব অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে। অভিযানে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়াসহ ওষুধ বিতরণেও নানা অনিয়ম ধরা পড়েছে বলে জানা গেছে।
দুদক সূত্রে জানায়, রামেক হাসপাতালের আউটডোর ডিসপেনসারির ফার্মাসিস্ট ইনচার্জ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে এক লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযোগে বলা হয়, তার প্রস্তুত করা শর্ট স্লিপে ওষুধের তালিকা ও খরচের সঙ্গে বাস্তব বিতরণে গরমিল রয়েছে। এ ছাড়া মেইন স্টোরের ফার্মাসিস্ট মীর শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধেও অনিয়মের অভিযোগ উঠে আসে। বিষয়টি যাচাইয়ে দুদকের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইনকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি টিম গঠন করা হয়। অভিযান দলের অন্যরা হলেন- দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক তানভীর আহমেদ সিদ্দীক, ইসমাইল হোসেন ও উপ-সহকারী পরিচালক মাহবুবুর রহমান।
অভিযান শেষে আমির হোসাইন বলেন, ‘আমরা হাসপাতালের স্টোর রুমের নথিপত্র পর্যালোচনা করেছি। ট্রলি পরিচালনায় দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের অনিয়ম লক্ষ্য করেছি। হাসপাতালে দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে আউটসোর্সিং কর্মী হওয়া সত্বেও তারা অনেকেই জরুরী বিভাগ থেকে ট্রলিতে করে রোগী বিভিন্ন ওয়ার্ডে নিয়ে যান। সে সময় তারা রোগীর স্বজনদের নিকট থেকে ২০০ থেকে কোনো কোনো সময় ৫০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করেন। এটা অন্যায়। অন্যদিকে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স চালকরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রোগী ও মৃতদের স্বজনদের নিকট থেকে হাজার হাজার টাকা বাড়তি ইনকাম করেন। কমিশনে প্রতিবেদন দেওয়া হবে, এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের এক কর্মকর্তা জানান, ‘আউটসোর্সিং কর্মীরা মাসে ৪ হাজার টাকা পান। রোগীর স্বজনরা খুশি হয়ে দিলে টাকা নেন। এটা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
হাসপাতালের উপপরিচালক হাসানুল হাসিব বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তাদের বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিজেদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
তবে ওষুধ সংক্রান্ত অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের অভিযোগ নতুন কিছু না। আমরা বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছি না।’
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে রোগীদের ট্রলি ঠেলে নিয়ে যাচ্ছেন দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীরা। এ জন্য রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছেন তারা। অথচ তাদের মজুরি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই দিয়ে থাকে।
আজ বুধবার দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) রাজশাহীর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের একটি দল হাসপাতালটিতে এনফোর্সমেন্ট অভিযান চালিয়ে এসব অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে। অভিযানে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়াসহ ওষুধ বিতরণেও নানা অনিয়ম ধরা পড়েছে বলে জানা গেছে।
দুদক সূত্রে জানায়, রামেক হাসপাতালের আউটডোর ডিসপেনসারির ফার্মাসিস্ট ইনচার্জ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে এক লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযোগে বলা হয়, তার প্রস্তুত করা শর্ট স্লিপে ওষুধের তালিকা ও খরচের সঙ্গে বাস্তব বিতরণে গরমিল রয়েছে। এ ছাড়া মেইন স্টোরের ফার্মাসিস্ট মীর শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধেও অনিয়মের অভিযোগ উঠে আসে। বিষয়টি যাচাইয়ে দুদকের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইনকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি টিম গঠন করা হয়। অভিযান দলের অন্যরা হলেন- দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক তানভীর আহমেদ সিদ্দীক, ইসমাইল হোসেন ও উপ-সহকারী পরিচালক মাহবুবুর রহমান।
অভিযান শেষে আমির হোসাইন বলেন, ‘আমরা হাসপাতালের স্টোর রুমের নথিপত্র পর্যালোচনা করেছি। ট্রলি পরিচালনায় দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের অনিয়ম লক্ষ্য করেছি। হাসপাতালে দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে আউটসোর্সিং কর্মী হওয়া সত্বেও তারা অনেকেই জরুরী বিভাগ থেকে ট্রলিতে করে রোগী বিভিন্ন ওয়ার্ডে নিয়ে যান। সে সময় তারা রোগীর স্বজনদের নিকট থেকে ২০০ থেকে কোনো কোনো সময় ৫০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করেন। এটা অন্যায়। অন্যদিকে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স চালকরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রোগী ও মৃতদের স্বজনদের নিকট থেকে হাজার হাজার টাকা বাড়তি ইনকাম করেন। কমিশনে প্রতিবেদন দেওয়া হবে, এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের এক কর্মকর্তা জানান, ‘আউটসোর্সিং কর্মীরা মাসে ৪ হাজার টাকা পান। রোগীর স্বজনরা খুশি হয়ে দিলে টাকা নেন। এটা বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
হাসপাতালের উপপরিচালক হাসানুল হাসিব বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তাদের বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিজেদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
তবে ওষুধ সংক্রান্ত অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের অভিযোগ নতুন কিছু না। আমরা বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছি না।’
ভারতের উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা বর্ষণে তিস্তা নদীর পানি আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে উত্তরের পাঁচ জেলা—লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত এক লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
১৭ ঘণ্টা আগেনেত্রকোণার মদন উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জেরে হারুন চৌধুরী (৬০) নামের এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি তিয়শ্রী ইউনিয়নের শিবপাশা গ্রামের জজ মিয়া চৌধুরীর ছেলে।
১৭ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, লক্ষ্মী পূজার দিনে নদীতে গঙ্গাস্নান করলে পাপমোচন হয় এবং পূজা দিলে মনোবাসনা পূরণ হয়। এক সময় এখানে যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ থাকলেও এখন তা বদলে জায়গা নিয়েছে আধুনিক রাইড ও বিনোদনের নানা আয়োজন।
১৭ ঘণ্টা আগেতিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৯ ঘণ্টা আগে