
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে যান কলেজছাত্র আসিফ হোসেন। এরপর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী সব জায়গায় খোঁজ নিয়েও হদিস মেলেনি। তিনি বেঁচে আছেন, নাকি মারা গেছেন তাও জানে না পরিবারের সদস্যরা। এ ঘটনায় সিরাজগঞ্জ সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
আসিফ হোসেন সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার একডালা পুনর্বাসন এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে। সিরাজগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে তিনি এবার এইচএসসি পরীক্ষার্থী। তিনটি পরীক্ষায় অংশও নিয়েছেন।
কলেজছাত্র আসিফ হোসেনের মামা শাহীন শেখ বলেন, “গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে যান আসিফ। যাওয়ার সময় মাকে বলে যান, ‘মা আমি মিছিলে যাচ্ছি।’ শহরের মুজিব সড়কের চৌরাস্তা মোড় এলাকায় মিছিলে দেখা গেছে আসিফকে। দুপুরের পর থেকে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। অনেকে বলে, সিরাজগঞ্জ সদর আসনের সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরীর বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। সেখানে আগুনও দেওয়া হয়েছে। ওই বাড়িতে আটকা পড়ে থাকতে পারে আসিফ।”
শাহীন শেখ আরও বলেন, ‘পরে আমরা জান্নাত আরা হেনরীর বাড়ির বিভিন্ন কক্ষে আসিফকে খুঁজেছি। একটি কক্ষে মানুষের শরীরের হাড় দেখতে পাই। পরে কয়েকজন লোক এসে সেগুলো তুলে নিয়ে যায়। তারা বলে, এগুলো হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে পরীক্ষা করার জন্য। আমরা মর্গেও গিয়েছিলাম। মর্গে আগুনে পোড়া দুটি লাশ আছে। কিন্তু চেনার উপায় নাই। শরীর পুড়ে কয়লা হয়ে গেছে। আমার বোন গতকালও (বুধবার) আসিফের খোঁজে হেনরীর বাড়িতে গিয়েছিল। বাড়িতে কেউ নেই। আসিফকে পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত মোবাইলে ফোন দিলে প্রতিবারই ‘বিজি নাও’ বলা হচ্ছে। বিষয়টি আমরা পুলিশকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিরাজগঞ্জ শহরের ২ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মুস্তাকিম বলেন, আসিফের নিখোঁজের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে যান কলেজছাত্র আসিফ হোসেন। এরপর থেকে তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী সব জায়গায় খোঁজ নিয়েও হদিস মেলেনি। তিনি বেঁচে আছেন, নাকি মারা গেছেন তাও জানে না পরিবারের সদস্যরা। এ ঘটনায় সিরাজগঞ্জ সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
আসিফ হোসেন সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার একডালা পুনর্বাসন এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে। সিরাজগঞ্জ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে তিনি এবার এইচএসসি পরীক্ষার্থী। তিনটি পরীক্ষায় অংশও নিয়েছেন।
কলেজছাত্র আসিফ হোসেনের মামা শাহীন শেখ বলেন, “গত ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে যান আসিফ। যাওয়ার সময় মাকে বলে যান, ‘মা আমি মিছিলে যাচ্ছি।’ শহরের মুজিব সড়কের চৌরাস্তা মোড় এলাকায় মিছিলে দেখা গেছে আসিফকে। দুপুরের পর থেকে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। অনেকে বলে, সিরাজগঞ্জ সদর আসনের সংসদ সদস্য জান্নাত আরা হেনরীর বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। সেখানে আগুনও দেওয়া হয়েছে। ওই বাড়িতে আটকা পড়ে থাকতে পারে আসিফ।”
শাহীন শেখ আরও বলেন, ‘পরে আমরা জান্নাত আরা হেনরীর বাড়ির বিভিন্ন কক্ষে আসিফকে খুঁজেছি। একটি কক্ষে মানুষের শরীরের হাড় দেখতে পাই। পরে কয়েকজন লোক এসে সেগুলো তুলে নিয়ে যায়। তারা বলে, এগুলো হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে পরীক্ষা করার জন্য। আমরা মর্গেও গিয়েছিলাম। মর্গে আগুনে পোড়া দুটি লাশ আছে। কিন্তু চেনার উপায় নাই। শরীর পুড়ে কয়লা হয়ে গেছে। আমার বোন গতকালও (বুধবার) আসিফের খোঁজে হেনরীর বাড়িতে গিয়েছিল। বাড়িতে কেউ নেই। আসিফকে পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত মোবাইলে ফোন দিলে প্রতিবারই ‘বিজি নাও’ বলা হচ্ছে। বিষয়টি আমরা পুলিশকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিরাজগঞ্জ শহরের ২ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মুস্তাকিম বলেন, আসিফের নিখোঁজের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

আবুল সরকারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ৪ নভেম্বর মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার জাবরাখালা পাগলীর মেলামঞ্চে গান পরিবেশন করেন আবুল সরকার। এ সময় তিনি ধর্ম অবমাননা করেন ও আল্লাহকে নিয়ে ‘কটূক্তি’ করেন।
২ দিন আগে
এ বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে দলীয় পদ হারানোর এক বছর ১০ মাস পর আবারও ‘ঘরে ফিরলেন’ রাঙ্গামাটি শহরের রিজার্ভ বাজার এলাকাকেন্দ্রিক প্রভাবশালী বিএনপি নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন।
২ দিন আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কাজলা গেট সংলগ্ন একটি খাবার হোটেল থেকে প্রকাশ্যে অস্ত্রের মুখে দুই শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে মুখোশধারী একদল হামলাকারী। বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সংঘটিত এ ঘটনা ক্যাম্পাসজুড়ে চাঞ্চল্য ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ঘটনায় তিনজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ দিন আগেবাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, “তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া গণতন্ত্র টিকবে না—২০০৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আমরা তার প্রমাণ দেখেছি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার না থাকলে ক্ষমতাসীনরা দানবে পরিণত
২ দিন আগে