রাজশাহী ব্যুরো
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান, ছাত্র-জনতার ওপর হামলা ও জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলন দমনে সংশ্লিষ্টতা এবং কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) আওয়ামীপন্থি শিক্ষক ও কর্মকর্তাসহ ৩ জনকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৮তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বরখাস্ত শিক্ষক হলেন রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ও রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শিদ্ধার্থ শংকর শাহা। এছাড়াও বরখাস্তকৃত অন্য দুই কর্মকর্তা হলেন রুয়েট ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও পুরকৌশল বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী নাঈম রহমান নিবিড় এবং কর্মচারী সমিতির সাবেক সভাপতি ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ডাটা প্রসেসর মহিদুল ইসলাম।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনে সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া, নির্যাতন-সহিংসতায় সম্পৃক্ততা, আওয়ামী সরকারের দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখার অভিযোগেও আছে এদের বিরুদ্ধে। তবে ৫ই আগস্ট পরবর্তী বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট।
উল্লেখ্য, বরখাস্তকৃত নাঈম রহমান নিবিড় ও মহিদুল ইসলাম গত ৪ই আগস্ট ধারালো অস্ত্রসহ রুয়েটের প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীদের হত্যার উদ্দেশ্যে ধাওয়া ও বোমা হামলায় সংশ্লিষ্টতা সিসিটিভি ফুটেজে দৃশ্যমান হয়। পাশপাশি ইতিপূর্বে, বরখাস্তকৃত শিক্ষক সিদ্ধার্থ শংকরের জুলাই অভ্যুত্থান বিরোধী অবস্থান ও অভ্যুত্থানে আহত-শহিদদের অবমাননার অভিযোগে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত করা হয়েছিল এবং তাকে বরখাস্থের দাবিতে আন্দোলন ও প্রশাসনের কাছে আবেদনপত্র দিয়েছিল শিক্ষার্থীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান, ছাত্র-জনতার ওপর হামলা ও জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলন দমনে সংশ্লিষ্টতা এবং কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) আওয়ামীপন্থি শিক্ষক ও কর্মকর্তাসহ ৩ জনকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৮তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বরখাস্ত শিক্ষক হলেন রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ও রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শিদ্ধার্থ শংকর শাহা। এছাড়াও বরখাস্তকৃত অন্য দুই কর্মকর্তা হলেন রুয়েট ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও পুরকৌশল বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী নাঈম রহমান নিবিড় এবং কর্মচারী সমিতির সাবেক সভাপতি ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ডাটা প্রসেসর মহিদুল ইসলাম।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনে সরকারি নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া, নির্যাতন-সহিংসতায় সম্পৃক্ততা, আওয়ামী সরকারের দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখার অভিযোগেও আছে এদের বিরুদ্ধে। তবে ৫ই আগস্ট পরবর্তী বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত থাকার অভিযোগে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট।
উল্লেখ্য, বরখাস্তকৃত নাঈম রহমান নিবিড় ও মহিদুল ইসলাম গত ৪ই আগস্ট ধারালো অস্ত্রসহ রুয়েটের প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীদের হত্যার উদ্দেশ্যে ধাওয়া ও বোমা হামলায় সংশ্লিষ্টতা সিসিটিভি ফুটেজে দৃশ্যমান হয়। পাশপাশি ইতিপূর্বে, বরখাস্তকৃত শিক্ষক সিদ্ধার্থ শংকরের জুলাই অভ্যুত্থান বিরোধী অবস্থান ও অভ্যুত্থানে আহত-শহিদদের অবমাননার অভিযোগে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত করা হয়েছিল এবং তাকে বরখাস্থের দাবিতে আন্দোলন ও প্রশাসনের কাছে আবেদনপত্র দিয়েছিল শিক্ষার্থীরা।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
১৪ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে