বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সভায় দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় মারামারি ও ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বক্তৃতা দেওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে। মারামারিতে চারজন আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে, যার মধ্যে একজন আহত হয়েছেন ছুরিকাঘাতে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সারজিস বক্তব্য দেওয়ার সময় তার বিরুদ্ধেও স্লোগান দেওয়া হয়। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের মধ্যে মারামারি হয়। তবে এনসিপি নেতারা বলছেন, তাদের বহিষ্কৃত এক কেন্দ্রীয় নেতার অনুসারীরা বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছিল।
বুধবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে বগুড়া শহরের মিউনিসিপ্যালিটি পার্কের টিটু অডিটোরিয়ামের সামনে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে পুলিশ থাকলেও মারামারির সময় তারা কোনো ভূমিকা রাখেনি বলে অভিযোগ প্রত্যক্ষদর্শীদের।
আহতদের একজন বলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপি কর্মসূচি পালন করলেও সেই কর্মসূচিতেই জামায়াত ও ছাত্রলীগের (নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন) অনেকে ছিল। তারা বিষয়টি সারজিসকে জানাতে গেলে এনসিপির নেতাকর্মীরা তাদের বাধা দেন এবং মারধর করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানা গেছে, সারজিস আলম বক্তৃতা করার সময় বৈষম্যবিরোধীদের একাংশ তার বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এ সময় সারজিসের পক্ষে এনসিপির নেতাকর্মীরা তাদের বিরোধিতা করলে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে দফায় দফায় মারামারি হয় দুপক্ষের মধ্যে।
বগুড়ার কর্মসূচির অন্যতম আয়োজক ও এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সাকিব মাহাদী বলেন, সারজিস আলমের বক্তব্যের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে কয়েকজন আমাদের অনুষ্ঠান পণ্ড করতে এসেছিল। তাদের সেখান থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় কিছুটা হাতাহাতি হয়েছে।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈন উদ্দিন বলেন, কয়েকজন স্লোগান দিয়ে সমাবেশে গেলে আয়োজকরা তাদের অনুষ্ঠানস্থল থেকে বের করে দেন। পরে রাস্তায় দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পালটা ধাওয়া ও মারামারি। মারামারিতে কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে শুনেছি। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ করেনি।
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সভায় দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় মারামারি ও ধাওয়া-পালটা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বক্তৃতা দেওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে। মারামারিতে চারজন আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে, যার মধ্যে একজন আহত হয়েছেন ছুরিকাঘাতে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সারজিস বক্তব্য দেওয়ার সময় তার বিরুদ্ধেও স্লোগান দেওয়া হয়। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের মধ্যে মারামারি হয়। তবে এনসিপি নেতারা বলছেন, তাদের বহিষ্কৃত এক কেন্দ্রীয় নেতার অনুসারীরা বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করেছিল।
বুধবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে বগুড়া শহরের মিউনিসিপ্যালিটি পার্কের টিটু অডিটোরিয়ামের সামনে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে পুলিশ থাকলেও মারামারির সময় তারা কোনো ভূমিকা রাখেনি বলে অভিযোগ প্রত্যক্ষদর্শীদের।
আহতদের একজন বলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপি কর্মসূচি পালন করলেও সেই কর্মসূচিতেই জামায়াত ও ছাত্রলীগের (নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন) অনেকে ছিল। তারা বিষয়টি সারজিসকে জানাতে গেলে এনসিপির নেতাকর্মীরা তাদের বাধা দেন এবং মারধর করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানা গেছে, সারজিস আলম বক্তৃতা করার সময় বৈষম্যবিরোধীদের একাংশ তার বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। এ সময় সারজিসের পক্ষে এনসিপির নেতাকর্মীরা তাদের বিরোধিতা করলে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে দফায় দফায় মারামারি হয় দুপক্ষের মধ্যে।
বগুড়ার কর্মসূচির অন্যতম আয়োজক ও এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সাকিব মাহাদী বলেন, সারজিস আলমের বক্তব্যের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে কয়েকজন আমাদের অনুষ্ঠান পণ্ড করতে এসেছিল। তাদের সেখান থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় কিছুটা হাতাহাতি হয়েছে।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈন উদ্দিন বলেন, কয়েকজন স্লোগান দিয়ে সমাবেশে গেলে আয়োজকরা তাদের অনুষ্ঠানস্থল থেকে বের করে দেন। পরে রাস্তায় দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পালটা ধাওয়া ও মারামারি। মারামারিতে কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে শুনেছি। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ থানায় অভিযোগ করেনি।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
২ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে