নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলে জমিজমার ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধের জের ধরে দুটি পরিবারের পাঁচ ভাইকে প্রতারণার মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। তদন্ত কর্মকর্তার তদন্তে মামলাটি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হলেও হয়রানি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না পাঁচ ভাই।
হয়রানির শিকার ব্যক্তিরা শনিবার (১৪ জুন) দুপুরে নান্দাইল উপজেলার জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের রায়পাশা কালীর বাজারে সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা হয়রানির অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরেন। মিথ্যা মামলা ও হয়রানি থেকে পরিত্রাণ পেতে তারা সাংবাদিকদের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ ভাইয়ের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মো. মুসলিম উদ্দিন (৪৫)। তিনি বলেন, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের দেউলডাংরা গ্রামের বাসিন্দা। তাদের প্রতিপক্ষ তারই চাচা আবুল কাশেমের ছেলে মো. ইছহাক মিয়া ও তার পরিবার। পৈত্রিক জমির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়েই চাচাতো ভাইয়ের পরিবারের সঙ্গে তাদের বিবাদ চলে আসছে।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, গ্রামের মাতবররা দুপক্ষের বিবাদ মীমাংসা করার জন্য ২০২৩ সালে একটি বড় সালিশ করেছিলেন। এর আগে তারা ১০০ টাকা মূল্যের নন-জুডিশিয়াল খালি স্ট্যাম্পে দুপক্ষের আগাম সই নন, যেন দুপক্ষই সালিশের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য থাকে। কিন্তু ওই সালিশে দুপক্ষকে মীমাংসায় রাজি করানো সম্ভব হয়নি। খালি স্ট্যাম্পগুলো এলাকার ইউপি সদস্য মো. মিলন মিয়ার জিম্মায় রয়ে যায়।
মুসলিম উদ্দিন বলেন, কিছুদিন পর তারা জানতে পারেন যে ইছহাক বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রতারণার অভিযোগে সিআর মামলা করেছেন। ওই মামলায় অভিযোগ করা হয়, তারা স্ট্যাম্পে সই দিয়ে ইছহাকের কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা নিয়েছেন। ওই টাকা পরিশোধ করছেন না।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, মুসলিম উদ্দিন ও তার ভাইয়েরা বুঝতে পারেন, সালিশের আগে তাদের কাছ থেকে যে তিনটি খালি স্ট্যাম্পে সই নেওয়া হয়েছিল, সেই স্ট্যাম্পগুলোতে ইচ্ছামতো বয়ান লিখে মামলাটি সাজানো হয়েছে।
আদালত মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। পিবিআই তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে গত বছরের ২৩ মার্চ আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে। ইছহাক মিয়া ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধেও নারাজি দেন।
মুসলিম উদ্দিন বলেন, প্রতারণার মামলার পর তাদের বিরুদ্ধে ১০৭ ধারায় আরও একটি মামলা করেন ইছহাক মিয়া। ওই মামলাতেও তারা আদালতে হাজিরা দিয়েছেন।
এসব অভিযোগ নিয়ে ইছহাক মিয়ার বক্তব্য জানতে সংবাদ সম্মেলনের পর তার বাড়িতে গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি। তার মোবাইল ফোন নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া গেছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. মিলন মিয়া মোবাইল ফোনে বলেন, খালি স্ট্যাম্পগুলো তার কাছে গচ্ছিত ছিল। কিন্তু ইছহাক তার কাছ থেকে স্ট্যাম্পগুলো নিয়ে গেছেন। হস্তান্তরের সময় দুপক্ষের সই বাদে স্ট্যাম্পের বাকি অংশ সাদা ছিল।
ময়মনসিংহের নান্দাইলে জমিজমার ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধের জের ধরে দুটি পরিবারের পাঁচ ভাইকে প্রতারণার মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। তদন্ত কর্মকর্তার তদন্তে মামলাটি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হলেও হয়রানি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না পাঁচ ভাই।
হয়রানির শিকার ব্যক্তিরা শনিবার (১৪ জুন) দুপুরে নান্দাইল উপজেলার জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের রায়পাশা কালীর বাজারে সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা হয়রানির অভিযোগের বিস্তারিত তুলে ধরেন। মিথ্যা মামলা ও হয়রানি থেকে পরিত্রাণ পেতে তারা সাংবাদিকদের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে পাঁচ ভাইয়ের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মো. মুসলিম উদ্দিন (৪৫)। তিনি বলেন, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা জাহাঙ্গীরপুর ইউনিয়নের দেউলডাংরা গ্রামের বাসিন্দা। তাদের প্রতিপক্ষ তারই চাচা আবুল কাশেমের ছেলে মো. ইছহাক মিয়া ও তার পরিবার। পৈত্রিক জমির ভাগবাঁটোয়ারা নিয়েই চাচাতো ভাইয়ের পরিবারের সঙ্গে তাদের বিবাদ চলে আসছে।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, গ্রামের মাতবররা দুপক্ষের বিবাদ মীমাংসা করার জন্য ২০২৩ সালে একটি বড় সালিশ করেছিলেন। এর আগে তারা ১০০ টাকা মূল্যের নন-জুডিশিয়াল খালি স্ট্যাম্পে দুপক্ষের আগাম সই নন, যেন দুপক্ষই সালিশের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য থাকে। কিন্তু ওই সালিশে দুপক্ষকে মীমাংসায় রাজি করানো সম্ভব হয়নি। খালি স্ট্যাম্পগুলো এলাকার ইউপি সদস্য মো. মিলন মিয়ার জিম্মায় রয়ে যায়।
মুসলিম উদ্দিন বলেন, কিছুদিন পর তারা জানতে পারেন যে ইছহাক বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রতারণার অভিযোগে সিআর মামলা করেছেন। ওই মামলায় অভিযোগ করা হয়, তারা স্ট্যাম্পে সই দিয়ে ইছহাকের কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা নিয়েছেন। ওই টাকা পরিশোধ করছেন না।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, মুসলিম উদ্দিন ও তার ভাইয়েরা বুঝতে পারেন, সালিশের আগে তাদের কাছ থেকে যে তিনটি খালি স্ট্যাম্পে সই নেওয়া হয়েছিল, সেই স্ট্যাম্পগুলোতে ইচ্ছামতো বয়ান লিখে মামলাটি সাজানো হয়েছে।
আদালত মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। পিবিআই তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে গত বছরের ২৩ মার্চ আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করে। ইছহাক মিয়া ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধেও নারাজি দেন।
মুসলিম উদ্দিন বলেন, প্রতারণার মামলার পর তাদের বিরুদ্ধে ১০৭ ধারায় আরও একটি মামলা করেন ইছহাক মিয়া। ওই মামলাতেও তারা আদালতে হাজিরা দিয়েছেন।
এসব অভিযোগ নিয়ে ইছহাক মিয়ার বক্তব্য জানতে সংবাদ সম্মেলনের পর তার বাড়িতে গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি। তার মোবাইল ফোন নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া গেছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. মিলন মিয়া মোবাইল ফোনে বলেন, খালি স্ট্যাম্পগুলো তার কাছে গচ্ছিত ছিল। কিন্তু ইছহাক তার কাছ থেকে স্ট্যাম্পগুলো নিয়ে গেছেন। হস্তান্তরের সময় দুপক্ষের সই বাদে স্ট্যাম্পের বাকি অংশ সাদা ছিল।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
২১ ঘণ্টা আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগেএনজিও ও স্থানীয় সুদকারবারিদের ঋণের চাপ সহ্য করতে না পেরে রাজশাহীতে এবার আকবর হোসেন (৫০) নামে এক কৃষক আত্মহত্যা করেছেন।
১ দিন আগে