
রাজশাহী ব্যুরো

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে রাজশাহী বিভাগের ৮ জেলার ১৯ উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শপথ নিয়েছেন। একইসঙ্গে এসব উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানরাও শপথ নিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর তাদের শপথবাক্য পাঠ করান।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘জনপ্রতিনিধিদের লক্ষ্য দেশের উন্নয়ন ও মানুষের সেবা করা। বর্তমান সময়ে দেশের মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন হয়েছে, মানুষের প্রত্যাশা বেড়েছে, জীবনযাত্রার মানও বেড়েছে। আমরা ২০৪১ সালের স্বপ্ন দেখছি। দেশের উন্নয়ন আমাদেরই সেই স্বপ্নপূরণ করতে হবে। সেই সক্ষমতা, দৃঢ় মনোবল ও আত্মবিশ্বাস আমাদের আছে। ’
গত ২১ মে রাজশাহী বিভাগের আট জেলার ১৯টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৯ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৯ এবং মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ১৯ জনসহ মোট ৫৭ জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হন।
রাজশাহী বিভাগের ১৯টি উপজেলা হলো, রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দুর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা; চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলা; নাটোর জেলার বাগাতিপাড়া ও লালপুর উপজেলা; নওগাঁ জেলার পোরশা, সাপাহার ও নিয়ামতপুর উপজেলা; পাবনা জেলার চাটমোহর, ভাংগুড়া ও ফরিদপুর উপজেলা; সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ ও উল্লাপাড়া উপজেলা; বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া, আদমদীঘি ও কাহালু উপজেলা; জয়পুরহাট জেলার জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি উপজেলার মোট ৫৭ জন জনপ্রতিনিধি শপথগ্রহণ করেন।
শপথগ্রহণ শেষে উপজেলার নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে এখন থেকে মানুষের সেবা ও উন্নয়নে কাজ করার আহ্বান জানান বিভাগীয় কমিশনার।
এ সময় রাজশাহী বিভাগের স্থানীয় সরকার পরিচালক পারভেজ রায়হানসহ বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে রাজশাহী বিভাগের ৮ জেলার ১৯ উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান শপথ নিয়েছেন। একইসঙ্গে এসব উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানরাও শপথ নিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর তাদের শপথবাক্য পাঠ করান।
রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘জনপ্রতিনিধিদের লক্ষ্য দেশের উন্নয়ন ও মানুষের সেবা করা। বর্তমান সময়ে দেশের মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন হয়েছে, মানুষের প্রত্যাশা বেড়েছে, জীবনযাত্রার মানও বেড়েছে। আমরা ২০৪১ সালের স্বপ্ন দেখছি। দেশের উন্নয়ন আমাদেরই সেই স্বপ্নপূরণ করতে হবে। সেই সক্ষমতা, দৃঢ় মনোবল ও আত্মবিশ্বাস আমাদের আছে। ’
গত ২১ মে রাজশাহী বিভাগের আট জেলার ১৯টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৯ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৯ এবং মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ১৯ জনসহ মোট ৫৭ জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হন।
রাজশাহী বিভাগের ১৯টি উপজেলা হলো, রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দুর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা; চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলা; নাটোর জেলার বাগাতিপাড়া ও লালপুর উপজেলা; নওগাঁ জেলার পোরশা, সাপাহার ও নিয়ামতপুর উপজেলা; পাবনা জেলার চাটমোহর, ভাংগুড়া ও ফরিদপুর উপজেলা; সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ ও উল্লাপাড়া উপজেলা; বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া, আদমদীঘি ও কাহালু উপজেলা; জয়পুরহাট জেলার জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি উপজেলার মোট ৫৭ জন জনপ্রতিনিধি শপথগ্রহণ করেন।
শপথগ্রহণ শেষে উপজেলার নবনির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে এখন থেকে মানুষের সেবা ও উন্নয়নে কাজ করার আহ্বান জানান বিভাগীয় কমিশনার।
এ সময় রাজশাহী বিভাগের স্থানীয় সরকার পরিচালক পারভেজ রায়হানসহ বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
সূত্র জানায়, চাকরিজনিত কারণে দেলোয়ার হোসেন পরিবার নিয়ে নরসিংদী শহরের গাবলতি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। ভূমিকম্পের সময় পাশের বাসার একটি দেওয়াল ধসে তাদের ওপর পড়ে। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়।
২১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পুরান ঢাকার কসাইটুলিতে ভূমিকম্পে পাঁচতলা ভবনের রেলিং ধসে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের (২০২৩-২৪) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাফিউল ইসলামের (২১) মৃত্যু হয়েছে।
১ দিন আগে
স্থানীয় তুলা ব্যবসায়ী জুলহাস মিয়া দাবি করে বলেন, তুলার গোডাউনে আগুন লাগার ফলে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আগুন লাগার পর মুহূর্তেই গুদামের ভেতরের তুলা দাহ্য হওয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
১ দিন আগে