রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহীতে মোটরসাইকেল থামিয়ে কাগজপত্র দেখতে চাওয়ায় দুই পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে জখম করেছে মো. সোহান (২৩) নামে এক যুবক। আজ রবিবার দুপুরে নগরীর বোয়ালিয়া থানার পঞ্চবটি এলাকায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। পরে অভিযুক্ত যুবককে আটক করে থানা হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
হামলায় আহত দুই পুলিশ সদস্য হলেন- কনস্টেবল শামীম হোসেন ও শহিদুল ইসলাম। তাদেরকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
এদিকে, আটক যুবক মো. সোহান রাজশাহীর কাটাখালী থানার শ্যামপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। হামলার ঘটনার পর তাকে আটক করে থানা হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইকরামুল হক জানান, তিনি একটি টিম নিয়ে মোটরসাইকেল থামিয়ে কাগজপত্র পরীক্ষা করছিলেন। কনস্টেবল শামীম সে সময় সোহানের মোটরসাইকেল থামানোর জন্য সংকেত দেন। সোহান মোটরসাইকেল থামিয়েই প্রশ্ন করেন, তার হেলমেট আছে, কাগজপত্রও আছে। তারপরেও কেন তাকে থামানো হলো। কনস্টেবল শামীম বলেন, ‘কাগজপত্র থাকলে স্যারকে দেখান।’ এ সময় শামীমের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন সোহান। এক পর্যায়ে কনস্টেবল শামীম মোটরসাইকেল থেকে চাবি খুলে নিয়ে তাকে ঘুষি মারেন সোহান। তখন আরেক কনস্টেবল শহিদুল তাকে রক্ষায় এগিয়ে আসলে তাকেও একটি কাঠের চলা দিয়ে মারতে শুরু করেন সোহান। এতে শহিদুলের মুখে গুরুতর জখম হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজশাহী মেট্রোপলিন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মো. জামিরুল ইসলাম বলেন, ‘দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের উপর হামলার ঘটনায় ওই যুবককে আটক করে বোয়ালিয়া থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। বর্তমানে সে থানা হেফাজতেই রয়েছে। ওই যুবকের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা দেওয়া ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সেই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যজে জেলহাজতে পাঠানো হবে।’
রাজশাহীতে মোটরসাইকেল থামিয়ে কাগজপত্র দেখতে চাওয়ায় দুই পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে জখম করেছে মো. সোহান (২৩) নামে এক যুবক। আজ রবিবার দুপুরে নগরীর বোয়ালিয়া থানার পঞ্চবটি এলাকায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। পরে অভিযুক্ত যুবককে আটক করে থানা হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
হামলায় আহত দুই পুলিশ সদস্য হলেন- কনস্টেবল শামীম হোসেন ও শহিদুল ইসলাম। তাদেরকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
এদিকে, আটক যুবক মো. সোহান রাজশাহীর কাটাখালী থানার শ্যামপুর এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। হামলার ঘটনার পর তাকে আটক করে থানা হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শী পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইকরামুল হক জানান, তিনি একটি টিম নিয়ে মোটরসাইকেল থামিয়ে কাগজপত্র পরীক্ষা করছিলেন। কনস্টেবল শামীম সে সময় সোহানের মোটরসাইকেল থামানোর জন্য সংকেত দেন। সোহান মোটরসাইকেল থামিয়েই প্রশ্ন করেন, তার হেলমেট আছে, কাগজপত্রও আছে। তারপরেও কেন তাকে থামানো হলো। কনস্টেবল শামীম বলেন, ‘কাগজপত্র থাকলে স্যারকে দেখান।’ এ সময় শামীমের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন সোহান। এক পর্যায়ে কনস্টেবল শামীম মোটরসাইকেল থেকে চাবি খুলে নিয়ে তাকে ঘুষি মারেন সোহান। তখন আরেক কনস্টেবল শহিদুল তাকে রক্ষায় এগিয়ে আসলে তাকেও একটি কাঠের চলা দিয়ে মারতে শুরু করেন সোহান। এতে শহিদুলের মুখে গুরুতর জখম হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজশাহী মেট্রোপলিন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) মো. জামিরুল ইসলাম বলেন, ‘দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের উপর হামলার ঘটনায় ওই যুবককে আটক করে বোয়ালিয়া থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। বর্তমানে সে থানা হেফাজতেই রয়েছে। ওই যুবকের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা দেওয়া ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সেই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যজে জেলহাজতে পাঠানো হবে।’
যশোরের শার্শা উপজেলার সীমান্তবর্তী গোগা ও বেনাপোলের পুটখালী ইউনিয়নের বারোপোতা বাজারের ছয়টি করাত কল বন্ধ করে দিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। পরিবেশ আইনবিরোধী এসব করাত কলের কোনোটিরই বন বিভাগের অনুমোদন ছিল না।
১৩ ঘণ্টা আগেইমিগ্রেশন সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার বিকেলে ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনের ডেস্কে পাসপোর্ট জমা দেন রিপন। তার পাসপোর্টে স্টপ লিস্ট থাকায় ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। পরে তার বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানার দুটি মামলার তথ্য পাওয়া গেলে তাকে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ গ্রেপ্তার দেখায়। পরে তাকে বেন
২০ ঘণ্টা আগেমাদকাসক্ত সন্তানকে আসক্তি থেকে ফিরিয়ে ভালো পথে আনতে অনেক চেষ্টা করেছেন বাবা। কাজে আসেনি কোনো চেষ্টাই। বরং দিন দিন ছেলের অত্যাচার-নির্যাতন বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে অতিষ্ঠ হয়ে নিজেই খবর দিয়ে পুলিশ ডেকে তাদের হাতে ছেলেকে তুলে দিয়েছেন বাবা।
২০ ঘণ্টা আগেমাসুদ রানা বলেন, কৃষি কর্মকর্তা কোনো কথা না শুনেই উত্তেজিত হয়ে পড়েন। বলেন, ‘আপনারা সবাই আমকে পাগল পাইছেন। কিছুক্ষণ আগেও কয়েকজন আমার সঙ্গে ঝগড়া করতে আসছিল। আপনি কেন আসছেন? রুম থেকে চলে যান। আমি কাউকে তথ্য দিতে পারব না। পারলে জেলার সঙ্গে কথা বলেন।’ তার এমন কথা শুনে আমি বেরিয়ে আসি।
১ দিন আগে