নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাকে জেলা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
ওসি আনোয়ারকে প্রত্যাহার করার সুনির্দিষ্ট কারণ জানায়নি পুলিশ। তবে সম্প্রতি জমজ সন্তানসহ এক গৃহবধূকে গ্রেপ্তার করার ছবি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে আপলোড ও সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক মাদরাসা শিক্ষক নিহত হলে থানায় বসিয়ে রাখার কারণে তার বাবা জানাজায় অংশ নিতে না পারাসহ বিভিন্ন ঘটনায় আলোচিত-সমালোচিত ছিলেন তিনি।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) দেবাশীষ কর্মকার জানান, সোমবার (২৮ জুলাই) সকালেই আনোয়ার হোসেন নিজ কর্মস্থল ত্যাগ করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত হয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, গত ৯ জুলাই আদালতের পরোয়ানা মূলে নান্দাইল উপজেলার চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের এক গৃহবধূকে জমজ শিশু সন্তানসহ গভীর রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে থানায় নেওয়ার পর শিশু সন্তানসহ ছবি তুলে হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপে আপলোড করা হয়। সে ছবি মামলার বাদীপক্ষ সামাজিক যোগযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। জামিনে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরে এসব ছবি দেখে গৃহবধূ মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।
অন্যদিকে নান্দাইলের চরভেলামারী গ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন এক মাদরাসা শিক্ষক। এ ঘটনায় শিক্ষকের বাবা থানায় মামলা করবেন না বলে ওসিকে জানান। তারপরও তাকে থানায় ডেকে নিয়ে বসিয়ে রাখা হয়। এতে তিনি তার ছেলের জানাজায় অংশ নিতে পারেননি।
প্রত্যাহারের বিষয়ে ওসি আনোয়ার হোসেনের বক্তব্য সংগ্রহ করা যায়নি।
ময়মনসিংহের নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাকে জেলা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।
ওসি আনোয়ারকে প্রত্যাহার করার সুনির্দিষ্ট কারণ জানায়নি পুলিশ। তবে সম্প্রতি জমজ সন্তানসহ এক গৃহবধূকে গ্রেপ্তার করার ছবি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে আপলোড ও সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক মাদরাসা শিক্ষক নিহত হলে থানায় বসিয়ে রাখার কারণে তার বাবা জানাজায় অংশ নিতে না পারাসহ বিভিন্ন ঘটনায় আলোচিত-সমালোচিত ছিলেন তিনি।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) দেবাশীষ কর্মকার জানান, সোমবার (২৮ জুলাই) সকালেই আনোয়ার হোসেন নিজ কর্মস্থল ত্যাগ করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত হয়েছেন।
স্থানীয়রা জানান, গত ৯ জুলাই আদালতের পরোয়ানা মূলে নান্দাইল উপজেলার চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের এক গৃহবধূকে জমজ শিশু সন্তানসহ গভীর রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে থানায় নেওয়ার পর শিশু সন্তানসহ ছবি তুলে হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপে আপলোড করা হয়। সে ছবি মামলার বাদীপক্ষ সামাজিক যোগযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। জামিনে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরে এসব ছবি দেখে গৃহবধূ মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।
অন্যদিকে নান্দাইলের চরভেলামারী গ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন এক মাদরাসা শিক্ষক। এ ঘটনায় শিক্ষকের বাবা থানায় মামলা করবেন না বলে ওসিকে জানান। তারপরও তাকে থানায় ডেকে নিয়ে বসিয়ে রাখা হয়। এতে তিনি তার ছেলের জানাজায় অংশ নিতে পারেননি।
প্রত্যাহারের বিষয়ে ওসি আনোয়ার হোসেনের বক্তব্য সংগ্রহ করা যায়নি।
লিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৩ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে