নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনা জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে কাউন্সিলের জন্য দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ২০ শতাংশ নারী কাউন্সিলর অন্তর্ভুক্ত না করার অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জেলার নারী নেতারা। আগামী ৩০ আগস্ট এই সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে।
বুধবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে নেত্রকোনা জেলা প্রেস ক্লাবের সড়কে পৌরসভার মোড়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নারী নেতাদের ব্যানারে প্রতিবাদ সমাবেশ হয়। পরে নারী নেতারা জেলা প্রেস ক্লাবের সামনে সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) নেত্রকোনার এসব নারী নেতা জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনের দায়িত্বে থাকা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও সহকারী নির্বাচন কমিশনারের কাছে ২০ শতাংশ নারী কাউন্সিলরের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে লিখিত আবেদন জমা দেন।
নারী নেতারা বলছেন, ওই আবেদনে তারা কাউন্সিল অধিবেশনের দায়িত্বপ্রাপ্তদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাননি। সে কারণেই তারা আজ (বুধবার) প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করতে রাজপথে নামতে বাধ্য হয়েছেন।
প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ড. আরিফা জেসমিন নাহিন। এ সময় জেলার নারী নেতা রেহেনা আক্তারসহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।
অ্যাডভোকেট আরিফা জেসমিন নাহিন বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী যেকোনো রাজনৈতিক দলের সব পর্যায়ে ৩৩ শতাংশ নারী অন্তর্ভুক্ত করার বিধান রয়েছে। বিএনপির গঠনতন্ত্রেও উপজেলা ও পৌর শাখায় কাউন্সিল তালিকায় ২০ শতাংশ নারীকে অন্তর্ভুক্ত করার বিধান উল্লেখ রয়েছে। এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের যে ৩১ দফা দিয়েছেন, তার ২৪ নম্বর দফায় নারী ক্ষমতায়নের কথা উল্লেখ করেছেন।
আরিফা জেসমিন নাহিন বলেন, দুঃখের বিষয়— আগামী ৩০ আগস্ট অনুষ্ঠেয় নেত্রকোনা জেলা বিএনপির কাউন্সিলের জন্য উপজেলা ও পৌর শাখায় কাউন্সিল তালিকায় ২০ শতাংশ নারী অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এর মধ্য দিয়ে বিএনপির গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করা হয়েছে।
বিএনপির দুঃসময়ে অসংখ্য নারী নেতা হামলা-মামলাসহ বিভিন্ন হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন উল্লেখ করে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির এই সদস্য বলেন, আমাদের নারী নেতাদের ত্যাগ বিবেচনায় নিয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও হাইকমান্ডের কাছে কাউন্সিল তালিকায় ২০ শতাংশ নারী অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানাই।
নেত্রকোনা জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে কাউন্সিলের জন্য দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ২০ শতাংশ নারী কাউন্সিলর অন্তর্ভুক্ত না করার অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জেলার নারী নেতারা। আগামী ৩০ আগস্ট এই সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে।
বুধবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে নেত্রকোনা জেলা প্রেস ক্লাবের সড়কে পৌরসভার মোড়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নারী নেতাদের ব্যানারে প্রতিবাদ সমাবেশ হয়। পরে নারী নেতারা জেলা প্রেস ক্লাবের সামনে সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) নেত্রকোনার এসব নারী নেতা জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনের দায়িত্বে থাকা প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও সহকারী নির্বাচন কমিশনারের কাছে ২০ শতাংশ নারী কাউন্সিলরের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে লিখিত আবেদন জমা দেন।
নারী নেতারা বলছেন, ওই আবেদনে তারা কাউন্সিল অধিবেশনের দায়িত্বপ্রাপ্তদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাননি। সে কারণেই তারা আজ (বুধবার) প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করতে রাজপথে নামতে বাধ্য হয়েছেন।
প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ড. আরিফা জেসমিন নাহিন। এ সময় জেলার নারী নেতা রেহেনা আক্তারসহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।
অ্যাডভোকেট আরিফা জেসমিন নাহিন বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী যেকোনো রাজনৈতিক দলের সব পর্যায়ে ৩৩ শতাংশ নারী অন্তর্ভুক্ত করার বিধান রয়েছে। বিএনপির গঠনতন্ত্রেও উপজেলা ও পৌর শাখায় কাউন্সিল তালিকায় ২০ শতাংশ নারীকে অন্তর্ভুক্ত করার বিধান উল্লেখ রয়েছে। এ ছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের যে ৩১ দফা দিয়েছেন, তার ২৪ নম্বর দফায় নারী ক্ষমতায়নের কথা উল্লেখ করেছেন।
আরিফা জেসমিন নাহিন বলেন, দুঃখের বিষয়— আগামী ৩০ আগস্ট অনুষ্ঠেয় নেত্রকোনা জেলা বিএনপির কাউন্সিলের জন্য উপজেলা ও পৌর শাখায় কাউন্সিল তালিকায় ২০ শতাংশ নারী অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এর মধ্য দিয়ে বিএনপির গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করা হয়েছে।
বিএনপির দুঃসময়ে অসংখ্য নারী নেতা হামলা-মামলাসহ বিভিন্ন হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন উল্লেখ করে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির এই সদস্য বলেন, আমাদের নারী নেতাদের ত্যাগ বিবেচনায় নিয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও হাইকমান্ডের কাছে কাউন্সিল তালিকায় ২০ শতাংশ নারী অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানাই।
রাকসু ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের মনোনয়নপত্র রাকসুর কোষাধ্যক্ষের কার্যালয় থেকে এবং হল সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র সংশ্লিষ্ট হলের প্রশাসনিক কার্যালয়ের রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা যাবে।
১২ ঘণ্টা আগেনারী নেতারা বলেন, মামলার আসামি হয়ে অনেক নারী নেতা জেল খেটেছেন। ত্যাগী, সংগ্রামী এসব নারী নেতাদের কাউন্সিলর না করায় তাদের প্রতি অবিচার করা হয়েছে। রাজনৈতিক জীবনের অপমৃত্যু ঘটানো হয়েছে।
১ দিন আগেএমদাদুল হক মিলন সাংবাদিকদের বলেন, মাসখানেক আগে জমিটি কিনেছি। বাড়ি বানাব জন্য জমি ভরাট করছি। কালভার্ট ভেঙে ফেলার বিষয়টি এলজিইডির লোকজন জানে বলে দাবি করেন তিনি।
১ দিন আগে