নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভা এলাকায় বিআরটিসির একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে একটি মাহিন্দ্রা (থ্রি হুইলার) দুমড়ে-মুচড়ে গেছে। এ দুর্ঘটনায় মাহিন্দ্রার যাত্রী বাবা-ছেলেসহ তিনজন প্রাণ হারিয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও সাতজন। তাদের স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বুধবার (২৮ মে) সন্ধ্যার দিকে মহাসড়কের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার রহমতগঞ্জ শ্মশানের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে।
পুলিশ জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন— ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের পাইকুড়া গ্রামের আবদুস সোবহান (৫২) ও তার ছেলে সবুজ মিয়া (৩৫) এবং সদর ইউনিয়নের দড়ি পাঁচাশি গ্রামের আহাম্মদ উল্লাহ ফকিরের মেয়ে কোহিনুর বেগম (৩৭)।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে বাবা-ছেলে পেশায় স্যানিটারি মিস্ত্রি। আর কোহিনুর বেগম একটি ব্যাংকের কর্মী।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, বিআরটিসির একটি যাত্রীবাহী বাস ময়মনসিংহের দিকে যাচ্ছিল। বিপরীত দিক থেকে যাত্রীবাহী একটি মাহিন্দ্রা ময়মনসিংহ থেকে ঈশ্বরগঞ্জের দিকে যাচ্ছিল। ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার রহমতগঞ্জ মহল্লার শ্মশানের কাছাকাছি সড়কে যানবাহন দুটির মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এ সময় মাহিন্দ্রায় থাকা যাত্রীরা ছিটকে সড়কে গিয়ে পড়েন। দুর্ঘটনাস্থলেই তিনজনের প্রাণহানি ঘটে।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দুর্ঘটনাস্থলে ছুটে যান। নিহতদের মরদেহ উদ্ধারের পাশাপাশি আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। পরে পুলিশ মরদেহ তিনটি থানায় নিয়ে যায়।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন— ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার চর হোসেনপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হালিমের স্ত্রী শিউলি আক্তার (২৭), আর্শপুর গ্রামের পিয়ার বক্সের ছেলে আব্দুল গণি (৭০), পাশের গৌরীপুর উপজেলার কলতাপাড়া গ্রামের লিয়াকত আলীর ছেলে সাব্বির মিয়া (৩০) ও ভালুকা পৌর এলাকার আলতু মিয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম (৩০)। এর মধ্যে রফিকুল মাহিন্দ্রার চালক। আহত বাকি তিনজনের পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, দুর্ঘটনা তিনজনের প্রাণহানি ঘটেছে। আহতদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ বাসটি আটক করেছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভা এলাকায় বিআরটিসির একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে একটি মাহিন্দ্রা (থ্রি হুইলার) দুমড়ে-মুচড়ে গেছে। এ দুর্ঘটনায় মাহিন্দ্রার যাত্রী বাবা-ছেলেসহ তিনজন প্রাণ হারিয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও সাতজন। তাদের স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বুধবার (২৮ মে) সন্ধ্যার দিকে মহাসড়কের ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার রহমতগঞ্জ শ্মশানের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার করে।
পুলিশ জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন— ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের পাইকুড়া গ্রামের আবদুস সোবহান (৫২) ও তার ছেলে সবুজ মিয়া (৩৫) এবং সদর ইউনিয়নের দড়ি পাঁচাশি গ্রামের আহাম্মদ উল্লাহ ফকিরের মেয়ে কোহিনুর বেগম (৩৭)।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে বাবা-ছেলে পেশায় স্যানিটারি মিস্ত্রি। আর কোহিনুর বেগম একটি ব্যাংকের কর্মী।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, বিআরটিসির একটি যাত্রীবাহী বাস ময়মনসিংহের দিকে যাচ্ছিল। বিপরীত দিক থেকে যাত্রীবাহী একটি মাহিন্দ্রা ময়মনসিংহ থেকে ঈশ্বরগঞ্জের দিকে যাচ্ছিল। ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার রহমতগঞ্জ মহল্লার শ্মশানের কাছাকাছি সড়কে যানবাহন দুটির মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। এ সময় মাহিন্দ্রায় থাকা যাত্রীরা ছিটকে সড়কে গিয়ে পড়েন। দুর্ঘটনাস্থলেই তিনজনের প্রাণহানি ঘটে।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দুর্ঘটনাস্থলে ছুটে যান। নিহতদের মরদেহ উদ্ধারের পাশাপাশি আহতদের উদ্ধার করে দ্রুত ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। পরে পুলিশ মরদেহ তিনটি থানায় নিয়ে যায়।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন— ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার চর হোসেনপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হালিমের স্ত্রী শিউলি আক্তার (২৭), আর্শপুর গ্রামের পিয়ার বক্সের ছেলে আব্দুল গণি (৭০), পাশের গৌরীপুর উপজেলার কলতাপাড়া গ্রামের লিয়াকত আলীর ছেলে সাব্বির মিয়া (৩০) ও ভালুকা পৌর এলাকার আলতু মিয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম (৩০)। এর মধ্যে রফিকুল মাহিন্দ্রার চালক। আহত বাকি তিনজনের পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, দুর্ঘটনা তিনজনের প্রাণহানি ঘটেছে। আহতদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ বাসটি আটক করেছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১০ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১১ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১২ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগে