
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদী ও অন্যান্য নদ-নদীর পানি বেড়েই চলেছে। ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে তলিয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি। চরাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে বন্যা আতঙ্ক। শুক্রবার (২১ জুন) সকালে সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্টে যমুনা নদীর পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৯৭ মিটার। ২৪ ঘণ্টায় ২০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৯৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে (বিপৎসীমা: ১২ দশমিক ৯০ মিটার)। এর আগে বুধবার ৪৩ ও বৃহস্পতিবার ৩৭ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে।
অপরদিকে কাজিপুর মেঘাই পয়েন্টে পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৭১ মিটার। ২৪ ঘণ্টায় ২৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১ দশমিক ৯ মিটার নিচ প্রবাহিত হচ্ছে (বিপৎসীমা ১৪ দশমিক ৮০ মিটার)। এখানে বুধবার ৩৭ সেন্টিমিটার ও বৃহস্পতিবার ৩৬ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে।
পাউবো সূত্র জানায়, জুন মাসের শুরুতে যমুনায় পানি বাড়া শুরু হয়। ৩ জুন থেকে অস্বাভাবিকভাবে পানি বাড়লেও এক সপ্তাহ পর কমতে থাকে। এরপর ১৮ জুন থেকে আবার দ্রুত বাড়ছে যমুনার পানি।
এদিকে হু হু করে পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। তলিয়ে যাচ্ছে চরাঞ্চলের ফসলি জমি। এতে বন্যা আতঙ্ক বিরাজ করছে চরাঞ্চলের মানুষের মাঝে। চরাঞ্চলের বিভিন্ন ইউনিয়ন ছাড়াও যমুনার পশ্চিম তীরবর্তী সদর উপজেলার বাঐতারা, পূর্ব মোহনপুর, বেলুটিয়া এলাকার নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, আরও চারদিন যমুনায় পানি বাড়বে। এতে বিপৎসীমা অতিক্রম করে ছোট থেকে মাঝারি বন্যা হতে পারে।

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদী ও অন্যান্য নদ-নদীর পানি বেড়েই চলেছে। ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে তলিয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি। চরাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে বন্যা আতঙ্ক। শুক্রবার (২১ জুন) সকালে সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্টে যমুনা নদীর পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৯৭ মিটার। ২৪ ঘণ্টায় ২০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৯৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে (বিপৎসীমা: ১২ দশমিক ৯০ মিটার)। এর আগে বুধবার ৪৩ ও বৃহস্পতিবার ৩৭ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে।
অপরদিকে কাজিপুর মেঘাই পয়েন্টে পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৭১ মিটার। ২৪ ঘণ্টায় ২৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১ দশমিক ৯ মিটার নিচ প্রবাহিত হচ্ছে (বিপৎসীমা ১৪ দশমিক ৮০ মিটার)। এখানে বুধবার ৩৭ সেন্টিমিটার ও বৃহস্পতিবার ৩৬ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে।
পাউবো সূত্র জানায়, জুন মাসের শুরুতে যমুনায় পানি বাড়া শুরু হয়। ৩ জুন থেকে অস্বাভাবিকভাবে পানি বাড়লেও এক সপ্তাহ পর কমতে থাকে। এরপর ১৮ জুন থেকে আবার দ্রুত বাড়ছে যমুনার পানি।
এদিকে হু হু করে পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। তলিয়ে যাচ্ছে চরাঞ্চলের ফসলি জমি। এতে বন্যা আতঙ্ক বিরাজ করছে চরাঞ্চলের মানুষের মাঝে। চরাঞ্চলের বিভিন্ন ইউনিয়ন ছাড়াও যমুনার পশ্চিম তীরবর্তী সদর উপজেলার বাঐতারা, পূর্ব মোহনপুর, বেলুটিয়া এলাকার নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে।
সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, আরও চারদিন যমুনায় পানি বাড়বে। এতে বিপৎসীমা অতিক্রম করে ছোট থেকে মাঝারি বন্যা হতে পারে।

ভোর সকালে বাড়ির পাশে গরুর জন্য খড় আনতে গিয়ে আগে থেকে পড়ে থাকা চিড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয় বড় ভাই নুরু খান। তাকে বাঁচাতে দৌড়ে গেলে ছোট ভাই ফজলু খানও একই তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে ঘটনাস্থলেই তাদের দুইজনের মৃত্যু হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
সূত্র জানায়, চাকরিজনিত কারণে দেলোয়ার হোসেন পরিবার নিয়ে নরসিংদী শহরের গাবলতি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। ভূমিকম্পের সময় পাশের বাসার একটি দেওয়াল ধসে তাদের ওপর পড়ে। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়।
২১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর পুরান ঢাকার কসাইটুলিতে ভূমিকম্পে পাঁচতলা ভবনের রেলিং ধসে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের (২০২৩-২৪) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রাফিউল ইসলামের (২১) মৃত্যু হয়েছে।
১ দিন আগে
স্থানীয় তুলা ব্যবসায়ী জুলহাস মিয়া দাবি করে বলেন, তুলার গোডাউনে আগুন লাগার ফলে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আগুন লাগার পর মুহূর্তেই গুদামের ভেতরের তুলা দাহ্য হওয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
১ দিন আগে