রাজশাহী ব্যুরো
প্রশাসন ক্যাডার কর্তৃক বৈষম্যমূলকভাবে সাময়িক বরখাস্তের প্রতিবাদে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি ও মানববন্ধন করেছেন বিসিএস কর্মকর্তারা। এসময় তারা আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনেরও দাবি জানান।
আজ রোববার দুপুরে নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের ব্যানারে কর্মসূচিতে বিভিন্ন ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে নিজেদের বৈষম্যের শিকার দাবি করে সরকারি কর্মকর্তারা জানান, যারা প্রশাসন ক্যাডারদের বৈষম্যের বিষয়ে সোচ্চার হয়ে কথা বলছেন তাদের বিরুদ্ধে দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রশাসন ক্যাডার দ্বারা বাকি ক্যাডাররা নির্যাতিত হচ্ছেন। অন্যান্য ক্যাডারদের প্রমোশনের পদগুলো বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। প্রশাসন বাদে অন্য ক্যাডাররা চাচ্ছেন, যে যেই ক্যাডারের কর্মকর্তা তারা সেই মন্ত্রণালয় চালাবেন। মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র চালাচ্ছেন একজন কলা অনুষদের ক্যাডার! জনসংস্কার কমিশনেও প্রশাসনের ক্যাডারদেরই প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে বলেও তারা দাবি করেন।
রাজশাহী পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের আন্দোলনের মূল দাবি হলো আন্তঃক্যাডার বৈষম্য রোধ করা। আমরা কর্মক্ষেত্রে এসে দেখেছি কিছু ক্যাডার পদ না থাকা সত্ত্বেও প্রমোশন পায় আবার কিছু ক্যাডার পদ থাকা সত্ত্বেও প্রমোশন পায় না। আমরা চাই উপসচিব পদে মেধা ও পরীক্ষার ভিত্তিতে পদোন্নতি দেওয়া হোক। এটাই আমাদের মূখ্য দাবি।
মানববন্ধনে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ রাজশাহীর প্রধান সমন্বয়ক ও গণপূর্ত বিভাগের অতিরিক্ত প্রকৌশলী আব্দুল গফফার, পরিষদের রাজশাহীর সমন্বয়ক ও তথ্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক পারভেজ, রাজশাহী কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. জামিলা খাতুন, সমবায় অধিদপ্তরের যুগ্ম নিবন্ধক মোখলেসুর রহমান, মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপ-পরিচালক আব্দুল ওয়াহেদ মন্ডল, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মনোয়ার তারিক সাবু, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আতোয়ার রহমান, জেলা কৃষি প্রশিক্ষণ অফিসার মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রশাসন ক্যাডার কর্তৃক বৈষম্যমূলকভাবে সাময়িক বরখাস্তের প্রতিবাদে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি ও মানববন্ধন করেছেন বিসিএস কর্মকর্তারা। এসময় তারা আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনেরও দাবি জানান।
আজ রোববার দুপুরে নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের ব্যানারে কর্মসূচিতে বিভিন্ন ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে নিজেদের বৈষম্যের শিকার দাবি করে সরকারি কর্মকর্তারা জানান, যারা প্রশাসন ক্যাডারদের বৈষম্যের বিষয়ে সোচ্চার হয়ে কথা বলছেন তাদের বিরুদ্ধে দাপ্তরিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। প্রশাসন ক্যাডার দ্বারা বাকি ক্যাডাররা নির্যাতিত হচ্ছেন। অন্যান্য ক্যাডারদের প্রমোশনের পদগুলো বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। প্রশাসন বাদে অন্য ক্যাডাররা চাচ্ছেন, যে যেই ক্যাডারের কর্মকর্তা তারা সেই মন্ত্রণালয় চালাবেন। মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র চালাচ্ছেন একজন কলা অনুষদের ক্যাডার! জনসংস্কার কমিশনেও প্রশাসনের ক্যাডারদেরই প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে বলেও তারা দাবি করেন।
রাজশাহী পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমাদের আন্দোলনের মূল দাবি হলো আন্তঃক্যাডার বৈষম্য রোধ করা। আমরা কর্মক্ষেত্রে এসে দেখেছি কিছু ক্যাডার পদ না থাকা সত্ত্বেও প্রমোশন পায় আবার কিছু ক্যাডার পদ থাকা সত্ত্বেও প্রমোশন পায় না। আমরা চাই উপসচিব পদে মেধা ও পরীক্ষার ভিত্তিতে পদোন্নতি দেওয়া হোক। এটাই আমাদের মূখ্য দাবি।
মানববন্ধনে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ রাজশাহীর প্রধান সমন্বয়ক ও গণপূর্ত বিভাগের অতিরিক্ত প্রকৌশলী আব্দুল গফফার, পরিষদের রাজশাহীর সমন্বয়ক ও তথ্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক পারভেজ, রাজশাহী কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. জামিলা খাতুন, সমবায় অধিদপ্তরের যুগ্ম নিবন্ধক মোখলেসুর রহমান, মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপ-পরিচালক আব্দুল ওয়াহেদ মন্ডল, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মনোয়ার তারিক সাবু, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আতোয়ার রহমান, জেলা কৃষি প্রশিক্ষণ অফিসার মো. আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১৮ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে