ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় ঈদের দিন বেড়াতে নিয়ে ৯ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত দুলাল উদ্দিন (৪০) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্তের বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। বুধবার (২ এপ্রিল) দুপুরে ওই যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এর আগে মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) রাতে দুলাল উদ্দিনসহ ছয়জনকে আসামি করে মুক্তাগাছা থানায় ধর্ষণের মামলা করে ভুক্তভোগীর পরিবার।
অভিযুক্ত দুলাল উদ্দিন মুক্তাগাছায় নামা মহিষতারা গ্রামে মৃত মন্নেছ আলীর ছেলে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, দুলাল উদ্দিন মাদ্রাসার নূরানি বিভাগের ৯ বছরের এক ছাত্রীকে ঈদের দিন সোমবার (৩১ মার্চ) বিকেলে তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে নিয়ে যান।
এ দিন তাদের সঙ্গে নিজের ছোট মেয়েও ছিল। পরে নিজের মেয়েকে শ্বশুরবাড়িতে রেখে ওই শিশুকে এক নির্জন স্থানে নিয়ে রাতভর ধর্ষণ করে দুলাল উদ্দিন। পরের দিন মঙ্গলবার সকালে ওই শিশুকে একটি ভ্যানে করে অসুস্থ অবস্থায় তার বাড়িতে পৌঁছে দেয়। অসুস্থ অবস্থায় বিষয়টি তার পরিবারকে জানায় শিশুটি।
এদিন পরিবারের লোকজন দুলালকে আটক করতে গেলে স্থানীয় মজিদ মিয়া, দুলালকে কৌশলে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেন। পরে পুলিশ অসুস্থ শিশুকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠায়। এ ঘটনায় ওইদিনই অভিযুক্ত দুলাল ও সহযোগী মজিদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে উত্তেজিত এলাকাবাসী।
এ দিকে বুধবার দুপুরে মুক্তাগাছার লেংড়া বাজা এলাকার একটি বাড়ি থেকে অভিযুক্ত আসামি দুলাল উদ্দিনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজিত এলাকাবাসী আবারও দুলালের অবশিষ্ট বাড়ি ঘরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। এ সময় এ ঘটনার সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে আরও ৭টি বাড়িতে আগুন দেয় উত্তেজিত এলাকাবাসী।
ধর্ষণের শিকার শিশুর বড় বোন বলেন, ‘দুলাল ঈদের দিন বিকেলে তার নিজের মেয়ের সঙ্গে আমার ছোট বোনকে নিয়ে তার শ্বশুরবাড়ি বটতলায় বেড়াতে যান। পরে সারা রাত আমরা আমাদের বোনের কোনো খবর পাইনি। মঙ্গলবার সকালে দুলাল আমার বোনকে নিয়ে আসেন। তখন দেখি আমাদের বোন খুবই অসুস্থ। পরে সে জানায় দুলাল তাকে ধর্ষণ করেছে। আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
এ বিষয়ে মুক্তাগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুলাল উদ্দিনকে অনেক চেষ্টার পর গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন। তাকে উত্তেজিত জনতার হাত থেকে বাঁচাতে গোপনীয়তার সঙ্গে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তবে আসামিকে না পেয়ে উত্তেজিত এলাকাবাসী তার বাড়ি-ঘর আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছেন।’
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় ঈদের দিন বেড়াতে নিয়ে ৯ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত দুলাল উদ্দিন (৪০) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্তের বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। বুধবার (২ এপ্রিল) দুপুরে ওই যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এর আগে মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) রাতে দুলাল উদ্দিনসহ ছয়জনকে আসামি করে মুক্তাগাছা থানায় ধর্ষণের মামলা করে ভুক্তভোগীর পরিবার।
অভিযুক্ত দুলাল উদ্দিন মুক্তাগাছায় নামা মহিষতারা গ্রামে মৃত মন্নেছ আলীর ছেলে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, দুলাল উদ্দিন মাদ্রাসার নূরানি বিভাগের ৯ বছরের এক ছাত্রীকে ঈদের দিন সোমবার (৩১ মার্চ) বিকেলে তার শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে নিয়ে যান।
এ দিন তাদের সঙ্গে নিজের ছোট মেয়েও ছিল। পরে নিজের মেয়েকে শ্বশুরবাড়িতে রেখে ওই শিশুকে এক নির্জন স্থানে নিয়ে রাতভর ধর্ষণ করে দুলাল উদ্দিন। পরের দিন মঙ্গলবার সকালে ওই শিশুকে একটি ভ্যানে করে অসুস্থ অবস্থায় তার বাড়িতে পৌঁছে দেয়। অসুস্থ অবস্থায় বিষয়টি তার পরিবারকে জানায় শিশুটি।
এদিন পরিবারের লোকজন দুলালকে আটক করতে গেলে স্থানীয় মজিদ মিয়া, দুলালকে কৌশলে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেন। পরে পুলিশ অসুস্থ শিশুকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠায়। এ ঘটনায় ওইদিনই অভিযুক্ত দুলাল ও সহযোগী মজিদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে উত্তেজিত এলাকাবাসী।
এ দিকে বুধবার দুপুরে মুক্তাগাছার লেংড়া বাজা এলাকার একটি বাড়ি থেকে অভিযুক্ত আসামি দুলাল উদ্দিনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজিত এলাকাবাসী আবারও দুলালের অবশিষ্ট বাড়ি ঘরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। এ সময় এ ঘটনার সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে আরও ৭টি বাড়িতে আগুন দেয় উত্তেজিত এলাকাবাসী।
ধর্ষণের শিকার শিশুর বড় বোন বলেন, ‘দুলাল ঈদের দিন বিকেলে তার নিজের মেয়ের সঙ্গে আমার ছোট বোনকে নিয়ে তার শ্বশুরবাড়ি বটতলায় বেড়াতে যান। পরে সারা রাত আমরা আমাদের বোনের কোনো খবর পাইনি। মঙ্গলবার সকালে দুলাল আমার বোনকে নিয়ে আসেন। তখন দেখি আমাদের বোন খুবই অসুস্থ। পরে সে জানায় দুলাল তাকে ধর্ষণ করেছে। আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
এ বিষয়ে মুক্তাগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুলাল উদ্দিনকে অনেক চেষ্টার পর গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন। তাকে উত্তেজিত জনতার হাত থেকে বাঁচাতে গোপনীয়তার সঙ্গে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তবে আসামিকে না পেয়ে উত্তেজিত এলাকাবাসী তার বাড়ি-ঘর আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছেন।’
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
১৬ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
১৭ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
১৮ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে